১.
https://ifatwa.info/72940/
এই মহিলা যে একবার লালের পর আবার সাদা দেখে,সেই সাদা দেখার আলোকে আবার নামাজ পরা শুরু করে সেই দিন সব নামাজ পরলো, তা কি ঠিক আছে?
(তাকে আমি বলেছিলাম যে কিছু অপেক্ষা করে পড়ো,জেনে নেই, সে বললো আবার তো সাদা দেখতে পেয়েছি এখন আবার অপেক্ষা করে নামাজ মিছ করবে না কি...)
২. কেও যদি বিয়ে হওয়ার আগে কোনো মেয়েরে বলে " তর সাথে ব্রেকাপ" / " তর সাথে সম্পর্ক নাই আর" আবার পরে কি সেই মেয়ে কে বিয়ে করতে সমস্যা আছে?
৩. আমি যাকে বিয়ে করি,তাকে বিয়ের আগে, একদিন বলেছিলাম, "এখন কি ব্রেকাপ করে ফেলবো? " সে বলেছিলো তখন করে ফেলো, আমি বলেছিলাম " তোমার কোনো সমস্যা নাই?" সে বললো " আমার কোনো সমস্যা নাই" আমি বলেছিলাম " আচ্ছা " এর ফলে কি আমাদের পরবর্তী বিবাহে সমস্যা হবে?
আবার আরেকদিন তার দুইটা ফেসবুক আইডির একটা রেখে আরেকটাতে ম্যাসেজ দেওয়ায় বলেছিলাম "একটা ছেড়ে আরেকটা ধরতেছি " আরেকদিন বলেছিলাম " তোমার ওই আইডিতে গিয়ে ম্যাসেজ দাও যে (সেই আইডির নাম).এর সাথে ব্রেকাপ করিলাইসছ এই রকম ই একটা কথা। এর ফলে কি বিবাহে সমস্যা হবে?
৪. আসলে এই সব নিয়ে খুব দুশ্চিন্তা হয়,আজকে ব্রেকাপ সম্পর্কে দেখতে গিয়ে এই সব ম্যাসেজ খোজা শুরু করি যে কখনো তাকে বলেছি কি না তখন এসব পাই, দেখে পড়ার পরে সব ডিলিট করে দেই, (২ নং এর সব কথা পড়ার পরে যা মনে পরেছে সেই অনুযায়ী লেখা) এখন আমার কাছে সব ম্যাসেজ নাই,আমার বউ এর কাছে আছে। এখন এই ক্ষেত্রে বা অন্য কিছু যদি কখনো মনে পড়ে তখন তা জানার জন্য আমার যতোদূর জানি তা অনুযায়ী ফতোয়া জানতে চাইবো? নাকি সেই সকল ম্যাসেজ বউ এর মোবাইল থেকে দেখে জানতে হবে? আসলে তাকে বললে নাও দেখাতে পারে সে জানে আমার কিছু ওসওয়াসার সমস্যা? বুঝতেছিনা কি করনীয়? পরামর্শ চাই
৫. কোনো ঘটনা বর্ণনা করতে গিয়া কেও যদি নবী(সা:) এর শানে অমুক শব্দ বলে ফেলে এতে কি নবী(সা:) এর শানে বেয়াদবি হয়? আর সে কি কাফের হয়ে যাবে,(তার বেয়াদবির ন্যূনতম ইচ্ছে ও নাই)
৬. আজকে হাদীসেন সনদের কথা বলতে গিয়ে একজনকে বলি, হাদীস গুলো অমুক থেকে অমুক শুনেছেন /বলেছেন, অমুক থেকে অমুক শুনেছেন /বলেছেন এভাবে এসেছে, পরে মনে হলো হাদীসের সনদে তো নবী (সা:) ও সাহাবিদের নাম ও আছে তাদের শানে যে অমুক বলে ফেললালম, এর ফলে কি গুনাহ হবে বা ইমানে সমস্যা হবে? আমার কোনো ইচ্ছে নাই ওনাদের সাথে অপমানসূচক বা বেয়াদবি মূলক কিছু করা. (প্রশ্ন লেখার সময় ও ওনাদের জায়গায় তাদের লেখে ফেলেছিলাম খেয়াল হওয়ার পরপর ঠিক করেছি) এর ফলে কি কুফর হবে?
৭. "কাওকে রোজা ভাঙ্গার জন্য সফরে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া, কোরবানি থেকে বাঁচার জন্য সফরে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া, যাকাত থেকে বাঁচার জন্য তার সোনাকে অন্য কারো মালিকানায় দিয়ে হিলা করার পরামর্শ দেওয়া এগুলো কুবুদ্ধি "
এই বক্তব্য কি ঠিক আছে? এগুলোকে কুবুদ্ধি বলা চলে?
৮. মনে মনে কেও সেচ্ছায় বা অনিচ্ছায় বা বেখেয়ালি যদি কুফরি কথা ভেবে ফেলে বা বলে ফেলে,পরে খেয়াল হয়, ও বুঝতে পারে তার এই কথা ভাবা বা মমে মনে বলা ঠিক নয়, এতে কি কুফর হবে,?
৯. শুধু "তালাক" শব্দ টি কেও নিজে নিজে লিখলে/ বললে কি কুনো সমস্যা হবে? তার বিবাহিত জীবনে?