বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আপনি দু'আ করতে থাকুন, একদিন না একদিন আপনার দু'আ কবুল হবেই। কোনো দু'আ-ই কখনো বৃথা যায় না।
আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ)] হতে এ হাদীসটিও বর্ণিত।
وَعَنْهُ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «يُسْتَجَابُ لِلْعَبْدِ مَا لَمْ يَدْعُ بِإِثْمٍ أَوْ قَطِيعَةِ رَحِمٍ مَا لَمْ يَسْتَعْجِلْ» . قِيلَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ مَا الِاسْتِعْجَالُ؟ قَالَ: يَقُولُ: قَدْ دَعَوْتُ وَقَدْ دَعَوْتُ فَلَمْ أَرَ يُسْتَجَابُ لِي فَيَسْتَحْسِرُ عِنْدَ ذَلِكَ وَيَدَعُ الدُّعاءَ . رَوَاهُ مُسلم
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বান্দার (প্রতিটি) দু’আ কবূল করা হয়, যে পর্যন্ত না সে গুনাহের কাজের জন্য অথবা আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করার জন্য এবং তাড়াহুড়া করে দু’আ করে। জিজ্ঞেস করা হলো, হে আল্লাহর রসূল! তাড়াহুড়া কি? তিনি বললেন, (দু’আ করে) এমনভাবে বলা যে, আমি (এই) দু’আ করেছি। আমি (তার জন্য) দু’আ করেছি। আমার দু’আ তো কবূল হতে দেখছি না। অতঃপর সে নিরাশ হয়ে পড়ে এবং দু’আ করা ছেড়ে দেয়। ( সহীহ : মুসলিম ২৭৩৫, সুনানুল কুবরা লিল বায়হাক্বী ৬৪২৯, সহীহ ইবনু হিব্বান ৮৮১, আল আদাবুল মুফরাদ ৬৫৪, সহীহ আল জামি‘ ৭৭০৫,মিশকাত-২২২৭)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
সুতরাং দু'আকে পরিত্যাগ করা যাবে না।বরং নিয়মিত দু'আ করবেন।
(২)
যৌণ মিলম এর পর যখন তরল বের হওয়া বন্ধ হবে, তখন সে গোসল করে পবিত্র হবে।এক্ষেত্রে টাইম বা সময় গ্রহনযোগ্য নয়।বরং কিছু সময় অপেক্ষা করে দেখতে হবে যে, তরল কিছু বের হচ্ছে কি না? বের হলেও