জবাব
بسم الله الرحمن الرحيم
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
أَخْبَرَنَا عَلِيُّ بْنُ حُجْرٍ، قَالَ أَنْبَأَنَا عَلِيٌّ، - يَعْنِي ابْنَ مُسْهَرٍ - عَنْ سَعِيدٍ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ مُعَاذَةَ الْعَدَوِيَّةِ، أَنَّ امْرَأَةً، سَأَلَتْ عَائِشَةَ أَتَقْضِي الْحَائِضُ الصَّلاَةَ إِذَا طَهُرَتْ قَالَتْ أَحَرُورِيَّةٌ أَنْتِ كُنَّا نَحِيضُ عَلَى عَهْدِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ثُمَّ نَطْهُرُ فَيَأْمُرُنَا بِقَضَاءِ الصَّوْمِ وَلاَ يَأْمُرُنَا بِقَضَاءِ الصَّلاَةِ .
আলী ইবনু হুজর (রহঃ) ... মুআযা আদাবীয়া (রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, এক মহিলা আয়িশা (রাঃ)-এর কাছে জিজ্ঞাসা করল যে, ঋতুবতী মহিলা যখন ঋতু থেকে পবিত্র হবে তখন কি সে সালাত কাযা করবে? তিনি বললেন, তুমি কি হারুরী গোত্রের মহিলা? আমরা তো রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যুগে ঋতুবতী হতাম এবং যখন পবিত্র হতাম তখন আমাদেরকে সাওম কাযা করার নির্দেশ দেওয়া হল কিন্তু সালাত কাযা করার নির্দেশ দেওয়া হত না।
(নাসায়ী শরীফ ২৩২০।)
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
২৭ তারিখ বিকেলে পাঁচ দিন পূর্ণ হলেও আপনার হায়েজ বন্ধ হয়েছে কিনা,সেটিই আসল বিষয়। যদি হায়েজ বন্ধ হয়ে যায়,সাদা স্রাব চলে আসে,সেক্ষেত্রে আপনি ফরজ গোসল করে সেই দিনের আসরের নামাজ আদায় করবেন,পরবর্তী অন্যান্য নামাজ গুলিও আদায় করবেন।
২৭ তারিখের সিয়াম আপনার হবেনা।
আপনি ২৮ তারিখ থেকে সিয়াম আদায় করবেন।
আর হায়েজের দিন গুলির সিয়াম অন্য মাসে কাজা আদায় করবেন।