ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
মুফতী আমীমুল ইহসান কর্তৃক রচিত, ইসলামি ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রকাশিত, "নামায রোযার চিরস্থায়ী ক্যালেন্ডার'' অনুযায়ী নামায-রোযাকে পালন করবেন। যদি ৪:৪২ উপরে বর্ণিত ক্যালেন্ডারের উল্টো হয়ে থাকে,তাহলে সেটা ধর্তব্য হবে না। তবে যদি ৪:৪২ টাইমটি ইসলামিক ফাউন্ডেশনের-ই হয়, তাহলে তখন আপনাকে ঐ রোযা কাযা করতে হবে।
في تنوير الأبصار ج:٣ - ص: ٤٣٦
”تسحر یظن الیوم لیلا والفجر طالع قضی فقط“
(در المختار مع رد المحتارجلد3صفحہ 436مطبوعہ)
ومحل الاستحباب إذا لم یشک في بقاء اللیل، فإن شک کرہ الأکل فی الصحیح کما فی البدائع أیضاً( رد المحتار،کتاب الصوم، ۳: ۴۰۰، ط: مکتبة زکریا دیوبند)، ویکرہ تأخیرہ إلی وقت یقع فیہ الشک، ھندیة(حاشیة الطحطاوي علی المراقی،ص: ۶۸۳، ط:دار الکتب العلمیة بیروت) ۔
(২)
আবদুল্লাহ ইবনে আববাস রা. বলেন-
إني لأعجب من هؤلاء الذين يصومون قبل رمضان، إنما قال رسول الله صلى الله عليه وسلم : إذا رأيتم الهلال فصوموا وإذا رأيتموه فأفطروا، فإن غُمَّ عليكم فعُدُّوا ثلاثين.
ঐ সকল লোকের উপর আমার আশ্চর্য হয়, যারা রমযান আসার আগেই রোযা রাখতে শুরু করে। আল্লাহর রাসূল সাললাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তো বলেছেন, যখন তোমরা চাঁদ দেখবে তখন রোযা রাখবে এবং যখন (দ্বিতীয়) চাঁদ দেখবে তখন রোযা ছাড়বে। চাঁদ যদি আড়ালে থাকে তাহলে ত্রিশ সংখ্যা পূর্ণ করবে। (আসসুনানুল কুবরা, বায়হাকী ৪/২০৭)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনি বাংলাদেশের টাইম অনুযায়ী রোযা ও ঈদ করবেন।