ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আপনার স্ত্রী যেহেতু দ্বীনদার, যদি তার স্কোর ভালো থাকে, রোগীর কোনো ক্ষতি হবে না বলে আপনি মনে করেন, বরং অনেকাংশে রোগীর জন্য কল্যাণকর হতে পারে বলে মনে করেন, তাহলে এমতাবস্থায় আপনি কর্তৃপক্ষের সাথে পরিচয় দিয়ে কথা বলতে পারেন। যদি দেখা যায় যে,ভাইভাতে দ্বীনদার আর কেউ নেই, বা পুরুষদের সংখ্যাই বেশী, তাহলে তখন আপনি সুপারিশও করতে পারবেন।
কুরআনে কারীমে আল্লাহ তা'আলা ঘোষণা দিয়েছেন,
ﻭَﻻَ ﺗَﻌَﺎﻭَﻧُﻮﺍْ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻹِﺛْﻢِ ﻭَﺍﻟْﻌُﺪْﻭَﺍﻥِ ﻭَﺍﺗَّﻘُﻮﺍْ ﺍﻟﻠّﻪَ ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠّﻪَ ﺷَﺪِﻳﺪُ ﺍﻟْﻌِﻘَﺎﺏِ
সৎকর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা।(সূরা-মায়েদা-২)