হাদীস শরীফে এসেছেঃ
حَدَّثَنَا هَارُونُ بْنُ مَعْرُوفٍ، وَأَبُو الطَّاهِرِ، وَأَحْمَدُ بْنُ عِيسَى، قَالُوا حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي عَمْرٌو، - وَهُوَ ابْنُ الْحَارِثِ - عَنْ عَبْدِ رَبِّهِ بْنِ سَعِيدٍ، عَنْ أَبِي الزُّبَيْرِ، عَنْ جَابِرٍ، عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ قَالَ " لِكُلِّ دَاءٍ دَوَاءٌ فَإِذَا أُصِيبَ دَوَاءُ الدَّاءِ بَرَأَ بِإِذْنِ اللَّهِ عَزَّ وَجَلَّ " .
হারূন ইবনু মা’রূফ এবং আবূ তাহির ও আহমাদ ইবনু ঈসা (রহঃ) ..... জাবির (রাযিঃ) এর সানাদে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেন- প্রতিটি ব্যাধির প্রতিকার রয়েছে। অতএব রোগে যথাযথ ঔষধ প্রয়োগ করা হলে আল্লাহর ইচ্ছায় আরোগ্য লাভ হয়। (মুসলিম ৫৬৩৪.ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৫৫৫৩, ইসলামিক সেন্টার ৫৫৭৮)
★★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে কবিরাজ যাহা দয়েছে,তাহা একটি মসলা, যা কোনো একটি নির্দিষ্ট মাছ দিয়ে রান্না করে খেতে হবে এবং শর্ত ঐ মাছ পরবর্তীতে জীবনে আর কখনোই খাওয়া যাবেনা।
কবিরাজের এই চিকিৎসা পদ্ধতি আমল যোগ্য,তবে বিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ মতে ঐ মাছ খাওয়ার দরুন যদি তার শারীরিক কোনো ক্ষতি না হয়,সেক্ষেত্রে "ঐ মাছ পরবর্তীতে জীবনে আর কখনোই খাওয়া যাবেনা"
এমন শর্ত ইসলাম সমর্থিত নয়।
কোনো হালাল খাদ্যকে নিজের উপর হারাম করার বৈধতা নেই।
এক্ষেত্রে সেই সেই শর্ত না মানার পরামর্শ থাকবে।
হ্যাঁ যদি বিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ মতে ঐ মাছ খাওয়ার দরুন যদি তার শারীরিক কোনো ক্ষতি হয়,সেক্ষেত্রে উক্ত শর্ত আমলযোগ্য।