ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
হায়েযের সর্বনিম্ন সময়সীমা তিন দিন এবং সর্বোচ্ছ সময়সীমা ১০দিন।এ ১০দিনের ভিতর লাল,হলুদ,সবুজ,লাল মিশ্রিত কালো বা নিখুত কালো যে কালারের-ই পানি বের হোক না কেন তা হায়েয হিসেবেই গণ্য হবে।যতক্ষণ না নেপকিন সাদা নজরে আসবে।(বেহেশতী জেওর-১/২০৬)তথা সাদা রং ব্যতীত সকলপ্রকার রং ই হায়েযের অন্তর্ভুক্ত।আরো জানুন-
https://www.ifatwa.info/7474
(وَمِنْهَا) النِّصَابُ أَقَلُّ الْحَيْضِ ثَلَاثَةُ أَيَّامٍ وَثَلَاثُ لَيَالٍ فِي ظَاهِرِ الرِّوَايَةِ. هَكَذَا فِي التَّبْيِينِ وَأَكْثَرُهُ عَشَرَةُ أَيَّامٍ وَلَيَالِيهَا. كَذَا فِي الْخُلَاصَةِ.
হায়েযের সর্বনিম্ন সময় তিনদিন তিনরাত। এবং সর্বোচ্ছ সময় দশদিন দশরাত।(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/৩৬)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
আপনার এই স্রাব হায়েয হিসেবে গণ্য হবে না বরং ইস্তেহাযা। সুতরাং আপনাকে নামায রোযা করতে হবে।
(২)
ফরজ বা সুন্নত সালাতে সূরা ফাতিহা ভুল হয়ে গেলে যদি আবার ঠিক করে পড়া হয়, তাহলে অবশ্যই সাহু সিজদা দিতে হবে।
(৩)
তাশাহুদ পড়ার সময় ভুল হয়ে গেলে যদি আবার ঠিক করে পড়া হয়, যদি প্রথম বৈঠকে হয়, তাহলে সাহু সিজদা দিতে হবে।দ্বিতীয় বৈঠকে হলে সাহু সিজদা দিতে হবে না।
(৪)
সালাতের মাঝে যদি মাথার একটা বা দুইটা চুল বের হয়ে যায়, তাহলে নামাজ ভঙ্গ হবে না।