বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
অন্যদিকে অমুসলিম রেস্তোরাঁ থেকে গোস্ত ভক্ষণ করতে হলে মালিককে জিজ্ঞাসা করতে হবে।সে যদি বলে ইসলামি ত্বরিকায় হালালভাবে যবেহ করা হয় নাই,তাহলে এমতাবস্থায় উক্ত গোশতকে ভক্ষণ করা যাবে না। কিন্তু যদি সে বলে যে এটাকে হালাল ত্বরিকায় যবেহ করা হয়েছে,তাহলে এমতাবস্থায় করণীয় কি?
সে সম্পর্কে বর্ণিত রয়েছে
যদি কোনো মুশরিক দাবী করে যে তার কাছে হালাল যবেহ করা গোস্ত রয়েছে। তাহলে সেটা খাওয়া জায়েয রয়েছে।(কিতাবুল ফাতাওয়া ৪/১৯৯)আরো বর্ণিত রয়েছে,(আবকে মাসাঈল -৭/২৯২জা'মেউল ফাতাওয়া-৩/১৩৭)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
প্রচলিত রয়েছে যে, ই কোড সম্ভলিত খাবারে শূকরের চর্বি থাকে।কিন্তু গোগলে সার্চ দিলে দেখা যায় যে, অনেক ই-কোড খাবার এমনও রেয়েছে,যাতে শূকরের চর্বি নেই। বরং উদ্ভিদ ও ফলমূল থেকে তৈরীকৃত ফ্যাট তাতে বিদ্যমান থাকে।
সুতরাং যতক্ষণ পর্যন্ত নিশ্চিত কোনো প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত উক্ত ই-কোড লিখা পণ্যতে 'হালাল' সম্ভলিত খাবার গ্রহণ করা যাবে। হ্যা, পরিত্যাগ করা উত্তম হবে।