আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
95 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (68 points)
retagged by
FfghjsjsjskskoaosjshsusjjsnsmsmmsmsndjjsjdkdkdkkskdkskososowowoisksjdhdhdhskkwowkmsndjdhhsgwghwiwksndhhdjsjsjjoaoasuxhhjsjjshdsijnhjihjsjsjsjhjoijnkojkojdnjxosjdnjxojsnjxoknskoxkdnksoknxksdxsdFfghjsjsjskskoaosjshsusjjsnsmsmmsmsndjjsjdkdkdkkskdkskososowowoisksjdhdhdhskkwowkmsndjdhhsgwghwiwksndhhdjsjsjjoaoasuxhhjsjjshdsijnhjihjsjsjsjhjoijnkojkojdnjxosjdnjxojsnjxoknskoxkdnksoknxksdxsdFfghjsjsjskskoaosjshsusjjsnsmsmmsmsndjjsjdkdkdkkskdkskososowowoisksjdhdhdhskkwowkmsndjdhhsgwghwiwksndhhdjsjsjjoaoasuxhhjsjjshdsijnhjihjsjsjsjhjoijnkojkojdnjxosjdnjxojsnjxoknskoxkdnksoknxksdxsdFfghjsjsjskskoaosjshsusjjsnsmsmmsmsndjjsjdkdkdkkskdkskososowowoisksjdhdhdhskkwowkmsndjdhhsgwghwiwksndhhdjsjsjjoaoasuxhhjsjjshdsijnhjihjsjsjsjhjoijnkojkojdnjxosjdnjxojsnjxoknskoxkdnksoknxksdxsdFfghjsjsjskskoaosjshsusjjsnsmsmmsmsndjjsjdkdkdkkskdkskososowowoisksjdhdhdhskkwowkmsndjdhhsgwghwiwksndhhdjsjsjjoaoasuxhhjsjjshdsijnhjihjsjsjsjhjoijnkojkojdnjxosjdnjxojsnjxoknskoxkdnksoknxksdxsdFfghjsjsjskskoaosjshsusjjsnsmsmmsmsndjjsjdkdkdkkskdkskososowowoisksjdhdhdhskkwowkmsndjdhhsgwghwiwksndhhdjsjsjjoaoasuxhhjsjjshdsijnhjihjsjsjsjhjoijnkojkojdnjxosjdnjxojsnjxoknskoxkdnksoknxksdxsdFfghjsjsjskskoaosjshsusjjsnsmsmmsmsndjjsjdkdkdkkskdkskososowowoisksjdhdhdhskkwowkmsndjdhhsgwghwiwksndhhdjsjsjjoaoasuxhhjsjjshdsijnhjihjsjsjsjhjoijnkojkojdnjxosjdnjxojsnjxoknskoxkdnksoknxksdxsd

1 Answer

0 votes
by (560,820 points)
জবাবঃ-
بسم الله الرحمن الرحيم


হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُعَاوِيَةَ الْجُمَحِيُّ الْبَصْرِيُّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ مُسْلِمٍ، حَدَّثَنَا أَبُو ظِلاَلٍ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " مَنْ صَلَّى الْغَدَاةَ فِي جَمَاعَةٍ ثُمَّ قَعَدَ يَذْكُرُ اللَّهَ حَتَّى تَطْلُعَ الشَّمْسُ ثُمَّ صَلَّى رَكْعَتَيْنِ كَانَتْ لَهُ كَأَجْرِ حَجَّةٍ وَعُمْرَةٍ " . قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " تَامَّةٍ تَامَّةٍ تَامَّةٍ " .

আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি ফজরের নামায জামাআতে আদায় করে, তারপর সূর্য উঠা পর্যন্ত বসে বসে আল্লাহ তা'আলার যিকর করে, তারপর দুই রাকাআত নামায আদায় করে- তার জন্য একটি হাজ্জ ও একটি উমরার সাওয়াব রয়েছে। আনাস (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ পূর্ণ, পূর্ণ, পূর্ণ (হাজ্জ ও উমরার সাওয়াব)।

(হাসান। তিরমিজি ৫৮৬ তা’লীকুর রাগীব- (১/১৬৪, ১৬৫), মিশকাত- (৯৭১)।)

ফজর নামাজ পড়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে সূর্য উঠার পর এ নামাজ আদায় করতে হয়। কেউ কেউ বলেছেন সূর্য উঠার ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর; আবার কেউ কেউ বলেছেন ২০ থেকে ২৫ মিনিট পর এ নামাজ পড়তে হয়। 

সূর্যোদয়ের পর নিষিদ্ধ ওয়াক্ত অতিবাহিত হওয়ার পর দ্বীপ্রহরের আগে যেকেনো মূহুর্তে ইশরাকের নামায পড়া যাবে। 
,
বিস্তারিত জানুনঃ 

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
সূর্য উদিত হওয়ার ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর ইশরাকের নামাজ আদায় করবেন।
সূর্য উঠার সাথে সাথে পড়লে হবেনা।
এটি নিষিদ্ধ ওয়াক্ত। 
এ সময়ে নামাজ পড়া হারাম।

উকবা বিন আমের জুহানী রাযি. বলেন,

ثَلاثُ سَاعَاتٍ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ ﷺ يَنْهَانَا أَنْ نُصَلِّيَ فِيهِنَّ أَوْ أَنْ نَقْبُرَ فِيهِنَّ مَوْتَانَا : حِينَ تَطْلُعُ الشَّمْسُ بَازِغَةً حَتَّى تَرْتَفِعَ وَحِينَ يَقُومُ قَائِمُ الظَّهِيرَةِ حَتَّى تَمِيلَ الشَّمْسُ وَحِينَ تَضَيَّفُ الشَّمْسُ لِلْغُرُوبِ حَتَّى تَغْرُبَ

তিনটি সময়ে রাসুল ﷺ আমাদেরকে নামাজ পড়তে এবং মৃতের দাফন করতে নিষেধ করতেন। সূর্য উদয়ের সময়; যতোক্ষণ না তা পুরোপুরি উঁচু হয়ে যায়। সূর্য মধ্যাকাশে অবস্থানের সময় থেকে নিয়ে তা পশ্চিমাকাশে ঢলে পড়া পর্যন্ত। যখন সূর্য অস্ত যায়। (সহীহ মুসলিম ১৩৭৩)
,
★মহিলারা আযানের পর পর ফরজ নামাজ আদায় করলেও ইশরাকের ওয়াক্তের  জন্য অপেক্ষা করবে।
যিকির, তিলাওয়াত, নামাজ ব্যাতিত অন্যান্য ইবাদতে লিপ্ত থাকবে।
এক্ষেত্রে সূর্য উদিত হওয়ার ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর ইশরাকের নামাজ আদায় করবে।

ইসলামীক ফাউন্ডেশন এর স্থায়ী ক্যালেন্ডার দিকে বা কোনো নির্ভরযোগ্য app দেখে নিজ জেলার সূর্য উদিত হওয়ার সময় জেনে নিতে হবে।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

No related questions found

...