আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
397 views
in পবিত্রতা (Purity) by (17 points)
edited by
আমি বছর খানেক ধরে ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত। চিকিৎসা করিয়েও কোন ফল পাচ্ছিনা। কিছুদিন সুস্থ থাকি আবার আক্রান্ত হয়ে যায়। গত কয়েকদিন ধরে প্রচুর সমস্যায় আছি।
১. শুক্রবারে দুপুরে সামান্য যৌন চিন্তায় আমার মযী বের হয়। প্যান্টে লেগেছিল কি না আমি নিশ্চিত নই। আমি ধরেই নিয়েছিলাম যে লেগেছে। আমি আরও যৌন চিন্তা করতে লাগলাম। সন্ধ্যার সময় আমি সোয়েটার পড়েছি। রাতে আমি সোয়েটার খুলে ঘুমিয়েছি। তবে,  আমি সোয়েটারের মাঝের চেইন লাগাই না। তাই, স্বাভাবিকভবে সোয়েটার আমার লিঙ্গ বরাবর আসে না। এরপর আমি সকালে আমার প্যান্ট ও গেঞ্জি পাক করেছি। কারণ, ঐ রাতে আমি হস্তমৈথুন করেছিলাম। তবে, হস্তমৈথুন করার সময় আমার সোয়েটার খোলা ছিল। ঐদিন রাতে আর সোয়েটার পড়েনি। এখন আমার ভয় হচ্ছে যে আমার সোয়েটার নাপাক হয়ে গিয়েছে কি না? যদিও আমি হস্তমৈথুন এর সময় সোয়েটার পড়েনি। তবুও কেন জানি ভয় হচ্ছে যে সোয়েটার পড়েছিলাম।

১.১ঃঃ শুক্রবার রাতে হস্তমৈথুনের সময় হাতে বীর্য লেগেছিল। এরপর আমি ভেসিন এ হাত ধৌত করি। এতপরও আরও ৩ দিন অন্যান্য কাজে ভেসিন ব্যবহার করা হয়েছে। আজকে (সোমবার))  সেই ভেসিন থেকে পানি ছিটে আসলে কি তা নাপাক হবে? আমার ভয় হচ্ছে হয়তো নাপাক হাত ধোয়ার সময় এমন জায়গায় পানি ছিটেছিল যেখানে হয়তো গত ৩ দিনে সেখানে পানি পৌছায়নি। কিন্তু, আজকে সেখান থেকে পানি ছিটে এসেছে হাতে ও শরীরে। এখন আমার শরীর ও হাত কি পাক? সেই ভেজা হাত দিয়ে আমি

মোবাইল ও স্পর্শ করেছি। উল্লেখ্য  যে ভেসিন নিয়মিত ব্যবহার করা হয়। আমি ও আমার বোন নিয়মিত এই বেসিন ব্যবহার করি।
১.২ঃঃ এরপর আমি ভয়ে আবার হাত ধুয়েছি কিন্তু কব্জির উপরে পানি ছিল। সেটা কি ভেসিন থেকে ছিটা পানি কি না সেটাও আমি নিশ্চিত না। ভেসিনের পানিও হতে পারে আবার হাত ধোয়ার পানিও হতে পারে। হাত কি নাপাক হবে?

২. আমি রাতে হস্তমৈথুন করলে অনেক সময় পরেরদিন ও দুপুর পর্যন্ত মযী বের হয়। পরেরদিন সন্ধ্যার পর আবারো সেই সোয়েটার পড়েছি।
আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি যেন সোয়েটার প্যান্টের উপর দিয়ে আমার লিঙ্গে স্পর্শ যেন না লাগে। কিন্তু আজকে হঠাৎ মনে হচ্ছে যে আমার সোয়েটার নাপাক হয়ে গিয়েছে। এখন আমি কি ধরে নিবো?

২.১ঃ গতকাল দুপুরে গোসলের পর হস্তমৈথুন করেছিলাম। পরে আজ সকালে গোসল করি। সাধারণত আমি রাতে হস্তমৈথুন করলে পরেরদিন দুপুর পর্যন্ত ওদী বের হয়। যেহেতু কাল দুপুরে করেছি। আজকে সকালে গোসলের পর এখনো একবারও ওদী দেখতে পাইনি। এখন আমার প্যান্ট কি পাক নাকি সতর্কতা হিসেবে নাপাক ধরবো?
৩. হস্তমৈথুনের সময় গোপন জায়গার ২-১ চুলের আগায় বীর্যলেগেছিল। পরে আমি গোসল করেছি। কিন্তু, সেই চুলের আগা আলাদাভাবে পরিষ্কার করেনি। সেই জায়গা কি পাক আছে?

৪. আমার হাতে মযী লেগেছিল কিনা আমি নিশ্চিত না। এরপরও আমি সতর্কতা হিসেবে আমি হাত ধুয়েছিলাম। হাত ধুয়ার সময় পানি ছিটে আমার কুনুইতে লাগে। সেই পানি পর্দায় লাগে। সেই পর্দা কি নাপাক হয়ে গিয়েছে? যদি মযী লেগেও থাকে তাহলে কি সেই পর্দা কি নাপাক হয়ে গিয়েছে?
(উল্লেখ্যঃ হাত কি আসলেই নাপাক হয়েছিল কি না আমি নিশ্চিত মনে করতে পারছিনা। আমার যতদূর মনে পড়ে প্যান্ট এ মযী লেগেছিল, এরপর হয়তো প্যান্ট এর উপর দিয়ে লিঙ্গে হাত লেগেছিল, তবে হাত মনে হয় ভিজেনি।আমি আসলেই বুঝতে পারছিনা ঘটনাটি কিভাবে বর্ণনা করা উচিত। প্রচুর সন্দেহ কাজ করে)

একটু সহজভাবে বর্ণনা করিঃ-

১. হাতে সত্যিই নাপাকি লেগেছিল কি না আমি নিশ্চিত না।

২. হাত ভালভাবে ধোয়ার পর কুনুইয়ে পানি লাগেছিল নাকি ধোয়ার সময়ই লেগেছিল আমি নিশ্চিত না।

এবার বলুন হুজুর?

৫. পর্দা নাপাক হয়ে গেলে সেই পর্দায় ভেজা হাত লাগলেই কি হাত নাপাক হয়ে যাবে? কারণ আমি জানি না কোথায় হাত লেগেছে।

৬. আমার নাপাকি নিয়ে প্রচুর ভয় হয় সবসময়। বার বার চেক করতে করতে আমি খুব কষ্টে আছি। সত্যিই নাপাক হয়ে থাকলে আল্লাহ কি আমায় ক্ষমা করবেন?

৭. আমি পাক - নাপাকি সমন্ধীয় স্বাভাবিজ চেতনা হারিয়ে ফেলেছি। আমার কাছে মনে হচ্ছে পাক থাকা খুবই কঠিন। আমি আমার কোমরের নিচে হাত দিলেই ভয় পাই। কি করবো হুজুর?

৮. নিচের প্রশ্নটি আবার করছি হুজুরঃ
প্যান্টের ওদী লেগেছিল। সেই প্যান্ট পড়ে আমি বাইকের পেছনে বসছিলাম। তখন বাইক কুয়াশায় ভেজা ছিল। এখন সেই বাইকের সিট কি নাপাক হয়ে গেছে? পরবর্তীতে কুয়াশায় ভেজা থাকলে সেই বাইকের পেছনে আবার বসলে কি কাপড় নাপাক হয়ে যাবে? উল্লেখ্যঃ সিটে রাবারের ফিতা লাগানো ছিল। সেই রাবারের ফিতা থাকায় পাক করতে হলে কি ৩ বার ধৌত করতে হবে?

আপনি উত্তরে লিখেছেনঃ ওদি সামনের দিকে লাগবে তাই বাইক পাক।

এক্ষেত্রে, আমি খেয়াল করে দেখেছি ওদী নিচের দিকেও লাগার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই, হুজুর আমার ভয় হচ্ছে। এক্ষেত্রে, কি করবো? পাক করলে কি ৩ বার ধৌত করতে হবে?

৯. হুজুর, আমি খুবই কষ্টে আছি। আমার জন্য কি শরিয়তের শিথিলতা রয়েছে? আমি আর পারছিনা হুজুর। আগে তো এত ভয় হতো না। এখন এমন হয় কেন?

১০. মোবাইলে নাপাকি লাগলে হাত ভিজিয়ে ঘষে দিলে কি পাক হবে? খাতার কাগজ ভিজিয়ে ঘষে দিলে কি পাক হবে? কাপড় দিয়ে ঘষলে কি সেই কাপড় পাক করতে ৩ বার ধুতে হবে?

১১. আপনি পাক বলার পরও আমি যদি সেটা নাপাক মনে করি তাহলে কি আমার গুনাহ হবে? ঈমানের কোন ক্ষতি হবে?

1 Answer

0 votes
by (574,050 points)
edited by
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ- 


হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَلِيِّ بْنِ الْعَلَاءِ ، ثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ شَوْكَرِ بْنِ رَافِعٍ الطُّوسِيُّ ، نَا أَبُو إِسْحَاقَ الضَّرِيرُ إِبْرَاهِيمُ بْنُ زَكَرِيَّا ، نَا ثَابِتُ بْنُ حَمَّادٍ ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ زَيْدٍ ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ ، عَنْ عَمَّارِ بْنِ يَاسِرٍ ، قَالَ : أَتَى عَلَيَّ رَسُولُ اللَّهِ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - وَأَنَا عَلَى بِئْرٍ أَدْلُو مَاءً فِي رِكْوَةٍ لِي ، فَقَالَ : يَا عَمَّارُ ، مَا تَصْنَعُ ؟ قُلْتُ : يَا رَسُولَ اللَّهِ ، بِأَبِي وَأُمِّي ، أَغْسِلُ ثَوْبِي مِنْ نُخَامَةٍ أَصَابَتْهُ . فَقَالَ " يَا عَمَّارُ ، إِنَّمَا يُغْسَلُ الثَّوْبُ مِنْ خَمْسٍ : مِنَ الْغَائِطِ ، وَالْبَوْلِ ، وَالْقَيْءِ ، وَالدَّمِ ، وَالْمَنِيِّ ، يَا عَمَّارُ ، مَا نُخَامَتُكَ وَدُمُوعُ عَيْنَيْكَ وَالْمَاءُ الَّذِي فِي رِكْوَتِكَ إِلَّا سَوَاءٌ "

আহমাদ ইবনে আলী ইবনুল 'আলা (রহঃ) ... আম্মার ইবনে ইয়াসির (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার নিকট এলেন, তখন আমি একটি কূপ থেকে বালতি দিয়ে পানি তুলে আমার একটি পানির পাত্রে ভর্তি করছিলাম। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, হে আম্মার! তুমি কি করছো? আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমার পিতা-মাতা আপনার জন্য কোরবান হোক। আমি আমার পরিধেয় বস্ত্রে লেগে যাওয়া শ্লেষ্মা পরিষ্কার করছি। তিনি বলেনঃ হে আম্মার! পাঁচটি জিনিস থেকে কাপড় ধৌত করা প্রয়োজনঃ বিষ্ঠা, পেশাব, বমি, রক্ত ও বীর্য। হে আম্মার! তোমার নাকের শ্লেষ্মা, তোমার উভয় চোখের অশ্রু এবং তোমার এই পানির পাত্রের পানি একই সমান (পাক-নাপাকীর হুকুমের ক্ষেত্রে)।
(সুনানে দারা কুতনি ৪৫০)

https://ifatwa.info/18430/ নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ-
হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَمُحَمَّدُ بْنُ أَحْمَدَ بْنِ أَبِي خَلَفٍ، قَالَا حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ، وَعَبَّادِ بْنِ تَمِيمٍ، عَنْ عَمِّهِ، قَالَ: شُكِيَ إِلَى النَّبِيِّ صلي الله عليه وسلم الرَّجُلُ يَجِدُ الشَّىْءَ فِي الصَّلَاةِ حَتَّى يُخَيَّلَ إِلَيْهِ فَقَالَ " لَا يَنْفَتِلُ حَتَّى يَسْمَعَ صَوْتًا أَوْ يَجِدَ رِيحًا " . - صحيح : 

‘আব্বাদ ইবনু তামীম হতে তাঁর চাচার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে অভিযোগ করল যে, কখনো সলাতের মধ্যে কিছু একটা সন্দেহ হয় যে, তার অযু হয়ত নষ্ট হয়ে গেছে। তিনি বললেন, (বায়ু নির্গত হওয়ার) শব্দ না শুনা কিংবা গন্ধ না পাওয়া পর্যন্ত সলাত ছাড়বে না।

বুখারী (অধ্যায়ঃ উযু, অনুঃ নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত সন্দেহ বশতঃ উযু করতে হবে না, হাঃ ১৩৭), মুসলিম ৩৬২ (অধ্যায়ঃ হায়িয, অনুঃ পবিত্রতার ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়ার পর উযু নষ্ট হওয়ার সন্দেহ হলেও ঐ অবস্থায় সালাত আদায় করা জায়িয,মিশকাতুল মাসাবিহ ৩০৬)

এই হাদীসের ব্যাখ্যায় মুহাদ্দিসিনে কেরামগন বলেছেনঃ

ব্যাখ্যা: قَوْلُهٗ (حَتّى يَسْمَعَ صَوْتًا أَو يَجِدَ رِيْحًا) (যতক্ষণ না সে বায়ু বের হওয়ার শব্দ বা নির্গত বায়ুর গন্ধ পাবে ততক্ষণ নামাজ ছেড়ে আসবে না)। এর অর্থ হলো যতক্ষণ না সে শব্দ শ্রবণ বা গন্ধ পাওয়া বা অন্য যে কোন পন্থায় তার বায়ু নির্গত হওয়ার বিষয়ে নিশ্চিত হয় ততক্ষণ নামাজ পরিত্যাগ করবে না বা ছেড়ে আসবে না। তবে এতে সুনিশ্চিত হওয়ার জন্য শুধুমাত্র শব্দ শ্রবণ বা গন্ধ পাওয়াটিই শর্ত নয়।

এ হাদীস আরও প্রমাণ করে যে, শারী‘আতের কোন বিষয়ে সন্দেহের মাধ্যমে সুনিশ্চিত বিষয় বাতিল হয়ে যাবে না। অতএব যার সন্দেহ হবে বায়ু নির্গত হয়েছে কিনা তবে সে তার অজু ভঙ্গ না হওয়ার বিষয়ে নিশ্চিত থাকবে। নিশ্চিত না হাওয়া পর্যন্ত এ সন্দেহ তার কোন ক্ষতি করবে না। আর এটি অন্যান্য বিষয়েও সমভাবে প্রযোজ্য।

প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই! 
(০১)
প্রশ্নের বিবরণ মতে আপনার সোয়েটার পাক আছে। নাপাক হয়নি।

(১.১)
এখন বেসিন থেকে পানি ছিটে আসলে তা নাপাক হবেনা।

(১.২)
হাত নাপাক হবেনা।

(০২)
আপনার সোয়েটার পাক আছে,ধরে নিবেন।

(২.১)
এখন আপনার প্যান্ট পাক। 

(০৩)
আপনি তো গোসলের সময় গোপন স্থান ডলে ডলে ধুয়েছেন,সুতরাং চুলের সেই জায়গাও পাক হয়েছে।

(০৪)
আপনার প্রবল ধারনা কি?

যদি হাতে নাপাকি না লাগাই প্রবল ধারনা হয়,তাহলে তো কনুই,পর্দা কিছুই নাপাক হয়নি।

আর যদি হাতে নাপাকি লাগাই প্রবল ধারনা হয়,তাহলে কনুই,পর্দা সবই নাপাক হবে।
তবে কনুই তো ধুয়ে ফেলেছেন,তাই তাহা আর পাক করতে হবেনা।

(০৫)
উপরোক্ত বিবরণ মতে পর্দা নাপাক হয়ে থাকলে
পর্দায় ভেজা হাত লাগার পর পর্দা ভিজে গেলে আপনার হাত নাপাক হবে।
নতুবা নাপাক হবেনা।

(০৬)
কোনো ক্ষেত্রে নাপাকি সম্পর্কে আপনি নিশ্চিত না হলে বা প্রবল ধারনা না হলে কেবল সন্দেহ হলে সেক্ষেত্রে সেটি বাস্তবে নাপাক হলেও আল্লাহ তায়ালা মাফ করবেন।

(০৭)
ভয় পরিহার করুন।
ওয়াসওয়াসাকে পাত্তা দিবেননা।
চিকিৎসা চালিয়ে যান।

(০৮)
বাইক ধৌত করতে হবেনা।
সেটি পাকই আছে।

(০৯)
ভয় পরিহার করুন।
ওয়াসওয়াসাকে পাত্তা দিবেননা।
চিকিৎসা চালিয়ে যান।

(১০)
হাত ভিজিয়ে ঘষে দিলে পাক হবেনা।
খাতার কাগজ ভিজিয়ে ঘষে দিলে পাক হবে।
কাপড় দিয়ে ঘষলে সেই কাপড় পাক করতে ৩ বার ধুতে হবে।

(১১)
গুনাহ হবেনা।
ঈমানের ক্ষতি হবেনা।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...