ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া
বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ
হাদীস শরীফে এসেছে-
عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ زَيْدٍ
الْمَازِنِيِّ ـ رضى الله عنه ـ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ
" مَا بَيْنَ بَيْتِي وَمِنْبَرِي رَوْضَةٌ مِنْ رِيَاضِ الْجَنَّةِ
".
আবদুল্লাহ ইবনু যায়িদ-মাযিনী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
বলেছেনঃ আমার ঘর ও মিম্বর এর মধ্যবর্তী স্থানটুকু জান্নাতের বাগানসমূহের একটি বাগান।
সহীহ বুখারী-১১২১
অন্য এক হাদীসে এসেছে-
قَالَ
رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " إِنَّمَا الْقَبْرُ رَوْضَةٌ مِنْ
رِيَاضِ الْجَنَّةِ أَوْ حُفْرَةٌ مِنْ حُفَرِ النَّارِ " .
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কবর তো হল
জান্নাতের বাগানসমূহের একটি বাগান কিংবা জাহান্নামের গহ্বর সমূহের একটি গহ্বর।
সুনানে তিরমিযী, হাদীস নং-২৪৬৩
★ সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
১. রওজা শদ্বের মূল
অর্থ হলো বাগান। তবে রাসূল সা. কবরকেও রওজা বলেছেন। তিনি বলেছেন- কবর তো হল জান্নাতের বাগানসমূহের একটি
রওজা (বাগান) কিংবা জাহান্নামের গহ্বর সমূহের একটি গহ্বর। সুতরাং সেই হিসেবে রাসূল
সা. এর কবরকে রওজা বলা হয়।
২. না, এতে কাফের হবে না।
৩. না, অন্য মসজিদে আজান চলাকালীন
সময় জামাত শুরু করাতে কোনো সমস্যা নেই।
৪. না, এতে নামাজের কোনো সমস্যা
হবে না। তবে এই দিকে খেয়াল রাখা যেনো আমালে কাছীর না হয়ে যায়।
আরো বিস্তারিত জানুন- https://ifatwa.info/445/#q445