ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আপনার পাওনা ঋণ ঐ ঋণদার ব্যক্তির উপর আদায় করা ওয়াজিব।সে যেখান থেকেই আপনার ঋণকে পরিশোধ করুক না কেন, এতে আপনার কোনো সমস্যা হবে না।আপনার জন্য পরিশোধকৃত ঐ টাকা হালালই হবে। সে যদি হারাম মাল দ্বারা আপনার ঋণকে পরিশোধ করে, তাহলে সেটার গোনাহ তারই হবে। এখানে আপনার কোনো গোনাহ হবে না।
আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত।
حَدَّثَنَا حَفْصُ بْنُ عُمَرَ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنِ الْحَكَمِ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ، عَنِ الأَسْوَدِ، عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتِ اشْتَرَيْتُ بَرِيرَةَ فَقَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم " اشْتَرِيهَا، فَإِنَّ الْوَلاَءَ لِمَنْ أَعْتَقَ ". وَأُهْدِيَ لَهَا شَاةٌ فَقَالَ " هُوَ لَهَا صَدَقَةٌ، وَلَنَا هَدِيَّةٌ ". قَالَ الْحَكَمُ وَكَانَ زَوْجُهَا حُرًّا، وَقَوْلُ الْحَكَمِ مُرْسَلٌ. وَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ رَأَيْتُهُ عَبْدًا
তিনি বলেন, আমি বারীরা (নাম্নী বাঁদী) কে ক্রয় করতে চাইলাম। তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তুমি তাকে ক্রয় করতে পার। কেননা, অভিভাবকত্ব তো ঐ ব্যাক্তির জন্য, যে আযাদ করে। বারীরাকে একদা একটি বকরী সাদাকা দেওয়া হল। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ এটি তার জন্য সাদাকা আর আমাদের জন্য হাদিয়া। হাকাম বলেন, বারীরার স্বামী একজন আযাদ ব্যাক্তি ছিল। আবূ আবদুল্লাহ [বুখারী (রহঃ)] বলেনঃ হাকামের বর্ণনা সনদ হিসাবে মুরসাল। ইবনু আব্বাস (রাঃ) বলেনঃ আমি তাকে (বারীরার স্বামীকে) গোলামরূপে দেখেছি।(সহীহ বোখারী-৬২৯৫)