এই মিষ্টি ব্যবহার করে তারা পূজা করেছে কিনা, তার কোন প্রমান নেই। মূর্তি যেহেতু আছে, দোকান খোলার সময় যে কোন কিছু তারা করতেই পারে, সে ব্যাপারে নির্দিষ্ট কিছু জানাও নাই।
কিন্তু মিষ্টির আলমারির পেছনে শিবের একটা মূর্তি থাকে। সবসময় ই থাকে। এর কোন মুসলমানদের মিষ্টির দোকান না থাকায়, এরা একচেটিয়া ব্যবসা করে। দৈনিক প্রায় ১০ লক্ষ টাকার উপরে বেচাকেনা হয়।
এইটা খাওয়া যায়েজ হবে কিনা, সে বিষয়ে জানালে ভালো হয়।