বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
"যার গীবত করা হয়েছে সে যদি জানতে না পারে যে তার নামে গীবত করা হয়েছে তাহলে তার কাছ থেকে ক্ষমা চাওয়াটা জরুরী নয়, শুধু আল্লাহর কাছ থেকে ক্ষমা চাইলেই হবে।" নতুবা উক্ত ব্যক্তির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।তা যে কোনো ক্রমেই হোক না কেন।
এক্ষেত্রে দারুল উলুম দেওবন্দের একটি ফাতাওয়া হুবহু এরকমই রয়েছে। ফাতাওয়া নং 55484
Fatwa ID: 54-54/Sn=11/1435-U
غیبت کے حوالے سے حضرت حکیم اختر صاحب مرحوم کا بیان صحیح ہے، بعض بڑے بڑے مفسرین اور محدثین بھی اس کے قائل رہے ہیں، حضرت مولانا اشرف علی تھانوی رحمہ اللہ نے بھی بیان القرآن میں اسے نقل کیا ہے؛ البتہ اس پر یہ اضافہ کیا ہے کہ جس شخص کے سامنے غیبت کی گئی ہے غیبت کرنے والے پر ضروری ہے کہ اس کے سامنے اپنی تکذیب کرے ، چناں چہ ”بیان القرآن“ میں ہے ”اس (غیبت کرنے) میں حق اللہ اور حق العبد دونوں ہیں؛ اس لیے توبہ بھی واجب ہے اور معاف کرانا بھی؛ البتہ بعض علماء نے کہا ہے کہ جب تک اس شخص کو اس غیبت کی خبر نہ پہنچے تو حق العبد نہیں ہوتا نقلہ في الروح عن الحسن والخیاطی وابن الصباغ والنووی وابن الصلاح والزرکشی وابن عبد البر عن ابن المبارک لیکن اس صورت میں بھی جس شخص کے سامنے غیبت کی تھی اس کے سامنے اپنی تکذیب کرنا ضروری ہے اور اگر ممکن نہ ہو تو مجبوری الخ (بیان القرآن، تفسیر ”سورہٴ حجرات“ ۲/۴۷، ط: تاج دہلی)
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/54510
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
যার গিবত করা হয়েছে, সে যদি জানতে না পারে,তাহলে শুধুমাত্র আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া এবং ঐ ব্যক্তির জন্য দু'আ করাই যথেষ্ট হবে। খালিছ নিয়ত একবার আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া এবং একবার ঐ ব্যক্তির জন্য দু'আ করাই যথেষ্ট হিসেবে বিবেচিত হবে।