বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
هُوَ الَّذِي خَلَقَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ فِي سِتَّةِ أَيَّامٍ ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ يَعْلَمُ مَا يَلِجُ فِي الْأَرْضِ وَمَا يَخْرُجُ مِنْهَا وَمَا يَنزِلُ مِنَ السَّمَاء وَمَا يَعْرُجُ فِيهَا وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَ مَا كُنتُمْ وَاللَّهُ بِمَا تَعْمَلُونَ بَصِيرٌ
তিনি নভোমন্ডল ও ভূ-মন্ডল সৃষ্টি করেছেন ছয়দিনে, অতঃপর আরশের উপর সমাসীন হয়েছেন। তিনি জানেন যা ভূমিতে প্রবেশ করে ও যা ভূমি থেকে নির্গত হয় এবং যা আকাশ থেকে বর্ষিত হয় ও যা আকাশে উত্থিত হয়। তিনি তোমাদের সাথে আছেন তোমরা যেখানেই থাক। তোমরা যা কর, আল্লাহ তা দেখেন।(সূরা হাদীদ-৪) এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/3161
হযরত ইমাম মালিক রহঃ বলেন,
الاستواء معلوم والكيفية مجهولة، والسؤال عنه بدعة، والايمان به واجب،
“আল্লাহ তাআলার আরশে ইস্তিওয়া এর বিষয়টি জানা যায়, কিন্তু অবস্থা অজানা। এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদআত। আর এ বিষয়ে ঈমান রাখা ওয়াজিব”।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
সংক্ষেপে এতটুকু আকিদা রাখাই যথেষ্ট এবং নিরাপদ যে, আল্লাহ আরশেই আছেন।কিভাবে আছেন? কি করছেন।এসব প্রশ্ন করা বিদ'আত। তাই এত্থেকে নিজেকে বাচিয়ে রাখাই সতর্কতামূলক পদক্ষেপ।
(২)
এটা সত্য নয়। হ্যা এটা সত্য যে, মদ পরিস্কার হারাম, কুরআন সুন্নাহর দৃষ্টিতে।