ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আপনার প্রশ্নগুলো সম্পূর্ণ অস্পষ্ট।কয়েকবার পড়েও পরিপূর্ণ বুঝিনি। যা বুঝেছি, সেই আলোকে বলছি,
যেহেতু আপনার লিখা প্রশ্ন, তাই নিশ্চয় আপনি বুঝবেন। সেজন্য আপনার লিখা প্রশ্নকেই হুবহু কপি করে দিচ্ছি,
স্ত্রী জিগ্যেস করেছে স্বামীকে। স্ত্রী বলেছে আমি আগে তালাক চাইতাম যে আর আপনাকে বলতাম যে কাজীকে ফোন করে বল ডিভোর্সের পেপার তৈরী করতে? আপনি কি ফোন করেছিলেন? স্বামী বলে না করি নাই।এখানে স্ত্রীকে পাওয়ার দিলেও স্ত্রী এসবের বিষয়ে কিছু জানত না যে মেয়েরাও তালাক দিতে পারে সেটা।মেয়েটা নিজেকে কোনদিন তালাক দেয় নি।তহ এরকম না জেনে স্ত্রী স্বামীর দিকে ইন্গিত করে তালাক দিলেও তালাক হয় না বলেছিল ওলি উল্লাহ হুজুর, পাওয়ার দিলেও।আর স্ত্রী তহ স্বামীকে বলেছে কাজীকে ফোন করতে।সে নিজেকে তালাক দেয় নি জানতও না সে যে ইসলামে মেয়েরাও এমন পাওয়ার পায় শুনেও নি।সে মানে মেয়েটা নিজের দিকে ইন্গিত করে কিছু বলে নি।ওরা একসাথে থাকতে চায়।তহ উপরোক্ত স্বামী স্ত্রীর কথা বা আলাপ আলোচনার দ্বারা কোন তালাক হবে না।
২।উপরের স্বামীকে জিগ্যেস করে কল কেটে দেওয়ার সময়,কি বলছিল সেটা খেয়াল করে নি স্ত্রী। তহ বার বার স্বামীকে মেসেজে জিগ্যেস করেছে স্ত্রী কিছু বলেছিল কিনা। স্বামী রেগে গিয়ে বলতেছে মেসেজে আমার বউটা শুধু আমি ডিভোর্স দিয়ে ফেলতাম বলতেছ যে নে? স্ত্রী বলে না না।মাথা খারাপ করিও না।মাথা খারাপ করে দিছ।বার বার জিগ্যেস করে।দেখ যে না আমি ছেড়ে দি কিনা,স্ত্রী বলে না না।স্ত্রী বলে আর জিগ্যেস করব না।স্বামী বলে আমি মরে গেলে জিগ্যেস করবে না যে।স্ত্রী বলে না কসম করব না।স্বামী বলে এত সন্দেহ নিয়ে থাকিও না।স্ত্রী মনে করছে চলে যেতে বলেছে।স্ত্রী বলে কিজন্য বলেছেন ওটা মানে সন্দেহ নিয়ে থাকিও না বলেছে যে ওটা?।তহ স্ত্রী বলে আমার মৃত্যু চান যে নে? স্বামী বলে আবার মাথার খারাপ করিও না।স্ত্রী বলে অকে।স্বামী বলে মনে সন্দেহ না রাখতে বলছি যে।তহ স্ত্রী আর কিছু জিগ্যেস করে নি। এখানে স্বামীর কথার দ্বারা তালাক হবে না।
৩।স্বামী রেগে যায় এসব কথা বললে।বার বার বলে জিগ্যেস না করতে।তাই স্বামীকে আর জিগ্যেস করা উচিত হবে না।