বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-
(০১)
গুনাহের কাজ যেমন নিজে করা যাবেনা,অন্যকে সেই গুনাহের কাজে আদেশ বা সেই গুনাহের কাজ করতে কাউকে সহযোগিতাও করা যাবেনা।
,
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ-
وَتَعَاوَنُوا عَلَى الْبِرِّ وَالتَّقْوَىٰ ۖ وَلَا تَعَاوَنُوا عَلَى الْإِثْمِ وَالْعُدْوَانِ ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۖ إِنَّ اللَّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ [٥:٢]
সৎকর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। {সূরা মায়িদা-২}
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «الْمُسْلِمُونَ عَلَى شُرُوطِهِمْ
হযরত আবূ হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ মুসলমানগণ তার শর্তের উপর থাকবে। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৩৫৯৪, সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-২৮৯০, শুয়াবুল ঈমান, হাদীস নং-৪০৩৯}
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে কুফর হবেনা।
তবে মারাত্মক গুনাহ হবে।
(০২)
সেটিকে হালাল মনে করলে কুফর হবে।
তবে হারাম ধরে নিয়ে কারনবশত ভালো বললে কুফর হবেনা।
(০৩)
না,তাকে কুফরের মধ্যে ফেলানো যায়না।
(০৪)
কুরআনে বর্ণিত যাবতীয় হালাল হারাম বিষয় এখানে উদ্দেশ্য।
(০৫)
বিষয়টি মতবিরোধ পূর্ণ মাসয়ালা হওয়ায় তাকে কাফের বলে ফতোয়া দেয়া যাবেনা।
,
(০৬)
তার ঈমানের সমস্যা হবে।
তবে সে যদি ঘৃণা না করে,ঠাট্রা না করে,তাহলে সে কাফের হয়ে যাবেনা।
(০৭)
প্রশ্নটি অস্পষ্ট।
কমেন্ট বক্সে স্পষ্ট করলে ভালো হতো।
(০৮)
এতে তার ঈমান সংক্রান্ত সমস্যা হবেনা।