জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
হযরত আবু রাযিন আল-উক্বাইলী রাঃ বলেন নবী কারীম সাঃ বলেছেন
، عَنْ أَبِي رَزِينٍ العُقَيْلِيِّ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: رُؤْيَا المُؤْمِنِ جُزْءٌ مِنْ أَرْبَعِينَ جُزْءًا مِنَ النُّبُوَّةِ، وَهِيَ عَلَى رِجْلِ طَائِرٍ مَا لَمْ يَتَحَدَّثْ بِهَا، فَإِذَا تَحَدَّثَ بِهَا سَقَطَتْ
মু'মিনের স্বপ্ন হচ্ছে নবুওতের চল্লিশভাগের এক ভাগ(অর্থাৎ তা সত্যরূপ পরিনত হয়ে থাকে),যে স্বপ্ন দেখেছে স্বপ্নটা তার উপর ঘুর্ণায়মান থাকে যতক্ষণ না কারো কাছে ব্যক্ত করে,অতঃপর যখন সে কারো কাছে ব্যক্ত করে (এবংঐ ব্যক্তি এর কোনো ব্যখ্যা প্রদান করে) তখন ঐ ব্যখ্যা অনুযায়ীই স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়। (তিরমিযি হাদীস নং ২২৭৮)
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী বোন!
সাধারণ মানুষের স্বপ্ন শরীয়তের কোন দলীল নয়। সুতরাং প্রশ্নেল্লিখিত ছুরতে যদি উক্ত কবিরাজ যদি
স্বপ্নে সে ওষুধের সন্ধান পেয়েছে বলে দাবী করে, এক্ষেত্রে করণীয় হলো,তার চিকিৎসা পদ্ধতি যদি কুরআন ও সুন্নাতের পরিপন্থি না হয় এবং দ্বীনদার বিচক্ষণ কোন চিকিৎসক উক্ত চিকিৎসা পদ্ধতিকে রোগীর জন্য ক্ষতিকারক মনে না করেন, তাহলে ঐ চিকিৎসা গ্রহণ করার অনুমতি আছে। অন্যথায় তা জায়েয হবে না।
সুতরাং কোনো বিজ্ঞ ডাক্তার যদি তার এই ঔষধ এর ব্যাপারে শরীরের ক্ষতিকর বলে দাবী করে,তাহলে উক্ত ঔষধ খাওয়া যাবেনা।
নতুবা খাওয়া যাবে।