ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ইসলাম চায় অপরাধমুক্ত সমাজ ব্যবস্থা।কুরআন-হাদীসে কোনো অপরাধের যে সাজা বর্ণিত রয়েছে,সে সাজা কার্যকর করা ব্যতীত মূলত ঐ অপরাধকে ধমন করা কস্মিনকালেও সম্ভব হবে না।যার উজ্জল দৃষ্টান্ত হল,ধর্ষণ। ইসলামি আইন বাস্তবায়ন করলে এ অপরাধের সংখ্যা দিনিদিন কমবে।কিন্তু মানুষ কর্তৃক তৈরী আইনে এ অপরাধের সংখ্যা দিনিদিন বাড়ছে।তবে তারপরও সাজা হিসেবে একটি আইন রয়েছে।
কিন্তু যদি কোথাও এটাকে অপরাধ হিসেবেই বিবেচনা করা হয় না,বরং এটাকে স্বাভাবিক মনে করা হয়,এবং এ আলোকে কোনো যুক্তিতর্ক উপস্থাপিত হয়,তাহলে এমন যুক্তিতর্কে০ যুক্ত হওয়া কখনো জায়েয হবে না।এটা পরিস্কার হারাম এবং কুরআন অস্বীকারের দরুণ সে কাফির হয়ে যাবে।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/598
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
ইসলামি রাস্ট্রে উকিলদেরও প্রয়োজনিয়তা থাকবে। তারা রাষ্ট্রের স্বার্থ অনুযায়ী রাষ্টের পক্ষ্যে লড়বেন। অন্যায়কারীদের জন্য ন্যায়সঙ্গত ভাবে সাজার দরখাস্ত কোর্টে পেশ করবেন। তবে প্রচলিত উকিল ব্যবস্থার কোনো প্রয়োজনিয়তা তখন থাকবে না, এমনকি তা জায়েযও হবে না।