বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
قُل لِلَّذِينَ كَفَرُواْ إِن يَنتَهُواْ يُغَفَرْ لَهُم مَّا قَدْ سَلَفَ وَإِنْ يَعُودُواْ فَقَدْ مَضَتْ سُنَّةُ الأَوَّلِينِ
তুমি বলে দাও, কাফেরদেরকে যে, তারা যদি বিরত হয়ে যায়, তবে যা কিছু ঘটে গেছে ক্ষমা হবে যাবে। পক্ষান্তরে আবারও যদি তাই করে, তবে পুর্ববর্তীদের পথ নির্ধারিত হয়ে গেছে।
وَإِن تَوَلَّوْاْ فَاعْلَمُواْ أَنَّ اللّهَ مَوْلاَكُمْ نِعْمَ الْمَوْلَى وَنِعْمَ النَّصِيرُ
আর তারা যদি না মানে, তবে জেনে রাখ, আল্লাহ তোমাদের সমর্থক; এবং কতই না চমৎকার সাহায্যকারী।
وَقَاتِلُوهُمْ حَتَّى لاَ تَكُونَ فِتْنَةٌ وَيَكُونَ الدِّينُ كُلُّهُ لِلّه فَإِنِ انتَهَوْاْ فَإِنَّ اللّهَ بِمَا يَعْمَلُونَ بَصِيرٌ
আর তাদের সাথে যুদ্ধ করতে থাক যতক্ষণ না ভ্রান্তি শেষ হয়ে যায়; এবং আল্লাহর সমস্ত হুকুম প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। তারপর যদি তারা বিরত হয়ে যায়, তবে আল্লাহ তাদের কার্যকলাপ লক্ষ্য করেন।(সূরা আনফাল-৩৮-৩৯-৪০)
সু-প্রিয় পাঠকবর্গ ও প্র্শ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন !
শুধুমাত্র ব্যঙ্গ চিত্র প্রদর্শনের বিরুদ্ধে নয়,বরং সকল অনৈসলামিক কর্মকান্ড বন্ধের জন্য আন্দোলন করতে হবে।মুসলমানগণ ততক্ষণ পর্যন্ত আন্দোলন-সংগ্রাম করবে,যতক্ষণ না পূর্ণ কুরআনী আইন দেশে বাস্তবায়ন হচ্ছে।এবং যতক্ষণ না মদীনা সনদে রাষ্ট্র পরিচালিত হচ্ছে।হ্যা এটা অবশ্যই ঠিক যে,ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করা অত্যন্ত মাহাত্ম্যপূর্ণ।