ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
উসীলা গ্রহণ সম্পর্কে দু-পক্ষ্য থেকেই সীমালঙ্ঘন পরিলক্ষিত হচ্ছে,অথচ আমাদেরকে হুকুম দেয়া হয়েছিলো,শরীয়তের আওতাভূক্ত থাকতে।
যেমন আমাদের হানাফীদের কেউ কেউ সরাসরি ব্যক্তিত্বর উসীলাকে জায়েয মনে করেন।যা কাম্য নয়।বরং ব্যক্তিত্বর উসীলা তখনই বৈধ যখন ব্যক্তিত্বর মাধ্যমে নেককাজকে উদ্দেশ্য নেওয়া হবে।নতুবা জায়েয হবে না।
প্রশ্ন হতে পারে মৃত মানুষের উসিলা জায়েয হলে, উমর রাযি কেন নবীজীর উসীলা গ্রহণ না করে ইবনে আব্বাস রাযি এর উসীলা গ্রহণ করলেন?
মুহাদ্দিসিনে কেরামগণ উক্ত প্রশ্নের বিভিন্ন জবাব দিয়েছেন।
সর্বোত্তম জবাব হলো,এজন্য দিয়েছেন যাতে মানুষগণ জানতে পারে যে, মৃত মানুষের উসীলা গ্রহণ করাও জায়েয।
আরো.....
{আহসানুল-ফাতাওয়া, ১/৩৩১}
{ ফাতাওয়ায়ে রহিমিয়্যাহ-১/৭০}
{ফাতাওয়ায়ে হক্কানিয়্যাহ-১/২১৭}
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/1956
(২)
জ্বী, চাওয়া যাবে।
(৩)
জ্বী, চাওয়া যাবে।
(৪)
যে ব্যক্তি অতীত থেকে যে মাযহাবকে ফলো করে আসছেন, তিনি সেই মাযহাবের আলোকেই জীবনাতিপাত করবেন।
(৫)
উনি সালাফি ঘরণার আলেম।সুতরাং ভিন্ন মাযহাবের অনুসারীদের জন্য উনার ফাতাওয়া মান্য করা জায়েয হবে না।
(৬)
পূজার মন্ডপে বিনিময়ে কাজ করে টাকা নেওয়া যাবে।
(৬)
মিশনারি প্রতিষ্ঠান এ কাজ করা বা শিক্ষতা করা জায়েয হবে।তবে তাদের ধর্মকে প্রচার প্রসার করার কাজে সঙ্গ দেয়া জায়েয হবে না। তাদের প্রতিষ্টানের প্রত্যেকটি কাজ বা তাদের শিক্ষাতেই যদি তাদের ধর্মের প্রচারণা থাকে,তাহলে কিন্তু তাদের প্রতিষ্টানে চাকুরী করা বা শিক্ষকতা করা, কোনোটাই জায়েয হবে না।