আসসালামুআলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ।
১।ধরেন কেউ না বুঝে বা অত কিছু না ভেবে শপথ করেছে ওই কথাটা কাউকে বলবে না।বললে মুসলিমের জাত থেকে বের হয়ে যাবে বা মুসলমান থাকবে না।মনে মনে ছিল ধরেন অটোমেটিক।কিন্তু এই ধরনের শপথের কথা মনে নাই বা ছিল না পরে ওর।শুধু শপথের কথা মনে ছিল ধরেন।মুসলিম থাকবে না এরকম কথা মনে ছিল না।হয়ত শপথ করেছিল কিন্তু আকীদা হয়ত এমন ছিল না।হয়ত জোর দিয়ে বিশ্বাস করানোর জন্য করেছিল হয়ত।কারন হয়ত তখন মনে থাকত।পরে শপথটা ভেন্গে ফেললে কি ও মুসলিম থাকবে না? যখন শপথ করেছিল তখন হয়ত এত কিছু বুঝত না যে ইসলাম সম্পর্কে আর শপথ সম্পর্কে।বা এত কিছু ভেবেও বলে নাই।দয়া করে বলবেন।এখন কি শুধু কাপপারা,দিলে হবে?দয়া করে বলবেন।না বুঝে না জেনে হয়ত করে ফেলেছে।আগে তেমন জানত না এখন ইসলাম সম্পর্কে একটু একটু জানার চেস্টা করতেছে সেই মোতাবেক চলার চেস্টা করতেছে।আর আগের বিষয় গুলো নিয়ে মারাত্মক চিন্তিত সে।সে আল্লার কাছে মাফ চাইতেই আছে।সে এত কিছু জানত না আগে।দয়া করে বলবেন।আপনাদের একটা ফতোয়ায় হয়ত ওর চিন্তাটা কমবে।সে আগের বিষয়গুলো নিয়ে খুবই অনুতপ্ত।বিবাহিত মনে করেন।সেটা নিয়েও ধরেন বেশি চিন্তিত।হয়ত আপনাদের একটা,ফতোয়ায়,ওর সংংসারটা বেচে যাবে।স্বামীকেও হয়ত কিছু বলতে পারবে না।
এই প্রশ্নের উত্তরে শায়খ আপনি বলেছিলেন ঈমান যাবে না তবে কাপপারা দিতে হবে।ধরেন শায়খ শপথ ভান্গার সময় এতকিছু মাথায় ছিল না ।পরে মাথায় আসতেছে ভান্গার পরে মনে পড়েছে বা মাথায় আসতেছে। আর ধরেন খুবই চিন্তায়। পরে মাথায় আসলে তাহলেও তহ সমস্যা হবে না তাই না মানে ঈমান যাবে না তাই না?দয়া করে একটু বলবেন।শুধু কাফফারা,দিলে হবে ঈমান চলে যাবে না তাই না? এটা জানার ছিল।
২।কোন মেয়ে বার বার মরে যাওয়ার কথা বলে।মানে আমি মরলে বুঝবা হেন তেন।এখনো নামিয়ে নিয়ে যায় নি স্বামীর বাড়িতে ।স্বামী বলে মরে যাওয়ার কথা যতদিন বন্ধ করবে না ততদিন আনব না ঘরে মানে ততদিন নামিয়ে নিয়ে যাবে না।এরপর স্ত্রী আরো কয়েকবার বলেছিল।জানে না স্ত্রী এটা কোন নিয়তে বলেছে।স্বামী এর আগে বারন করেছিল তালাকের ব্যাপারে কথা না বলতে বা জিগ্যেস না করতে তাই সে জিগ্যেস করে নাই মনে হয়।স্বামীর উক্ত কথা দ্বারা তহ সমস্যা হবে না তাই না? ওটা তহ কেনায়া নয়,তাই না?হয়ত স্ত্রীকে ধমকানোর জন্য বলেছে।