আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
110 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (41 points)
edited by
আসসালামুআলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ।

একজন মেয়ে মা বাবা না জানে মত বিয়ে করে।এখনো বাবার বাড়িতে থাকে।মা বাবা কেউ মেনে নেয় নি বিয়েটা।মা বাবা এখনো চায় মেয়ে যেন বিয়েটা ভেন্গে দেয়,চলে আসে ঐ বিয়ে থেকে।কিন্তু মেয়েটা আসবে না বলে দিছে।সে বলেছে বিয়ে করেছি যতদিন বাচি স্বামীর সাথেই বাচব ইনশাল্লাহ। মরে গেলেও আসব না। মা অনেক অনেক বেশি অভিশাপ দিচ্ছে এখনো।যেমনঃওর বাচ্চারাও ওকে এমন কস্ট দিক যা আমি পাচ্ছি, একটা মরে গেছে না এখন নাই আমি ও যাবে গা আর কি,আমি মরে গেলে দেখতে আসবি না ইত্যাদি ।কান্না করে করে থাকে।শুধু একটাই দোষ ছেলেটা ব্যাবসা মানে মিস্টির দোকান করে,চাকরী করে না আর সমবয়সী সেটা।মেয়েটার মা বাবা ২ জনই চাকরী করে।মেয়েটার মা বেশি হিংসা করে কথা বলে ছেলেটার নামে,বলে যে চায়ের দোকানদারকে মেয়ে দিব নাকি?কিন্তু ছেলেটার মিস্টির শোরুম ওটা।আর ছেলেটার ভাই নিজে  অনেক সুদী টাকা নিছে খালি স্টাম্ফে ছেলেটার সাইন নিছে,ছেলেটা জানতই না ভাইকে বিশ্বাস করে সাইন দিছে।অনেক টাকা নিছে লোন।ছেলেটা সেই সুদী টাকা থেকে বাচার জন্য নিজের ঘরের উঠোন বিক্রি করে দিছে।কিন্তু ঘর আর  ছোট একটু জায়গা থাকবে।আগে টাকা পয়সা ছিল এখন একটু কস্টে পরে গেছে ঐ সুদী টাকা গুলোর কারনে।প্রায় নাকি পরিশোধ করে ফেলছে আরো কিছু বাকি আছে।আর ২ বছরের মধ্যে টাকা কাভার করতে পারলে বিক্রি করেছে যে জায়গা উঠাও কেনার প্ল্যান আছে।যাকে বিক্রি করেছে তার সাথে এমন কথা হয়েছে আর কি।ভালভাবে ব্যাবসাটা চললে ইনশাল্লাহ সবকিছু আগের মত স্বাভাবিক হবে বা হতে পারে।এসব কিছু জানার পর মেয়েটার মা আরো ক্ষেপে গেছে।মেয়েটা মাকে বুঝিয়েছে তবু ঐরকম করে মা।আরো একজনও বুঝিয়েছিল ছেলেটা অনেক ভাল,তবু এমন করে ওর মা।শুধু এই বিষয়ে না আগে থেকেই মেয়েটার মা রাগ উঠলে কথায় কথায় অভিশাপ দিত নিজের বাচ্চাদের। মেয়েটা স্বামীর সাথে থাকবে।মেয়েটা আরো বলে দিলে দেগ্গা অভিশাপ আর কত? কুফু বলতে ছেলেটা ভাল নামাজ দোয়া পরে চরিত্র ও খুব ভাল,সবাই পছন্দ করে।মাশাল্লাহ যথেষ্ট সুন্দর।বংশ হয়ত আছে মুটামুটি।সম্পদ ছিল কিন্তু ছেলেটার বড় চাচা সব খেয়ে ফেলেছিল মানে নিজের নামে করে নিয়েছিল আগে এসব কিছু নিয়ে ওর বাবা মনে হয় অসুস্হ হয়ে গিয়েছিল।রেলের জায়গায় ২৫ থেকে৩০ লাখ পাইত ওইগুলো ওর ছোট চাচা খেয়ে ফেলেছিল সব একদম।কিন্তু ছেলেটা ছোট বয়স থেকেই পরিবারের হাল ধরেছে, বাবা নাই।সব কিছু পরিবারের  দায়িত্ব ছেলেটা পালন করে অথচ ভাইবোন সবার ছোট।বউয়ের হাত খরচা ও দেয়।অন্য ভাইয়েরা পরিবার চালাই না তাই ও চালাই,ভাইয়েরা টাকা থাকলেও দেয় না সংসারে টাকা।ভাই বোন পাড়া প্রতিবেশি সবাই খুব পছন্দ করে।বিয়ের সময় ও ছেলেটার অবস্হা অনেকটা ভাল ছিল।১৫ থেকে ২০ লাখ দিয়ে জায়গা কিনতে পারবে এমন অবস্হা ছিল।এখন একটু সমস্যায় পরে গেছে।ওই সুদী টাকা গুলোর কারনে।ছেলেটা এখনো ছোট ২২ বছর।বাবা ও নাই তাই সব কিছু নিজেকেই করতে হচ্ছে। মেয়েটার বাবা তহ বয়সেও বড়  আর দাদার কাছ থেকে জায়গা পাইছে হয়ত ছেলেটার চায়তে একটু বেশি আছে।বিয়ের কথাটা মেয়েটার মা বাবা জেনেছে বিয়ের ১ বছর  পর।মেয়েটা পড়ালেখা করে।ওর বাবা বলেছে তুর পড়ালেখা শেষ হলে তুর যেটা ইচ্ছা সেটা করিস।মেয়েটা বলে আমি বিয়েটা ভান্গতে চায় না। বাবা বলল আমি বিয়ে ভেন্গে  দিতে বলব না তোকে।জোর করে তোকে বিয়ে দিতাম না দিব ও না।কিন্তুু কাজটা ভাল করস নাই।কিন্তু এই না যে আমি মেনে নিছি।পরে কি করে জানে না তখন ওর বাবা এমনটা বলেছিল ওকে।ওর বাবা ভাবতেছিল হয়ত মেয়ের মোহ কেটে গেলে চলে আসতে পারে পরে আর কি।কিন্তু মেয়েটা কিছুতেই আসবে না বা আসতে চায় না।এর কয়েকমাস পর আবার কথা উঠেছিল তখন ও বলেছিল ওর বাবা  আমার দায়িত্ব পড়াশোনা করানো ওকে ওটা করাব।তারপর মা বলে পড়াশোনা কিজন্য ওই ছেলেটার সাথে চলে গেলে।বাবা বলে চলে গেলে ওর কপাল ও খাবে আমার দায়িত্ব পড়াশোনা করানো, করিয়ে ওকে সুযোগ করে দেওয়া ওটা করব। ।মা বেশি মানতে চাচ্ছে না যে।ওদের বিয়েটা কাজী অফিসে ৩ জন  সাক্ষীর সামনে হয়েছিল।ওরা স্বামী স্ত্রী চায় একসাথে থাকতে।শুধু ব্যবসা করে আর সমবয়সী ২ জন এটা নিয়ে মা বেশি মানতেছে না।চাকরী করে না তাই।মেয়েটার স্বামী বলে চাকরীর বেতন দিয়ে আমার ১০ দিন ও চলবে না।মানে মাসে ৩০-৪০ হাজার এটা দিয়ে বেশিদিন যাবে না এটা বলে।আর  সরকারী চাকরী পাওয়া খুবই কস্ট।মানে সে ব্যাবসায়,হয়ত আরো বেশি আয় করতেছে।কিন্তু মেয়েটার পরিবারে মনে করে চাকরীতে টাকা বেশি  আর স্টাটাস ও ভাল কারন ওদের বাসায় কেউ কোনদিন ব্যাবসা করে নি।ব্যাবসা তহ হালাল।স্বামী স্ত্রী একে অপরকে খুব ভালবাসে।একসাথে থাকতে চায়।মেয়েটা টেনশনে পাগলের মত হয়ে গেছে।কান্নাও করতেছে।পুরো পাগল হয়ে যাচ্ছে চিন্তায়।সে চায় স্বামীর সাথে থাকতে।স্বামীও খুব মানে খুব বেশি ভালবাসে মেয়েটাকে।ইসলামী শরিয়ত মোতাবেক তহ ওদের বিয়েটা শুদ্ধ হয়েছে কারন ওরা ৩ জন সাক্ষীর সামনে কাজী অফিসে গিয়ে মোহর ধার্য্য করে বিয়ে করেছিল ১.৫ বছর আগে। ওরা একসাথে থাকতে চায় এতে কি গুণাহ হবে?ওরা মাঝে মাঝে একান্তে দেখা সাক্ষত ও করে।দয়া করে বলবেন মেয়েটা বেশি ভেন্গে পরেছে।সে চায় শুধু তার স্বামীর সাথে সারাজীবন থাকতে।এতে কি গুণাহ হবে?ওদের বিয়েটা তহ বিশুদ্ধ হয়েছে তাই না?  তাহলে তহ গুণাহ হবে না তাই না?

1 Answer

0 votes
by (566,640 points)
জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم 


https://ifatwa.info/51564/ ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ-
শরীয়তের বিধান হলো যদি দুইজন প্রাপ্ত বয়স্ক সমঝদার সাক্ষ্যির সামনে প্রাপ্ত বয়স্ক পাত্র ও পাত্রি যদি প্রস্তাব দেয় এবং অপরপক্ষ তা গ্রহণ করে নেয়, তাহলে ইসলামী শরীয়াহ মুতাবিক বিবাহ শুদ্ধ হয়ে যায়। অভিভাবকের সম্মতি থাকুক বা না থাকুক। অভিভাবক জানুক বা না জানুক।

 তবে যদি গায়রে কুফুতে বিবাহ করে, তথা এমন পাত্রীকে বিবাহ করে, যার কারণে ছেলে বা মেয়ের পারিবারিক সম্মান বিনষ্ট হয়, তাহলে পিতা সে বিয়ে আদালতের মাধ্যমে ভেঙ্গে দিতে পারে। যদি কুফুতে বিবাহ করে, তাহলে পিতা এ অধিকারও পাবে না।

এটিই হানাফি মাযহাবের প্রাধান্য পাওয়া মত,যার উপরেই ফতোয়া।

হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَبَّاسٍ؛ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم، قَالَ: «الْأَيِّمُ أَحَقُّ بِنَفْسِهَا مِنْ وَلِيِّهَا.

হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, মেয়ে তার ব্যক্তিগত বিষয়ে অভিভাবকের চেয়ে অধিক হকদার। {মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-৮৮৮, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-১৪২১)

عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ قَالَ: ” جَاءَتِ امْرَأَةٌ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَالَتْ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، إِنَّ أَبِي وَنِعْمَ الْأَبُ هُوَ، خَطَبَنِي إِلَيْهِ عَمُّ وَلَدِي فَرَدَّهُ، وَأَنْكَحَنِي رَجُلًا وَأَنَا كَارِهَةٌ. فَبَعَثَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَى أَبِيهَا، فَسَأَلَهُ عَنْ قَوْلِهَا، فَقَالَ: صَدَقَتْ، أَنْكَحْتُهَا وَلَمْ آلُهَا خَيْرًا. فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «لَا نِكَاحَ لَكِ، اذْهَبِي فَانْكِحِي مَنْ شِئْتِ

হযরত সালামা বিনতে আব্দুর রহমান রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা এক মেয়ে রাসূল সাঃ এর কাছে এল। এসে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! আমার পিতা! কতইনা উত্তম পিতা! আমার চাচাত ভাই আমাকে বিয়ের প্রস্তাব দিল আর তিনি তাকে ফিরিয়ে দিলেন। আর এমন এক ছেলের সাথে বিয়ে দিতে চাইছেন যাকে আমি অপছন্দ করি। এ ব্যাপারে রাসূল সাঃ তার পিতাকে জিজ্ঞাসা করলে পিতা বলে, মেয়েটি সত্যই বলেছে। আমি তাকে এমন পাত্রের সাথে বিয়ে দিচ্ছি যার পরিবার ভাল নয়। তখন রাসূল সাঃ মেয়েটিকে বললেন, “এ বিয়ে হবে না, তুমি যাও, যাকে ইচ্ছে বিয়ে করে নাও”। {মুসন্নাফে আব্দুর রাজ্জাক, হাদীস নং-১০৩০৪, মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, হাদীস নং-১৫৯৫৩}

حَدَّثَنَا حُسَيْنٌ، حَدَّثَنَا جَرِيرٌ، عَنْ أَيُّوبَ، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ: ” أَنَّ جَارِيَةً بِكْرًا أَتَتِ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَذَكَرَتْ أَنَّ أَبَاهَا زَوَّجَهَا وَهِيَ كَارِهَةٌ فَخَيَّرَهَا النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ”

হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। কুমারী মেয়ে রাসূল সাঃ এর কাছে এসে বলল, আমার পিতা আমার অপছন্দ সত্বেও বিয়ে দিয়েছে, তখন রাসূল সাঃ সে মেয়েকে অধিকার দিলেন, [যাকে ইচ্ছে বিয়ে করতে পারে বা এ বিয়ে রাখতেও পারে]। {মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২৪৬৯, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৮৭৫}

عَنِ ابْنِ بُرَيْدَةَ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ: جَاءَتْ فَتَاةٌ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَالَتْ: ” إِنَّ أَبِي زَوَّجَنِي ابْنَ أَخِيهِ، لِيَرْفَعَ بِي خَسِيسَتَهُ، قَالَ: فَجَعَلَ الْأَمْرَ إِلَيْهَا، فَقَالَتْ: قَدْ أَجَزْتُ مَا صَنَعَ أَبِي، وَلَكِنْ أَرَدْتُ أَنْ تَعْلَمَ النِّسَاءُ أَنْ لَيْسَ إِلَى الْآبَاءِ مِنَ الْأَمْرِ شَيْءٌ “

হযরত বুরাইদা রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, জনৈক মহিলা নবীজী সাঃ এর কাছে এসে বলল, আমার পিতা আমাকে তার ভাতিজার কাছে বিয়ে দিয়েছে, যাতে তার মর্যাদা বৃদ্ধি পায়। রাবী বলেন, তখন রাসূল সাঃ বিষয়টি মেয়ের ইখতিয়ারের উপর ন্যস্ত করেন, [অর্থাৎ ইচ্ছে করলে বিয়ে রাখতেও পারবে, ইচ্ছে করলে ভেঙ্গেও দিতে পারবে] তখন মহিলাটি বললেন, আমার পিতা যা করেছেন, তা আমি মেনে নিলাম। আমার উদ্দেশ্য ছিল, মেয়েরা যেন জেনে নেয় যে, বিয়ের ব্যাপারে পিতাদের [চূড়ান্ত] মতের অধিকার নেই্ {সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৮৭৪}

উক্ত মাসয়ালায় চার মাযহাবের অবস্থান দলীল,বিপরীত মুখি হাদীসের জবাব সহ বিস্তারিত জানুন-

আরো জানুনঃ- 

প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছেলে মেয়ের বিবাহ শরীয়তের দৃষ্টিকোন থেকে শুদ্ধ হয়েছে।
ঐ মেয়েটি মাঝে মাঝে শুধু নয়,বরং সারাজীবন সব সময় সেই স্বামীর সাথে ঘর সংসার করতে পারবে,কোনো গুনাহ হবেনা।

তারা নিশ্চিত থাকতে পারে।
কোনো সমস্যা নেই।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...