আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
386 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (15 points)
edited by

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহ। এইখানে বলা হয়েছে অভিভাবকদের না জানিয়ে কুফুতে বিয়ে না করলে ওই বিয়ে হবে না।আমি নওমুসলিমকে বিয়ে করেছিলাম।ওর দাদা বাবা মুসলিম না।তাহলে তো আমাদের কুফুতে বিয়ে হয়নি সেক্ষেত্রে কি আমাদের বিয়ে বৈধ ছিল না?বিয়ে বৈধ না হলে কি তালাকও হয়নি?পরিবার রাজি হলে কি বিয়ে করা যাবে?


**“কুফু” (শরয়ী সমতা) রক্ষা করে বিবাহ না করলে সেই বিবাহ বাতিল। সুতরাং উক্ত বিবাহ কার্যকর হবে না।

وفي رواية الحسن - رضي الله عنه - إن كان الزوج كفؤا لها جاز النكاح، وإن لم يكن كفؤا لها لا يجوز

“হাসান ইবনে যিয়াদ আবু হানিফা রহ. থেকে বর্ণনা করেন, স্বামী যদি স্ত্রীর সমকক্ষ হয় তাহলে বিবাহ বৈধ। কিন্তু যদি সমকক্ষ না হয় তাহলে বিবাহ বৈধ নয়।”

(আল মাবসুত, ৫/১০, ফাতহুল কাদীর, ৩/২৫৫)

প্রণিধানযোগ্য অভিমতঃ

সমাজের দুরাবস্থা, মানুষের অধঃপতন, কোর্টকাছারির ঝামেলা, সুষ্ঠু বিচারের অনিশ্চয়তা এবং বিবাহ সাদি নিয়ে মামলা মুকাদ্দামা করাটা দোষণীয় হওয়ার ফলে পরবর্তী এবং বর্তমান বিজ্ঞ হানাফী ফুকাহায়ে কেরাম দ্বিতীয় অভিমতকে প্রাধান্য দিয়েছেন। সুতরাং প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে মেয়ে অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া কুফু (শরয়ী সমতা) রক্ষা করে বিবাহ না করলে সেই বিবাহ বাতিল।

ورواية الحسن عنه إن عقدت مع كفء جاز ومع غيره لا يصح، واختيرت للفتوى لما ذكر أن كم من واقع لا يرفع وليس كل ولي يحسن المرافعة والخصومة ولا كل قاض يعدل، ولو أحسن الولي وعدل القاضي فقد يترك أنفة للتردد على أبواب الحكام واستثقالا لنفس الخصومات فيتقرر الضرر فكان منعه دفعا له

“হাসান ইবনে যিয়াদ আবু হানিফা রহ. থেকে বর্ণনা করেন, নারী যদি সমকক্ষ ছেলেকে বিবাহ করে তাহলে বিবাহ বৈধ। কিন্তু যদি সমকক্ষ না হয় তাহলে বিবাহ বৈধ নয়। এই অভিমতকেই ফতোয়া প্রদানের জন্য নির্বাচন করা হয়ে থাকে। এর কারণ হলো যেমনটি (লেখক) উল্লেখ করেছেন যে, বহু ঘটনা এমন রয়েছে যা আদালতে উত্থাপিত হয় না। তাছাড়া প্রত্যেক অভিভাবক অভিযোগ উত্থাপন করা এবং মামলা লড়ার ক্ষেত্রে পারদর্শী নয়। আবার সব বিচারক ন্যায়পরায়নও হয় না। অভিভাবক যদি মামলা লড়তে পরদর্শী হয় এবং বিচারক ন্যায়পরায়নও হয় তবু বিচারকদের কাছে দৌড়াদৌড়ি করাটা আত্মসম্মানে আঘাত হানার কারণে এবং মামলা চালানো চাপ হওয়ার কারণে অনেকেই তা ছেড়ে দেয়। সুতরাং এক্ষেত্রে অভিভাবকের ক্ষতি এবং ঝামেলা সুনিশ্চিত। তাই অভিভাবকের ক্ষতি থেকে বাঁচার জন্য (কুফু ঠিক রেখে বিবাহ না করলে) সেটা বাতিল হবে।”

(ফাতহুল কাদীর, ৩/২৫৫)

إذا زوجت نفسها من غير كفء لم يجز النكاح أصلا وهو أقرب ‌إلى ‌الاحتياط فليس كل ولي يحتسب في المرافعة إلى القاضي، ولا كل قاض يعدل فكان الأحوط ‌سد ‌باب ‌التزويج من غير كفء عليها

“নারী যদি সমকক্ষ ছেলেকে বিবাহ করে তাহলে বিবাহ বৈধ। কিন্তু যদি সমকক্ষ না হয় তাহলে বিবাহই হবে না। এই অভিমত গ্রহণ করাই সতর্কতার দাবি। কেননা প্রত্যেক অভিভাবক বিচারকের কাছে মামলা পেশ করতে চায় না (বা সুন্দরভাবে মামলা লড়তে পারে না) আবার সকল বিচারক ন্যায়পরায়নও না। এইজন্য সতর্কতার দাবি এটাই যে, কুফু ঠিক না থাকলে নারীর জন্য বিবাহ করার অধিকার বন্ধ করে দেয়া হবে।”

(আল মাবসুত, ৫/১৩)

وروى الحسن عن أبي حنيفة رحمه الله أن النكاح لا ينعقد، وبه أخذ كثير من مشايخنا رحمهم الله

“হাসান ইবনে যিয়াদ আবু হানিফা রহ. থেকে বর্ণনা করেন, (নারী যদি সমকক্ষ ছেলেকে বিবাহ না করে) তাহলে বিবাহ হবে না। আমাদের অধিকাংশ মাশায়েখ এই অভিমত গ্রহণ করেছেন।”

(আল মুহিতুল বুরহানী, ৩/২৪)

والمختار في زماننا للفتوى رواية الحسن

“হাসান ইবনে যিয়াদের বর্ণনাই আমাদের যুগে ফতোয়া দেয়ার জন্য নির্বাচিত এবং পছন্দনীয়।”

(ফতোয়া কাযী খান, ১/২০৪, আল বাহর, ৩/১১৮, আল হিন্দিয়্যাহ, ১/২৯২, আল বিনায়া, ৫/৭৯, আল ইনায়া, ৩/২৫৯, তাবয়ীনুল হাকাইক, ২/১১৭, ফতোয়া শামী, ৩/৫৭)

وهذا أصح وأحوط والمختار للفتوى في زماننا

“আমাদের যুগ হিসেবে এই অভিমতই সবচেয়ে বিশুদ্ধ, সর্বাধিক সতর্কতা সম্বলিত এবং ফতোয়ার জন্য নির্বাচিত।”

(মাজমাউল আনহুর, ১/৩৩২)

## ★আমাদের উপমহাদেশের অধিকাংশ আলেমও দ্বিতীয় অভিমত (অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া সমতা রক্ষা করে বিবাহ না করলে তা বাতিল) এর উপর ফতোয়া দিয়েছেন।

দ্রষ্টব্যঃ

আল হিলাতুন নাজিযাহ, পৃঃ ১৩৩, ফতোয়া মাহমুদিয়া, ১১/৪৯৭, ফতোয়া রহিমিয়্যাহ, ৮/২২৭, আহসানুল ফতোয়া, ৫/৯৬, ফতোয়া উসমানী, ২/২৯৩, ফতোয়া দারুল উলুম দেওবন্দ, ৮/৩৯, আপ কে মাসায়েল, ৬/১৩৪

## ★অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া কুফু (সমতা) রক্ষা করে বিবাহ না করলে সে সম্পর্কে যেহেতু দুই ধরনের অভিমত রয়েছে তাই কোন মেয়ে যদি এমনটি করে থাকে এবং তার পরিবার উক্ত বিয়েতে রাজি না হয় তাহলে সতর্কতা হিসেবে সেই ছেলে থেকে তালাক নিয়ে নিবে। যাতে কোন প্রকার সমস্যার অবকাশ না থাকে।

প্রথম অবস্থাঃ প্রাপ্তবয়স্ক নারী যদি অভিভাবক ও আত্মীয়ের অনুমতি ছাড়া কুফু তথা সমতা ছাড়া কোথাও বিয়ে করে তাহলে ফতােয়া হলাে তার বিয়ে ঠিক হবে না বরং বিয়ে সম্পূর্ণ বাতিল বলে গণ্য হবে। বিয়ের পর যদি অভিভাবক ও আত্মীয় অনুমতি প্রদান করে তবুও বিয়ে ঠিক হবে না। কেননা বিয়ের অনুমতি আগে হওয়া আবশ্যক। এজন্য মেয়েদের উচিত এমন কাজ কখনাে না করা। যদি করে তাহলে বিয়ে সঠিক না হওয়ার কারণে সবসময় বিপদে পতিত থাকবে। [দুররুল মুখতার।// (মুসলিম বর - কনে ইসলামি বিয়ে - হাকীমুল উম্মত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ. পাতাঃ ৬৮)

1 Answer

0 votes
by (573,960 points)
জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم 


শরীয়তের বিধান হলো যদি দুইজন প্রাপ্ত বয়স্ক সমঝদার সাক্ষ্যির সামনে প্রাপ্ত বয়স্ক পাত্র ও পাত্রি যদি প্রস্তাব দেয় এবং অপরপক্ষ তা গ্রহণ করে নেয়, তাহলে ইসলামী শরীয়াহ মুতাবিক বিবাহ শুদ্ধ হয়ে যায়। অভিভাবকের সম্মতি থাকুক বা না থাকুক। অভিভাবক জানুক বা না জানুক।

 তবে যদি গায়রে কুফুতে বিবাহ করে, তথা এমন পাত্রীকে বিবাহ করে, যার কারণে ছেলে বা মেয়ের পারিবারিক সম্মান বিনষ্ট হয়, তাহলে পিতা সে বিয়ে আদালতের মাধ্যমে ভেঙ্গে দিতে পারে। যদি কুফুতে বিবাহ করে, তাহলে পিতা এ অধিকারও পাবে না।

এটিই হানাফি মাযহাবের প্রাধান্য পাওয়া মত,যার উপরেই ফতোয়া।

হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَبَّاسٍ؛ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم، قَالَ: «الْأَيِّمُ أَحَقُّ بِنَفْسِهَا مِنْ وَلِيِّهَا.

হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, মেয়ে তার ব্যক্তিগত বিষয়ে অভিভাবকের চেয়ে অধিক হকদার। {মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-৮৮৮, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-১৪২১)

عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ قَالَ: ” جَاءَتِ امْرَأَةٌ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَالَتْ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، إِنَّ أَبِي وَنِعْمَ الْأَبُ هُوَ، خَطَبَنِي إِلَيْهِ عَمُّ وَلَدِي فَرَدَّهُ، وَأَنْكَحَنِي رَجُلًا وَأَنَا كَارِهَةٌ. فَبَعَثَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَى أَبِيهَا، فَسَأَلَهُ عَنْ قَوْلِهَا، فَقَالَ: صَدَقَتْ، أَنْكَحْتُهَا وَلَمْ آلُهَا خَيْرًا. فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «لَا نِكَاحَ لَكِ، اذْهَبِي فَانْكِحِي مَنْ شِئْتِ

হযরত সালামা বিনতে আব্দুর রহমান রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা এক মেয়ে রাসূল সাঃ এর কাছে এল। এসে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! আমার পিতা! কতইনা উত্তম পিতা! আমার চাচাত ভাই আমাকে বিয়ের প্রস্তাব দিল আর তিনি তাকে ফিরিয়ে দিলেন। আর এমন এক ছেলের সাথে বিয়ে দিতে চাইছেন যাকে আমি অপছন্দ করি। এ ব্যাপারে রাসূল সাঃ তার পিতাকে জিজ্ঞাসা করলে পিতা বলে, মেয়েটি সত্যই বলেছে। আমি তাকে এমন পাত্রের সাথে বিয়ে দিচ্ছি যার পরিবার ভাল নয়। তখন রাসূল সাঃ মেয়েটিকে বললেন, “এ বিয়ে হবে না, তুমি যাও, যাকে ইচ্ছে বিয়ে করে নাও”। {মুসন্নাফে আব্দুর রাজ্জাক, হাদীস নং-১০৩০৪, মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, হাদীস নং-১৫৯৫৩}

حَدَّثَنَا حُسَيْنٌ، حَدَّثَنَا جَرِيرٌ، عَنْ أَيُّوبَ، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ: ” أَنَّ جَارِيَةً بِكْرًا أَتَتِ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَذَكَرَتْ أَنَّ أَبَاهَا زَوَّجَهَا وَهِيَ كَارِهَةٌ فَخَيَّرَهَا النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ”

হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। কুমারী মেয়ে রাসূল সাঃ এর কাছে এসে বলল, আমার পিতা আমার অপছন্দ সত্বেও বিয়ে দিয়েছে, তখন রাসূল সাঃ সে মেয়েকে অধিকার দিলেন, [যাকে ইচ্ছে বিয়ে করতে পারে বা এ বিয়ে রাখতেও পারে]। {মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২৪৬৯, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৮৭৫}

عَنِ ابْنِ بُرَيْدَةَ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ: جَاءَتْ فَتَاةٌ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَالَتْ: ” إِنَّ أَبِي زَوَّجَنِي ابْنَ أَخِيهِ، لِيَرْفَعَ بِي خَسِيسَتَهُ، قَالَ: فَجَعَلَ الْأَمْرَ إِلَيْهَا، فَقَالَتْ: قَدْ أَجَزْتُ مَا صَنَعَ أَبِي، وَلَكِنْ أَرَدْتُ أَنْ تَعْلَمَ النِّسَاءُ أَنْ لَيْسَ إِلَى الْآبَاءِ مِنَ الْأَمْرِ شَيْءٌ “

হযরত বুরাইদা রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, জনৈক মহিলা নবীজী সাঃ এর কাছে এসে বলল, আমার পিতা আমাকে তার ভাতিজার কাছে বিয়ে দিয়েছে, যাতে তার মর্যাদা বৃদ্ধি পায়। রাবী বলেন, তখন রাসূল সাঃ বিষয়টি মেয়ের ইখতিয়ারের উপর ন্যস্ত করেন, [অর্থাৎ ইচ্ছে করলে বিয়ে রাখতেও পারবে, ইচ্ছে করলে ভেঙ্গেও দিতে পারবে] তখন মহিলাটি বললেন, আমার পিতা যা করেছেন, তা আমি মেনে নিলাম। আমার উদ্দেশ্য ছিল, মেয়েরা যেন জেনে নেয় যে, বিয়ের ব্যাপারে পিতাদের [চূড়ান্ত] মতের অধিকার নেই্ {সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৮৭৪}

উক্ত মাসয়ালায় চার মাযহাবের অবস্থান দলীল,বিপরীত মুখি হাদীসের জবাব সহ বিস্তারিত জানুন-

আরো জানুনঃ- 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...