ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহাম।
জবাবঃ-
https://www.ifatwa.info/757 নং ফাতাওয়ায় বলেছি যে,
মুহাম্মদ আমীন ইবনে উমর ইবনে আব্দুল আজীজ আবেদীন(ইবনে আবেদীন) শামী রাহ লিখেনঃ
(قوله مضاجعة الرجل) أي في ثوب واحد لا حاجز بينهما، وهو المفهوم من الحديث الآتي، وبه فسر الأتقاني المكامعة على خلاف ما مر عن الهداية، وهل المراد أن يلتفا في ثوب واحد أو يكون أحدهما في ثوب دون الآخر والظاهر الأول، يؤيده ما نقله عن مجمع البحار أي متجردين، وإن كان بينهما حائل، فيكره تنزيها اهـ تأمل
এক পুরুষের সাথে অপর পুরুষের একত্রে এক বিছানায় ঘুমানো নাজায়েয তখনই হবে যখন উভয় একই তোষকের ভিতর কোনো প্রকার পর্দা ব্যতীত শয়ন করবে।এ বিষয়টাই অন্য একটি হাদীস থেকে বুঝা যাচ্ছে। হ্যা যদি সমলিঙ্গের মধ্যে কাপড় ইত্যাদির দ্বারা প্রতিবন্ধকতা থাকে, তাহলে এমতাবস্থায় একই বিছানায় দু'জন পুরুষের শয়ন করা মাকরুহে তানযিহি হবে। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/757
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
হাদীসে তরজমা ও ব্যাখা করতে যেয়ে উলামায়ে কেরামদের মধ্যে মাতবিরোধ হয়েছে।তবে বিশুদ্ধ কথা হলো,একই তোষকের নিচে সমলিঙ্গের একাধিক জন শয়ন করা নিষিদ্ধের আওতাধীন।কাপড় ব্যতীত বা একেবারে ছোট্ট কাপড় পরে শয়ন করা মাকরুহে তাহরিমা বা হারাম।আর কাপড় পরিধান পূর্বক শয়ন করা মাকরুহে তানযিহি।
যদি অপারগতা বশত একই রুমে বা একই বিছনায় অনেককে থাকতে হয়, তাহলে তখন আলাদা তোষকের মাধ্যমেই থাকতে হবে।
আপনি মধ্যখানে পর্দা টানিয়ে নিতে পারেন। এটাই সতর্কতামূলক পদক্ষেপ।