বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
কাজটি হারাম, সেটা জানার পরও সেই কাজ করলে গোনাহের মাত্রা একটু বেশী হবে। আর না জানলে গোনাহ তো হবে তবে তুলনামূলক কম হবে।আল্লাহ চাহে তো ক্ষমা করেও দিতে পারেন।
আবূ সা’লাবাহ্ খুশানী (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন:
إِنَّ اللهَ فَرَضَ فَرَائِضَ فَلَا تُضَيِّعُوْهَا، وَحَرَّمَ حُرُمَاتٍ فَلَا تَنْتَهِكُوْهَا، وَحَدَّ حُدُوْدًا فَلَا تَعْتَدُوْهَا، وَسَكَتَ عَنْ أَشْيَاءَ مِنْ غَيْرِ نِسْيَانٍ، فَلَا تَبْحَثُوْا عَنْهَا.
‘‘নিশ্চয়ই আল্লাহ্ তা‘আলা কিছু কাজ ফরয তথা বাধ্যতামূলক করে দিয়েছেন যার প্রতি তোমরা কখনোই অবহেলা করবে না এবং আরো কিছু কাজ তিনি হারাম করে দিয়েছেন যা তোমরা কখনোই করতে যাবে না, আরো কিছু সীমা (তা ওয়াজিব, মুস্তাহাব, মুবাহ্ যাই হোক না কেন) তিনি তোমাদেরকে বাতলিয়ে দিয়েছেন যা তোমরা কখনোই অতিক্রম করতে যাবে না। তেমনিভাবে তিনি কিছু ব্যাপারে চুপ থেকেছেন (তা ইচ্ছে করেই) ভুলে নয়। সুতরাং তোমরা তা খুঁজতে যাবে না’’। (দারাক্বুত্বনী/ আর্-রাযা’ ৪২; ত্বাবারানী/ কাবীর ৫৮৯; বায়হাক্বী ১৯৫০৯)