বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
দারুল উলূম দেওবন্দ থেকে প্রকাশিত ফাতাওয়ায় বর্ণিত রয়েছে যে,
Fatwa:1117-975/sd=1/1441
تجدید ایمان کے لیے کسی عالم کے پاس جاکر کلمہ پڑھنا ضروری نہیں ہے اور نہ اس کے لیے غسل کرنا ضروری ہے؛ بلکہ خود ہی اگر کلمہ شہادت پڑھ لے، تو ایمان کی تجدید ہوجائے گی، واضح رہے کہ کفر یہ یا شرکیہ کلمات کی تعیین آسان نہیں ہے، اس لیے اگر کسی نے کوئی ایسا جملہ بولا ہو، تو پورے الفاظ نقل کرکے حکم معلوم کرلینا چاہیے اور عموما جو بڑے گناہ مسلمان سے صادر ہوتے ہیں، ان سے ایمان خارج نہیں ہوتا، صرف فسق لازم آتا ہے، جو سچی توبہ کرنے سے معاف ہوجاتا ہے، ہاں اگر شرک یا کفر کے قبیل کا گناہ ہو، مثلا: غیر اللہ کو معبود سمجھ کر اس کے سامنے سجدہ کرنا، تو اس سے ایمان خارج ہوجاتا ہے۔
ভাবার্থ-
ঈমান নবায়নের জন্য কোনো আলেমের নিকট যাওয়া জরুরী নয়।এবং গোসল করাও জরুরী নয়। বরং নিজে নিজে কালেমায়ে শাহাদত পড়ে নিলেই হবে।ঈমান নবায়ন হয়ে যাবে।
প্রকাশ থাকে যে, কুফরি এবং শিরকি শব্দ বা বাক্যকে চিহ্নিত করা ততটা সহজ কাজ নয়। এই জন্য বলা যায় যে, যদি কেউ কিছু বলে বা লিখে,তাহলে সম্পূর্ণ বক্তব্য কোনো মুফতি সাহেবের নিকট উল্লেখ করে বুঝে নিতে হবে যে, বাক্যটাতে শিরক রয়েছে কি না? সাধারণত মুসলমান থেকে যে সব বড় বড় গোনাহ হয়ে থাকে, এগুলো ফিসক বা গোনাহ/কবিরা গোনাহ,যা তাওবাহ দ্বারা মাফ হয়ে যায়। হ্যা, যদি শিরক বা কুফরির নিকটবর্তী কোনো গেনাহ হলে, যেমন, আল্লাহ ব্যতিত ভিন্ন কাউকে খোদা মনে করে সিজদা দেওয়া, এমনটা করলে অবশ্যই ঈমান থাকবে না।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১)
কোনো মুসলমান বিপদে রয়েছে, সে মুসলমান হওয়ার কারণে দ্বীনদার হওয়ার কারণে অন্য কোনো মুসলমান যদি তার বিপদে হাসে, তাহলে যে মুসলমান হাসবে, তার ঈমান থাকবে না।নতুবা ঈমান থাকবে, যদিও সে গোনাহগার হবে।
(২)
মুসলমান হওয়ার কারণে কারো ক্ষতিতে অন্য কোনো মুসলমান হাসলে, তার ঈমান থাকবে না।
(৩)
ব্যক্তিকেন্দ্রিকও হতে পারে আবার সমষ্টিগতও হতে পারে।
(৪)
যেকোনো প্রকার ক্ষতি হতে পারে।
(৫)
না, অযু হবে না।
(৬)
জ্বী, ঈমান থাকবে।
(৭)
চুপ না থাকলে বরং দু'আ দুরুদ পড়তে থাকলে তিন তাসবিহের চেয়ে বেশী সময় থাকলেও সাহু সিজদা ওয়াজিব হবে না।
(৮)
পাক-কে নাপাক আর নাপাক-কে পাক মনে করা কুফরি।সুতরাং ঈমান থাকবে না। ঈমান নবায়ন করতে হবে।