ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
আস্তাগফিরুল্লাহ নিয়ে হাসাহাসি করলে বা এই শব্দ নিয়ে হাসাহাসি করলে, এই হাসাহাসি যদি আসতাগফিরুল্লাহ শব্দ নিয়ে অবমাননা মূলক হয়,তাহলে ঈমান থাকবে না।
(২)
দুনিয়াবি লাভে মসজিদে গেলে কি শিরকি বা কুফুরি কাজ হবে
(৩)
গোসলের সময় গড়গড়া ব্যতিত কুলি করা, নাকে পানি দিলে তো ওযু হবে। তবে সুন্নতের খেলাফ হবে।সুন্নত গড়গড়া করে কুলি করা, এবং নাকের নরম জায়গায় পানি পৌছানে।
(৪)
ইচ্ছা করে শিরক বা কুফুরি কাজের চিন্তা করলে যদিও ঈমান থাকবে, তবে ঈমান নিয়ে সব সময় আশংকা বিদ্যমান থাকে।
(৫)
আকৃতি হিসেবে আল্লাহকে বিশ্বাস করা কুফরি ও শিরকি কাজ। সুতরাং প্রশ্নের বিবরণমতে এই কাজগুলি শিরকি কাজ।
(৬)
ঈমান ভাঙ্গার সাথে সাথেই কালেমা পড়ে ঈমান নিয়ে আসতে হবে।বাংলা অর্থ দ্বারাও হবে।হ্যা, আরবীতে কালেমা পড়াই উত্তম।
(৭)
না, উক্ত অযু থাকবে না।
(৮)
প্রথমাংশ বুঝিনি।
"তুমি ছাড়া আমি অচল" এটা শিরকি কথা।