জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
আল্লাহ তায়ালা বলেন,
حُرِّمَتۡ عَلَیۡکُمۡ اُمَّہٰتُکُمۡ وَ بَنٰتُکُمۡ وَ اَخَوٰتُکُمۡ وَ عَمّٰتُکُمۡ وَ خٰلٰتُکُمۡ وَ بَنٰتُ الۡاَخِ وَ بَنٰتُ الۡاُخۡتِ وَ اُمَّہٰتُکُمُ الّٰتِیۡۤ اَرۡضَعۡنَکُمۡ وَ اَخَوٰتُکُمۡ مِّنَ الرَّضَاعَۃِ وَ اُمَّہٰتُ نِسَآئِکُمۡ وَ رَبَآئِبُکُمُ الّٰتِیۡ فِیۡ حُجُوۡرِکُمۡ مِّنۡ نِّسَآئِکُمُ الّٰتِیۡ دَخَلۡتُمۡ بِہِنَّ ۫ فَاِنۡ لَّمۡ تَکُوۡنُوۡا دَخَلۡتُمۡ بِہِنَّ فَلَا جُنَاحَ عَلَیۡکُمۡ ۫ وَ حَلَآئِلُ اَبۡنَآئِکُمُ الَّذِیۡنَ مِنۡ اَصۡلَابِکُمۡ ۙ وَ اَنۡ تَجۡمَعُوۡا بَیۡنَ الۡاُخۡتَیۡنِ اِلَّا مَا قَدۡ سَلَفَ ؕ اِنَّ اللّٰہَ کَانَ غَفُوۡرًا رَّحِیۡمًا ﴿ۙ۲۳﴾
সারমর্মঃ
তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে-
১. তোমাদের মা
২. তোমাদের মেয়ে
৩. তোমাদের বোন
৪. তেমাদের ফুফু
৫. তোমাদের খালা
৬. তোমাদের ভ্রাতৃকণ্যা
৭. তোমাদের ভগিনীকণ্যা
৮. তোমাদের সেসব মা, যারা তোমাদেরকে স্তন্যপান করাইছে
৯. তোমাদের দুধ-বোন
১০. তোমাদের স্ত্রীর মা
১১. তোমরা যাদের সঙ্গে সহবাস করেছ সে স্ত্রীদের মেয়ে যারা তোমাদের লালন-পালনে আছে। যদি তাদের সাথে সহবাস না করে থাক, তবে এ বিবাহে তোমাদের কোন গোনাহ নেই।
১২. তোমাদের ঔরসজাত পুত্রদের স্ত্রী
১৩. দুই বোনকে একত্রে বিবাহ করা; কিন্তু যা অতীত হয়ে গেছে। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাকরী, দয়ালু। এবং
১৪. অন্যের বৈধ স্ত্রীকে বিবাহ করা হারাম।
(সূরা নিসা : ২৩)
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
বিবাহ পূর্বক প্রশ্নে উল্লেখিত কাজ গুলি জঘন্য অপরাধ, মারাত্মক গুনাহ।
তবে এই কারনে তাদের মাঝে বিবাহ নাজায়েজ হবেনা।
বরং তাদের মাঝে বিবাহ জায়েজ থাকবে।
সমস্যা নেই।