ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
https://www.ifatwa.info/117 নং ফাতাওয়ায় বলেছি যে,
وسنتها في الحضر أن يقرأ في الفجر في الركعتين بأربعين أو خمسين آية سوى فاتحة الكتاب وفي الظهر ذكر في الجامع الصغير مثل الفجر وذكر في الأصل أو دونه وفي العصر والعشاء في الركعتين عشرين آية سوى فاتحة الكتاب وفي المغرب يقرأ في كل ركعة سورة قصيرة. هكذا في المحيط واستحسنوا في الحضر طوال المفصل في الفجر والظهر وأوساطه في العصر والعشاء وقصاره في المغرب. كذا في الوقاية.
হালতে ঈক্বামত তথা বাড়ীতে অবস্থানের সময় ফজরের দুনু রাকাতে সূরায়ে ফাতেহা ব্যতীত সর্বনিম্ন ৪০ বা ৫০ আয়াত করে পড়া সুন্নাত।
জোহরের নামাযে জা'মে সগীরের বর্ণনা অনুযায়ী ফজরের মতই ক্বেরাত পড়া সুন্নাত।
আর মাবসূতের বর্ণনা অনুযায়ী এর থেকে কম পড়া সুন্নাত।
আসর আর ঈশার প্রথম দুই রাকাতে সূরায়ে ফাতেহা ব্যতীত সর্বনিম্ন ২০ আয়াত করে পড়া সুন্নাত।
আর মাগরিবের প্রথম দুই রাকাতে ছোট্ট ছোট্ট সূরা পড়া সুন্নাত।(মুহীত)
ফুকাহায়ে কেরামগণ মুস্তাহাব মনে করেন যে,ফজর ও যোহরের নামাযে তিওয়ালে মুফাস্সাল থেকে পড়া হবে।আর আসর ও ঈশার নামাযে আওসাতে মুফাস্সাল থেকে পড়া হবে।
আর মাগরিবের নামাযে কেসারে মুফাস্সাল থেকে পড়া হবে।(শেষ) এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/117
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
রাসূলুল্লাহ সাঃ কতক্ষণে দু রাকাতি বা চার রাকাতি নামায পড়তেন। সেই প্রশ্নে না গিয়ে আমরা যাচ্ছি সেই প্রশ্নে যে, রাসূলুল্লাহ কোন নামাযে কোন কোন সূরা তিলাওয়াত করতেন।আর এই সূরা তিলাওয়াতের দ্বারাই বুঝা যাবে যে, কোন নামাযে কতক্ষণ সময় লাগতো।