বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
জাবির (রাযিঃ) হতে বর্ণিত।
عَنْ جَابِرٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " إِذَا وَقَعَتْ لُقْمَةُ أَحَدِكُمْ فَلْيَأْخُذْهَا فَلْيُمِطْ مَا كَانَ بِهَا مِنْ أَذًى وَلْيَأْكُلْهَا وَلاَ يَدَعْهَا لِلشَّيْطَانِ وَلاَ يَمْسَحْ يَدَهُ بِالْمِنْدِيلِ حَتَّى يَلْعَقَ أَصَابِعَهُ فَإِنَّهُ لاَ يَدْرِي فِي أَىِّ طَعَامِهِ الْبَرَكَةُ "
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমাদের কারো লোকমা পড়ে গেলে সে যেন তা তুলে নেয়। তারপর তাতে যে আবর্জনা স্পর্শ করেছে তা যেন দূরীভূত করে এবং খাদ্যটুকু খেয়ে ফেলে। শাইতানের জন্য সেটি যেন ফেলে না রাখে। আর তার আঙ্গুল চেটে না খাওয়া পর্যন্ত সে যেন তার হাত রুমাল দিয়ে মুছে না ফেলে। কেননা সে জানে না খাদ্যের কোন অংশে বারাকাত রয়েছে।(সহীহ মুসলিম-২০৩৩)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
প্রচলিত দস্তারখানা সুন্নত নয়।বরং প্রচলিত দস্তারখানা খাবারের আদবের মধ্যে পড়বে। কেননা সুফরা শব্দ, যা হাদীসে বর্ণিত হয়েছে, সেটা দ্বারা উদ্দেশ্য হল, ঐ পাত্র যাতে খাবার রাখা হয়, যেমন প্লেট বা তাল ইত্যাদি।
(মুফতি দিলোয়ার হোসেন, আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান নামক কিতাবে এ ব্যাপরে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন )