আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
248 views
in ঈমান ও বিশ্বাস (Faith and Belief) by (33 points)
edited by

অনেক সময় অামরা বলি যে
এত গরম কেন পরছে, এখন কেন বৃষ্টি নামছে, বাতাসে সব ধান ফালাইয়া দিছে এইভাবে াময় অাবহওয়া এই সব নিয়ে বলি তাছাড়াও ভাত খাওয়ার ফলে শক্তি হয় অামরা চলাতে পারি, চালাক ভলো দেইখা একসিডেন্ট হয় নাই, ওষুধ না খেলে রোগ ভালো হবে না এগুলো কি শিরক। অামরা কথা বলার সময় এই সব বলি অনেক সময় যতটুকু জানি এই সব শিরকি কথা কিন্তু অাল্লাহ সবকিছুর মালিক উনার ইশারায় ই সব হয় তা জানি ও মানি তবুও তা কি শিরক হবে। এর ফলে কি গুণাহ হবে।

সময়কে গালি দেওয়া, অাবহওয়াকে গালি দেওয়া ইত্যাদির ফলে ত কোন না কোন ভাবে অাল্লাহর সমালোচনা হয়ে যায় কিন্তু অামাদের নিয়ত ত তা থাকে না কথা বলা বা মনের ভাব প্রকাশ কাওকে বুঝানোর জন্য এইভাবে বলি অার ছোট থেকে এইটাকে সাধারণ জানি এইটা কি শিরক

 অাল্লাহ শুধু অামকে বিপদ দেয়ার জন্য
দেখল, অাগে যদি জানতাম তবে এইটা করতাম না
৷ এইসব ও বলি তাও কি শিরক

 সব সময়ই বিশ্বাস করি অাল্লাহ সবকিছুর মালিক উনাকে অপমান করার জন্য এত গরম কেন পড়ল,  বৃষ্টি এখন কেন নামল তা ত বলি না। এইসব জানার পর মনে ওয়াসাওয়াসি অাসে যে হে বৃষ্টির ফলেই পরিবেশ ঠান্ডা হয় কিন্তু অাসলে অামি চাই না মনে অানতে । এই ক্ষেতেও কি শিরক হবে?  ওয়াসওয়াসির ফলে এই সব মুখে উচ্চারিত হলে কি ইমান চলে যাবে??


 অামারদের সমাজে নানা ধরনের খারাপ গালি রয়েছে। মানুষ ত অাল্লাহর সৃষ্টি। অাল্লাহর সৃষ্টি কে গালি দিলেও কি শিরক হয়। কিন্তু অামরা ত অাল্লাহ র নামে কোন খারাপ কথাও বলতে চাই না।

 উপরের কোন কথা কি বড় শিরক হয় যেহেতু অাল্লাহ কে কোনভাবে ছোট করার উদ্দেশ্য থাকে না। অার এগুলো শিরকি বাক্য তাও জানি পরিহার করাও কঠিন এখন অাকিদা ঠিক রেখে এসব বললে কি গুণাহ বা শিরক হবে। কারণ অামাদের সমাজে এই সকল বাক্য অনেক যা থেকে দূরে থাকা প্রায় প্রয়োজন ও অপ্রয়োজন সব ক্ষেএেই অসম্ভব


এক জায়গায় দেখলাম
ইমাম নাসাঈ আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাযিয়াল্লাহু আনহুমা হতে বর্ণনা করেন যে, এক ব্যক্তি রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল­াম এর উদ্দেশ্যে বললো ماشاء الله وشئت ‘‘আপনি এবং আল্লাহ যা ইচ্ছা করেছেন’’। তখন রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, أجعلتنى لله ندا؟ ‘‘তুমি কি আল্লাহর সাথে আমাকে শরীক বানিয়ে ফেললে? বরং তুমি বলো, আল্লাহ একাই যা ইচ্ছা করেছেন, তাই হয়েছে’’।[1]

উপরোক্ত হাদীছ দু’টি এবং এ মর্মে বর্ণিত অন্যান্য হাদীছগুলো প্রমাণ করে যে, ماشاء الله وشئت ‘‘আপনি এবং আল্লাহ যা ইচ্ছা করেছেন বলা এবং অনুরূপ অন্যান্য বাক্য উচ্চারণ করা নিষেধ। যেমন লোকেরা বলে থাকে, لولا الله وأنت আপনি এবং আল্লাহ না থাকলে এমন হওয়ার সম্ভাবনা ছিল, مالي إلا الله وأنت আমার জন্য আল্লাহ এবং আপনি ছাড়া আর কেউ নেই। কেননা واو দ্বারা একটি বিষয়কে অন্য বিষয়ের উপর আতফ করলে তথা দু’টি শব্দের মধ্যে واو আনয়ন করলে এর দ্বারা দু’টি বস্তুকে সমান করে দেয়া উদ্দেশ্য হয়। আর واو এর মাধ্যমে কোনো বিষয়ে স্রষ্টাকে সৃষ্টির সমান করে দেয়া শিরক। তবে এটি এবং অনুরূপ বিষয় ছোট শিরকের অন্তর্ভুক্ত।

সুতরাং এ ক্ষেত্রে واو এর বদলে ثم দিয়ে আতফ করা আবশ্যক। সুতরাং এভাবে বলা উচিত যে ما شاء الله ثم شئت আল্লাহ যা চান অতঃপর আপনি যা চান, আল্লাহ যা চান অতঃপর অমুক যা চায়, আল্লাহ না থাকলে অতঃপর আপনি না থাকলে, আল্লাহ না থাকলে অতঃপর অমুক না থাকলে, আমার জন্য আল্লাহ অতঃপর আপনি ছাড়া আর কেই নেই। কেননা ثم দ্বারা এক শব্দকে অন্য শব্দের উপর আত্ফ করা হলে সেটা ধারাবাহিকতা ও বিলম্ব অর্থ প্রদান করে। আর বান্দার ইচ্ছা কেবল আল্লাহর ইচ্ছার অনুগামী ও পরেই হয়ে থাকে এবং কেবল আল্লাহর ইচ্ছার পরেই কার্যকরী হয়। এতে করে আল্লাহর ইচ্ছা এবং বান্দার ইচ্ছা বরাবর হয়ে যায় না।

আল্লাহ তা‘আলা সূরা তাকবীরের ২৯ আয়াতে বলেন, وَمَا تَشَاءُونَ إِلَّا أَنْ يَشَاءَ  اللَّهُ رَبُّ الْعَالَمِينَ ‘‘তোমরা আল্লাহ রাববুল আলামীনের ইচ্ছার বাইরে অন্য কিছুই ইচ্ছা করতে পারো না’’।

অামার উপরের কথা গুলো ত অনেকটা হাদিসে শিরক মূলক কথার সাথে সাদৃশ্য  কথা। এখানে অামার কথা ও তাদের কথার মধ্যে পাথ্যকটা যদি বুঝিয়ে বলতেন।তাদের টা হাদিস অনুসারে যদি শিরক হয় তবে অামার কথাগুলো কোন পাথ্যক এর কারণে শিরক হবে না।

উপরের কথাগুলো অামরা প্রায় সব ক্ষেএেই বলি। কিন্তু নিয়ত থাকে অাল্লাহ সবকিছুর মালিক। এই ক্ষেএে বিধান কি

৯ মনে ওয়াসাওায়সি অাসে শিরকি বিষয় নিয়ে কিন্তু অাসলে তা অামি মনে অানতে চাই না এক্ষেএেও কি শিরক হবে।

১০ থাটি ফাস্ট নাইট পালন করা, পহেলা বৈশাখ এর মেলায় যাওয়া  কি শিরক? (জানা মতে মঙ্গল শোভাযাএা ত শিরক)

১১
দেখ কিভাবে নামাজ পড়ে তারপর সে ৪ মিনিট অাগে ইফতার  করে  মানে কে কিভাবে নামাজ পড়ে, নামাজের মধো এইটা করছে ওইটা করছে এইসব বলা কি গীবত। এর ফলে কি কেউ মুরতাদ হয়ে যায়

১২
অনেক গালি দিলে কি মুরতাদ হয়ে যায় যেমন হারামজাদা।
১৩
মুরতাদ এর কথা ভুলে হয়ে গেলে কিন্তু যখনই বুঝতে পারল তখনি তওবা করল তখনও কি কালেমা শাহাদাত পড়ে ইমান অানতে হবে । বউ তালাক হয়ে যায় নতুন করে অাবার বিয়ে করাতে হবে।
১৪
অনেকে বলে নামাজ পড়লে ভাল লাগে না, কষ্ট লাগে তার জন্য কি মুরতাদ হয়ে যায়

1 Answer

0 votes
by (574,050 points)
edited by
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-


(০১)
শিরক দুই প্রকার: এক. শিরকে জলী, দুই. শিরকে খফী। শিরকে জলী সবচেয়ে মারাত্মক। শিরকে জলীর অনেক প্রকার রয়েছে। 
যেমন ইবাদত, যা একমাত্র আল্লাহ তাআলার হক, তাতে আল্লাহ ছাড়া কাউকে শরীক করা, উপায়-উপকরণের ঊর্ধ্বের বিষয়ে গাইরুল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা, উপায়-উপকরণকে উপায়-উপকরণের সৃষ্টিকর্তার মান দেওয়া, গাইরুল্লাহকে উপকার ও ক্ষতির ক্ষমতাধারী মনে করা ইত্যাদি। 
,
কিছু বিষয় আছে এমন, যা তাওহীদ-পরিপন্থী তো নয়, তবে তা ‘তাওয়াক্কুলে’র সর্বোচ্চ স্তর থেকে নিম্নস্তরের। এ ধরনের বিষয়গুলোকে শিরক বলা স্পষ্ট ভুল। যে বিষয়ে যতটুকু কমতি আছে তাতে ততটুকু কমতির কথাই বলা উচিত। বাড়াবাড়ি করে বিদআতকে শিরক বলে দেওয়া অথবা তাওয়াক্কুলের সর্বোচ্চ পর্যায়ের পরিপন্থী বিষয়কে তাওহীদের পরিপন্থী আখ্যা দিয়ে শিরক বানিয়ে দেওয়া ঠিক নয়।

বিস্তারিত জানুনঃ  

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে শিরক হবেনা। 


(০২)
হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

 قَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " قَالَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ يَسُبُّ ابْنُ آدَمَ الدَّهْرَ وَأَنَا الدَّهْرُ بِيَدِيَ اللَّيْلُ وَالنَّهَارُ " .

আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে আমি বলতে শুনেছি, মহীয়ান গরীয়ান আল্লাহ বলেনঃ আদম সন্তান সময় ও কালকে গাল-মন্দ করে, অথচ আমিই সময়, আমার হাতেই রাত ও দিন (-এর বিবর্তন সাধিত হয়)।
(মুসলিম ৫৬৬৭)

حَدَّثَنَاهُ إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، وَابْنُ أَبِي عُمَرَ، - وَاللَّفْظُ لاِبْنِ أَبِي عُمَرَ - قَالَ إِسْحَاقُ أَخْبَرَنَا وَقَالَ ابْنُ أَبِي عُمَرَ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنِ ابْنِ الْمُسَيَّبِ، عَنْ أَبِي، هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " قَالَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ يُؤْذِينِي ابْنُ آدَمَ يَسُبُّ الدَّهْرَ وَأَنَا الدَّهْرُ أُقَلِّبُ اللَّيْلَ وَالنَّهَارَ " .

ইসহাক ইবনু ইবরাহীম ও ইবনু আবূ উমার (রহঃ) ... আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মহীয়ান গরীয়ান আল্লাহ বলেন, আদম সন্তান আমাকে কষ্ট দেয়, সে সময়কে গালি দেয়, অথচ আমিই সময়, রাত ও দিন আমিই বিবর্তিত করে থাকি।
(মুসলিম ৫৬৬৮)

حَدَّثَنَا عَبْدُ بْنُ حُمَيْدٍ، أَخْبَرَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنِ ابْنِ، الْمُسَيَّبِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " قَالَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ يُؤْذِينِي ابْنُ آدَمَ يَقُولُ يَا خَيْبَةَ الدَّهْرِ . فَلاَ يَقُولَنَّ أَحَدُكُمْ يَا خَيْبَةَ الدَّهْرِ . فَإِنِّي أَنَا الدَّهْرُ أُقَلِّبُ لَيْلَهُ وَنَهَارَهُ فَإِذَا شِئْتُ قَبَضْتُهُمَا " .

আবদ ইবনু হুমায়দ (রহঃ) ... আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মহীয়ান-গরীয়ান আল্লাহ বলেনঃ আদম সন্তান আমাকে কষ্ট দেয়, সে বলে, হায় সময়ের ফের-দুর্ভাগ্য! (আমার সময় মন্দ)! তোমাদের কেউ যেন ’হায় সময়ের ফের’ না বলে। কেননা আমিই তো সময়; আর রাত ও দিন আমিই পরিবর্তিত করে থাকি; যখন আমি ইচ্ছা করি, তখন তাদের দু’টিকে সংকুচিত করে দেই।
(মুসলিম ৫৬৬৯)

★প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে শিরক হবেনা।
তবে এর জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে।

(০৩)
এতে শিরক হবেনা।
তবে মহান আল্লাহর শানে এহেন বাক্য বলার কারনে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে।
ভবিষ্যতে এহেন বাক্য না বলার প্রতি ওয়াদাবদ্ধ হতে হবে। 
  
(০৪)
এতেও শিরক হবেনা।
ঈমান চলে যাবেনা।
তবে মহান আল্লাহর শানে এহেন বাক্য বলার কারনে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে।
ভবিষ্যতে এহেন বাক্য না বলার প্রতি ওয়াদাবদ্ধ হতে হবে। 

(০৫)
এতে শিরক হবেনা।

(০৬)
না,শিরক নয়।

(০৭)
আপনার বাক্যের মধ্যে বস্তু গুলোকে ওসিলা হিসেব মানা হয়।
তাই সেগুলোকে শিরক বলা হয়না।
সেগুলো ওসিলা মাত্র।
এখানে কাহারো আকীদা ভুল হলে শিরক হবে।

(০৮)
এক্ষেত্রে শিরক হবেনা।

(০৯)
এতে শিরক হবেনা।

(১০)
১ম টি পালন করা শিরক নয়।
বিজাতীয় সাংস্কৃতি হওয়ায় নাজায়েজ। 

তবে ২য় টি পালনের ক্ষেত্রে অনেক শিরকি মূলক কথা ও কাজ থাকে।

(১১)
এটি তার তার দোষ চর্চামূলক হলে ও তাহা অন্যের কাছে বললে গীবত হবে।
তবে এতে কেউ মুরতাদ হয়ে যায়না।

(১২)
এতে কেউ মুরতাদ হয়ে যায়না।

(১৩)
তখনও কালেমা শাহাদাত পড়ে ইমান আনতে হবে । বিবাহিত হয়ে থাকলে নতুন করে আবার বিয়ে পড়িয়ে নিতে হবে।

(১৪)
এর জন্য কেউ মুরতাদ হয়ে যাবেনা।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (33 points)
edited by
উওর দিবেন প্লিজ
১ ভুলে মুরতাদ হওয়ার মত কথা বের হল ফলে যখনই বুঝতে পারাল সাথে সাথে তওবা করল কিন্তু অাসলে তা বলতে চাই নি অাল্লাহর সব কিছু মালিক তার হুকুমই সব এই নিয়ত থাকলেও কি মুরতাদ হয়ে যায় এই ক্ষেতেও কি ইমান চলে যাবে। 

অাবার অনেক কথা বলার ফলে কি মুরতাদ হয়
নতুন করে নামজ ধরার ফলে শয়তান অনেক ওয়াসাওয়াসি দেয় অাবার দূরে সরে গেলে কমে
খ 
রোজা রাখার ফলে শুকিয়ে গেছে 

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...