বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-
(০১)
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
عَنْ عَبْدِ اللّٰهِ بْنِ مَسْعُودٍ قَالَ : قَالَ رَسُوْلُ اللّٰهِ ﷺ : «طَلَبُ كَسْبِ الْحَلَالِ فَرِيضَةٌ بَعْدَ الْفَرِيضَةِ»
‘আব্দুল্লাহ ইবনু মাস্‘ঊদ হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ অন্যান্য ফরয কাজ আদায়ের সাথে হালাল রুযী-রোজগারের ব্যবস্থা গ্রহণ করাও একটি ফরয।
(শু‘আবুল ঈমান ৮৩৬৭, সুনানুল কুবরা লিল বায়হাক্বী ১১৬৯৫। মেশকাত ২৭৮১)
এজেন্ট হচ্ছে মূল সেবাদাতা বা ‘আজীরে’র ওয়াকিল বা প্রতিনিধি। ওয়াকালাহ বা Agency Contract এর ক্ষেত্রে Agent বা প্রতিনিধি পারিশ্রমিকের বিনিময়ে তার Agency এর দায়িত্ব পালন করতে পারে। আর পারিশ্রমিকের ক্ষেত্রে তা নির্দিষ্ট হওয়া জরুরী। তা নির্দিষ্ট অংক বা কোনো অংকের নির্দিষ্ট হার – উভয়টিই হতে পারে। যেমন ১০০ টাকায় ১০ টাকা, বা ১০০ টাকার ১০% – উভয়টিই বৈধ।
সুতরাং এখানে এজেন্ট হিসেবে আপনি মূল সেবাদাতা-কোম্পানির প্রতিনিধি( Agent )হিসাবে নির্দিষ্ট হারে পারিশ্রমিক বা কমিশন নিতে পারেন। এটা আপনার জন্য বৈধ হবে।
★সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
বিকাশ,নগদ যেহেতু টাকা আদান প্রদানের কাজ করে থাকে, এবং এটাই বিকাশ ও নগদের মূখ্য উদ্দেশ্য।হয়তো তাতে সুদের কিছু সংশ্লিষ্টতা রয়েছে।তবে তা নিতান্তই কম।সুতরাং বিকাশ ও নগদের ঐ সব ডিপার্টমেন্ট যেখানে সুদের সরাসরি সংশ্লিষ্টতা নেই, বিকাশের সেই সব ডিপার্টমেন্টে কাজ করা যাবে।অনুমোদন রয়েছে।
★তাই প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে বিকাশ ও নগদের এজেন্ট হওয়া জায়েজ আছে।
বিস্তারিত জানুনঃ
(০২)
যদি কেউ কষ্ট মনে না করে,কাহারো ঘুমে সমস্যা না হয়,কাহারো বেচাকেনায় সমস্যা না হয়,অসুস্থদেরও যদি সমস্যা না হয়, তাহলে গজল এভাবে বাজানো যাবে।
তবে ওয়াজের মধ্যে যেহেতু কুরআনের আয়াত পড়া হয় তাই কুরআনের আয়াত এভাবে বাজানো হলে কেউ মনোযোগী হবেনা,তাই এভাবে ওয়াজ না বাজানো উচিত।
(০৩)
এ সংক্রান্ত বিষয় জানতে মাদ্রাসার কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
(০৪)
এ সংক্রান্ত জানুনঃ
(০৫)
রোযা ভেঙ্গে যাবে।
শুধু কাজা ওয়াজিব হবে।
(০৬)
বেশি দামি জুতা দেওয়া আপনার উপর বাধ্যতামূলক কিছু নয়।
চাইলে দিতে পারেন,চাইলে নাও দিতে পারেন।
না দিলে আপনি ইসলামের দৃষ্টিতে কৃপন হবেননা।
(০৭)
করা যাবে।
তবে ওয়াজে যেহেতু মাঝে মাঝে কুরআনের আয়াত পড়া হয়,তাই সেক্ষেত্রে এতে কুরআনের সম্মান রক্ষা হবেনা।
তাই কাজের সময় ওয়াজ বন্ধ রাখাই উত্তম।
(০৮)
হ্যাঁ হালাল।
(০৯)
পর্দার আড়ালে থেকে বলা যাবে।
সামনা সামনি বলতে হলে দৃষ্টি নত রেখে বলা যাবে।
তবে একাকিত্ব বা নির্জনে হওয়া যাবেনা।
অহেতুক কথা বলা যাবেনা।
অপ্রয়োজনীয় কথা বলা যাবেনা।
ফিতনার আশংকা থাকলে কথা বলা বন্ধ করতে হবে। ।
(১০)
না জেনে শিরক করলে ওযর বিল জাহালত হিসেব গন্য হবে।
এতে ব্যাক্তি কাফের হবেনা।
প্রশ্নে উল্লেখিত বিবাহ শুদ্ধ হবে।
(১১)
এতে কুফরি হবেনা।