বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(ক)
কে বলেছে রোযা ভাঙ্গবে না? কোথায় পড়েছেন যে, রোযা ভাঙ্গবে না?
(খ)
নামাযের মাঝে সামনে রাখা বই বা অন্যকিছু চোখ দিয়ে পড়লেও নামায ভাঙবে না। হ্যা, সামনের কোনো কিছুর দিকে তাকিয়ে পড়া ও অনুধাবন করা মাকরুহ।
(গ)
ঈমান হল, দুইটি বিষয়কে স্বীকার করার নাম।"এক আল্লাহ ব্যতিত আর কোনো মা'বুদ নাই, এবং হযরত মুহাম্মদ মস্তফা সাঃ আল্লাহ তা'আলার প্রেরিত বান্দা ও রাসূল।"
সুতরাং শুধুমাত্র আল্লাহকে এক মানা নাজাতের জন্য যথেষ্ট নয়। হ্যা, কোনো মানুষ জনমানবশূন্য কোনো দ্বীপে অবস্থান করলে, সেখানে যদি তার নিকট নবী রাসূলের কোনো পয়গাম না পৌছে, তাহলে তার জন্য চিন্তাফিকিরের দ্বারা আল্লাহকে এক মানা ও স্বীকার করাই নাজাতের জন্য যথেষ্ট।
(ঘ)
এ সম্পর্কে সঠিক ইতিহাস জানা নেই।
তাছাড়া ইমাম বারা কি? তা ইডিট করে দিবেন।
(ঙ)
কে বলেছে,আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয় শিয়াদের? হ্যা, বর্তমানে তাদের অাধিপত্য থাকতে পারে? যদি তাতে শিয়াদের অাধিপত্য থাকে, তার অর্থ এ নয় যে, এখানে কোনো সুন্নি মুসলিম নেই।
(চ)
কোনো মানুষ শরীয়তের দলীল হতে পারে না। আমরা তাকেই অনুসরণ করবো যে, কুরআন সুন্নাহর অনুসরণ করবে।
কে কি জন্য কি করল? সেটা জানাও আমাদের কোনো প্রয়োজন নেই, এবং বলারও কোনো প্রয়োজন আমরা অনুভব করি না।
(ছ)
মাথার মধ্যখানে সিঁথি করবে।
(জ)
গানের সূরে তিলাওয়াত করা জায়েয হবে না।কোন কোন ক্বারী সাহেব,তিলাওয়াত করেন, নির্দিষ্ট করে তো আমরা বলতে পারবো না, আপনিই খুজে দেখবেন।
(ঝ)
রুকুম পূর্বেই ইমাম বদল হয়েছে।সুতরাং এখানে ইমাম মুক্তাদির নামায সমান সমান।
(ঞ)
(১)
সাহাবারা মা'সুম বা নিষ্পাপ নন।বরং তারা মাগফুর অর্থাৎ তাদেরকে ক্ষমা করে দেয়া হয়েছে।
সাহাবাদের সম্পর্কে এরকম যত হাদীস রয়েছে, এগুলো মূলত উম্মতের শিক্ষার স্বার্থে বর্ণিত।যাকে মূলত হাদীসে তাখয়ীলি বলা হয়।
উম্মতের শিক্ষার জন্য
(২)
জ্বী, হতে পারে।যেহেতু সাহাবারা মাসুম নন।
(৩)
উনার কাজ জাহান্নামি। কিন্তু উনাকে মাফ করে দেয়া হবে।
বিঃদ্র,
আপনার প্রশ্ন সঠিকভাবে রচিত হয়নি।
কেননা আপনি যেকোনো একটি বিষয়ে বাস্তব ও সত্য ধরে নিয়ে প্রশ্ন করছেন? অথচ তা বাস্তব নয়?
সুতরাং আপনি প্রথমে জিজ্ঞাসা করবেন, তা বাস্তব কি না? জায়েয কি না? তারপর সে সম্পর্কে সম্পূরক প্রশ্ন করবেন।