জবাব
بسم الله الرحمن الرحيم
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ
أَيَّامًا مَّعْدُودَاتٍ ۚ فَمَن كَانَ مِنكُم مَّرِيضًا أَوْ عَلَىٰ سَفَرٍ فَعِدَّةٌ مِّنْ أَيَّامٍ أُخَرَ ۚ وَعَلَى الَّذِينَ يُطِيقُونَهُ فِدْيَةٌ طَعَامُ مِسْكِينٍ ۖ فَمَن تَطَوَّعَ خَيْرًا فَهُوَ خَيْرٌ لَّهُ ۚ وَأَن تَصُومُوا خَيْرٌ لَّكُمْ ۖ إِن كُنتُمْ تَعْلَمُونَ [[٢:١٨٤]
গণনার কয়েকটি দিনের জন্য অতঃপর তোমাদের মধ্যে যে, অসুখ থাকবে অথবা সফরে থাকবে, তার পক্ষে অন্য সময়ে সে রোজা পূরণ করে নিতে হবে। আর এটি যাদের জন্য অত্যন্ত কষ্ট দায়ক হয়, তারা এর পরিবর্তে একজন মিসকীনকে খাদ্যদান করবে। যে ব্যক্তি খুশীর সাথে সৎকর্ম করে, তা তার জন্য কল্যাণ কর হয়। আর যদি রোজা রাখ, তবে তোমাদের জন্যে বিশেষ কল্যাণকর, যদি তোমরা তা বুঝতে পার। [সূরা বাকারা-১৮৩-১৮৪]
"أو مریض خاف الزیادة لمرضه … بغلبة الظن بأمارة أو تجربة أو بإخبار طبیب حاذق مسلم مستور … وقضوا لزوماً ما قدروا". (شامی 2/422)
সারমর্মঃ
অসুস্থ ব্যাক্তি যদি তার অসুস্থতা বেড়ে যাওয়ার ভয় পায়,প্রবল ধারনার ভিত্তিতে বা আলামত দ্বারা বা অভিজ্ঞতা দ্বারা বা অভিজ্ঞ মুসলিম ডাক্তারের বলার দ্বারা।
তাহলে সে তার কাজা আদায় করবে।
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনি ঔষধ খাওয়ার জন্য রোযা ভেঙ্গে দিতে পারবেননা।
এটি কোনোভাবেই জায়েজ হবেনা।
এতে আপনার গুনাহ হবে।
এভাবে রোযা রাখার নিয়ত করার পর তাহা ভেঙ্গে দিলে কাজা ও কাফফারা উভয়টিই ওয়াজিব হবে।