১)কোলবালিশ, বালিশ, তোশক এসব স্থানে যদি নাপাকি লাগে( অদৃশ্যমান) তাহলে কি তা পাক করার কোনো তরিকা আছে?
২) একবার দৃশ্যমান নাপাকি লেগেছিল একটা বালিশে। কিন্তু মনে নেই ঠিক কোনটা। তাহলে কি করব?( নাপাকি বালিশের কভার ভেদ করে ভিতরে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি)
৩) কোন ঘরের পুরোটা অংশেই যদি অদৃশ্যমান নাপাকি লেগে থাকে তাহলে তা থেকে কি এভাবে পাক হওয়া যাবে-
পুরো ঘর একবার ঘর মুছার মত একবারই ভেজা কাপড় দিয়ে মুছলাম। এভাবে তিনবার করলাম।
তাহলে কি তা পাক হিসেবে ধরে নিব??
ক) প্রথমবার যখন মুছব তখন পুরোটা ঘর শুকানোর পর কি আবার মুছতে হবে?
খ) উপরের নিয়মে পাক করা যাবে নাকি পুরো ঘরে পানি ঢালতে হবে?
৪) মুখের কোন অংশ নখ দিয়ে খুচালে পানির মত তরল বের হলে তা কি নাপাক?
৫) প্রস্রাব ধুয়ার সময় মগের কিছু অংশ বাম হাত( যেই হাত দিয়ে সাফ করছিলাম) সেখানে লাগে। সেই জায়গা সামান্য তৈলাক্ত ছিল।( লজ্জাস্থানের যে সামান্য আঠা আঠা অংশ))। মগ সেই স্থানে লেগেছিল "সম্ভবত" ( সম্ভাবনা বেশি, আল্লাহ ভাল জানেন)
আমি সেই মগ দিয়েই পানি ঢালি। সেই মগ বালতিতে লাগে। তারপর ভিজা পা দিয়ে ঘরে হাটা হয়।
কোন কোন জায়গা কতকগুলো জানি, অনেক জায়গা সম্বন্ধে জানি না।কারন আমার পরিবারের আন্যন্য রাও সেই বাথ্রুমে গিয়েছে।
আমি কি পুরো ঘর ৩) এ বলা নিয়মে ধুয়ে ফেলব সতর্কতার জন্য?
৬)ধরুন আমার হাতে নাপাকি লাগল। পরে তা শুকিয়ে গেল। কিছুক্ষন পর ঘাম বা অন্য কোন কারনে আমার হাত তৈলাক্ত হয়ে গেল। সেই হাত দিয়ে অন্য কোন জিনিস ধরলাম সেই স্থান টাও তৈলাক্ত হয়ে গেল। তাহলে কি সেই জিনিস(আমার হাত দিয়ে ধরা জিনিস) টা নাপাক হয়ে যাবে?
৭) বিষ পিপড়া মারার পর যদি এর ভিতর থেকে তরল বের হয়(দুর্গন্ধযুক্ত কিনা নিশ্চিত না, কিন্তু দেখে মনে হয় আঠা আঠা)। এটা কি নাপাক?