বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
যে তিন সময় নামায পড়াকে হারাম বা মাকরুহে তাহরিমী বলা হয়েছে,সে সময় সকল প্রকার নামায পড়াই মাকরুহে তাহরিমী।
হ্যা ফজর এবং আছরের নামাযের পর কাযা নামায পড়া যাবে।তবে নফল পড়া যাবে না বরং মাকরুহ হবে।(ফাতাওয়ায়ে দারুল উলূম দেওবন্দ-৪/২৪৪)..............বিস্তারিত জানুন-
806
মোটকথাঃ
(১)সূর্যোদয় (২) সূর্যাস্ত (৩) সূর্য মধ্যাকাশে থাকাবস্থায়, এই তিনটি মূহুর্তে ফরয-নফল সকল প্রকার নামায পড়াই নিষিদ্ধ তথা মাকরুহে তাহরিমি।
এছাড়া আরো দু'টি সময়ে রয়েছে,যে সময় গুলোতে নফল নামায পড়া মাকরুহ।তবে ফরয বা ফরযের কা'যা পড়া মাকরুহ নয়।(১)সুবহে সাদিক থেকে নিয়ে সূর্যোদয় পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ফজরের সুন্নত ও ফরয ব্যতীত অন্য কোনো নফল নামায পড়া যাবে না,পড়লে মাকরুহ হবে।তবে এ সময়ে কাযা নামায পড়া যাবে।(২)আছরের ফরয নামায পড়ার পর সূর্যাস্ত পর্যন্ত নফল পড়া মাকরুহ।বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন-
1604
সুতরাং ফরয নামাযের নিষিদ্ধ সময় সর্বমোট তিনটি। আর নফল নামাযের নিষিদ্ধ সময় সর্বমোট পাঁচটি।