আসসালামু আলাইকুম। একজন উস্তাজা আপুর পোস্ট দেখলাম যে পায়ু পথে কিছু প্রবেশ করলে রোজা ভাংবে।তাই একটা প্রশ্ন করছি।উত্তর জানালে খুব ভাল হতো। অনেক সময় কশা পাইখানার জন্য পাইলস এর রোগীদের টয়লেট করার সময় মলম নিয়ে টয়লেট করা লাগে।এতে কি রোজা ভাংবে?এতে যদি রোজা ভাংগে, আমি জানি এমন কাছের একজনের আগে সমস্যা টা ছিল ৩ বছর।এখন তো তার মনেও নেই যে সে কয়দিন মলম লাগিয়ে টয়লেট করে ছিল তবে সাপোজিটর দেয় নি, মলম লাগতো।এছাড়াও সে রমজানের সময় ইতেকাফ করেছিল একবার।আলহামদুলিল্লাহ তার বেশ কয়েকটি দোয়াও কবুল হয়েছে,রমজানে করা দোয়া। এখন তার যেহেতু মনে নেই তাহলে এবং জানতোও না সে ক্ষেত্রে কি করবে?৩০ করে ৯০ রোজাই কি রেখে দিবে বা ফিদিয়া দিবে?নাকি রোজা গুলো হয়েছে?এবং ফিদিয়ার চালের বদলে চালের মূল্য এক বা একাধিক মিসকিন কে দেয়া যাবে কি?ফিদিয়ার টাকা দিয়ে যদি কোন মিসকিন খাদ্য না কিনে চিকিৎসা বা অন্য কাজ করে, তাহলে ফিদিয়া আদায় হবে কি?