আসসালামু আলাইকুম
১/ বেখায়েলে বা ভুলে কথা বা কাজ দ্বারা অনিচ্ছায় কাউকে কষ্ট দিলে কি তার কাছে মাফ চাইতে হবে
২/বান্দার হক নিয়ে মারাত্মক ওসওয়াসা আছি কারোর সাথে কথা বলতে ভয় লাগে কি তাকে কষ্ট দিলাম নাকি এখন এর থেকে বাচার উপায় কি
৩/নিচের আমল কি ঘুমের সুন্নাত আমল
*ব্যবহার্য থালা-বাসন, হাড়ি-পাতিল ঢেকে রাখা ও বাতি নিভিয়ে দেয়া
*অযু করা
*ঘুমের পূর্বে পড়ার জন্য বিশেষ কয়েকটি দুয়া আছে সেগুলো পড়া (যেমনঃ আল্লাহুম্মা বিসমিকা আমুতু ওয়া আহইয়া)
* সূরা কাফিরুন, সূরা ইখলাস, সূরা ফালাক্ব ও সূরা নাস পড়া
* ৩৩ বার সুবহানাল্লাহ, ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ ও ৩৪ বার আল্লাহু আকবার পড়া
* আয়াতুল কুরসী পড়া
*সূরা বাক্বারার শেষ দুই আয়াত পড়া
* সূরা সাজদাহ ও সূরা মুলক পড়া
* ডান কাত হয়ে ঘুমানো
৪/নিচের আমল কি সকাল সন্ধ্যার সুন্নত আমল
*যে ব্যক্তি সকালে আয়াতুল কুরসী পড়বে সে বিকাল হওয়া পর্যন্ত জিন শয়তান থেকে আল্লাহর আশ্রয়ে থাকবে, আর যে ব্যক্তি বিকালে তা পড়বে সে সকাল হওয়া পর্যন্ত জিন শয়তান থেকে আল্লাহর আশ্রয়ে থাকবে।
হাদীসটি হাকিম সংকলন করেছেন, ১/৫৬২। আর শাইখ আলবানী একে সহীহুত তারগীব ওয়াত-তারহীবে সহীহ বলেছেন ১/২৭৩। আর তিনি একে নাসাঈ, তাবারানীর দিকে সম্পর্কযুক্ত করেছেন এবং বলেছেন, তাবারানীর সনদ জাইয়্যেদ বা ভালো।
*রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, যে ব্যক্তি সকাল ও বিকালে সূরা ইখলাস, সূরা ফালাক্ব ও সূরা নাস তিনবার করে পড়বে, এটাই তার সবকিছুর (নিরাপত্তার) জন্য যথেষ্ট হবে।
(আবু দাউদ ৪্৩২২, নং ৫০৮২, তিরমিযী ৫্৫৬৭, নং ৩৫৭৫)
*কোনো কিছু তার ক্ষতি করতে পারবে না
যে ব্যক্তি সকালে তিনবার ও বিকালে তিনবার এই দুআ পড়বে, কোনো কিছুই তার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।
بِسْمِ اللّٰهِ الَّذِيْ لاَ يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَيْءٌ فِيْ الْأَرْضِ وَلاَ فِيْ السَّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيْعُ الْعَلِيْمُ
আল্লাহর নামে; যাঁর নামের সাথে আসমান ও যমীনে কোনো কিছুই ক্ষতি করতে পারে না। আর তিনি সর্বশ্রোতা, মহাজ্ঞানী।
আবূ দাউদ, ৪/৩২৩, নং ৫০৮৮; তিরমিযী, ৫/৪৬৫, নং ৩৩৮৮; ইবন মাজাহ, নং ৩৮৬৯; আহমাদ, নং ৪৪৬। আরও দেখুন, সহীহ ইবন মাজাহ, ২/৩৩২। আর আল্লামা ইবন বায রাহিমাহুল্লাহ তাঁর তুহফাতুল আখইয়ার গ্রন্থের ৩৯ পৃষ্ঠায় এটার সনদকে হাসান বলেছেন।
*জাহান্নামের আগুণ থেকে মুক্তির দুআ
আল-হারিস ইবনু মুসলিম আত্তামীমী (রাঃ) হতে তার পিতার সূত্র থেকে বর্ণিতঃ তিনি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সূত্রে বর্ণনা করেন যে, নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাকে চুপে চুপে বলেন,
যখন তুমি মাগরিবের সলাত হতে অবসর হয়ে সাতবার বলবেঃ
اللَّهُمَّ أَجِرْنِي مِنَ النَّارِ
হে আল্লাহ আমাকে জাহান্নাম হতে রক্ষা করো।
তুমি তা বলার পর ঐ রাতে মারা গেলে তোমার জন্য জাহান্নাম হতে মুক্তি লেখা হবে। আর যখন তুমি ফাজরের সলাত শেষ করবে তখনও অনুরূপ বলবে, অতঃপর তুমি যদি ঐ দিন মারা যাও তাহলে তোমার জন্য জাহান্নাম হতে মুক্তি লেখা হবে।
মুহাম্মাদ ইবনু শুআইব (রহঃ) বলেন, আবূ সাঈদ (রহঃ) আমাকে আল-হারিস (রাঃ) সূত্রে জানিয়েছেন, তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাকে তা চুপে চুপে বলেছেন, যাতে আমি আমার ভাইদের নিকট তা বিশেষভাবে প্রচার করি।
হাদীসের মানঃ যঈফ (দুর্বল হাদীস)। উল্লেখ্য যঈফ হাদীসের বর্ণনা হতে প্রাপ্ত বাক্যগুলো দ্বারা দুআ করা জায়েজ আছে যদি তাতে কোনো শিরকী কথাবার্তা না থাকে।
সুনানে আবু দাঊদ ৫০৭৯, মুসনাদে আহমাদ ৫০৭৭, ইবনু হিব্বান
*দুনিয়া ও আখেরাতের সকল চিন্তাভাবনার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট হবেন
যে ব্যক্তি এই দুআটি সকালে ৭ বার ও বিকালে ৭ বার পড়বে তার দুনিয়া ও আখিরাতের সকল চিন্তাভাবনার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট হবেন।
حَسْبِيَ اللّٰهُ لاَ إِلَهَ إِلاَّ هُوَ عَلَيْهِ تَوَكَّلْتُ وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيْمِ
আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট, তিনি ছাড়া আর কোনো হক্ব ইলাহ নেই। আমি তাঁর উপরই ভরসা করি। আর তিনি মহান আরশের রব্ব।
ইবনুস সুন্নী, নং ৭১, মারফূ সনদে; আবূ দাউদ ৪/৩২১; মাওকূফ সনদে, নং ৫০৮১। আর শাইখ শুআইব ও আব্দুল কাদের আরনাঊত এর সনদকে সহীহ বলেছেন। দেখুন, যাদুল মাআদ ২/৩৭৬।
*তার চেয়ে কেউ উৎকৃষ্ট হবে না যে এই দুআ বেশি বেশি পড়বে
যে ব্যক্তি সকালে ১০০ বার ও বিকালে ১০০ বার এই দুআটি পড়বে, কিয়ামতের দিন তার চেয়ে বেশি উত্তম কিছু কেউ নিয়ে আসতে পারবে না, তবে সে ব্যক্তি (পারবে) যে তার মত এই আমল করবে বা তার চেয়েও বেশি আমল করবে।
سُبْحَانَ اللّٰهِ وَبِحَمْدِهِ
আমি আল্লাহর প্রশংসাসহ পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছি।
মুসলিম ৪/২০৭১, নং ২৬৯২।
*দশটি দাস মুক্তির অনুরূপ ও একশত সাওয়াব
যে ব্যক্তি এই দুআ দিনে ১০০ বার পড়বে সেটা তার জন্য ১০ টি দাস মুক্ত করার অনুরূপ (সওয়াব) হবে। তার জন্য ১০০ সওয়াব লিখা হবে। সে দিন বিকাল পর্যন্ত সেটা তার জন্য শয়তান থেকে বাঁচার উপায় হিসাবে বিবেচিত হবে। আর কেউ (কিয়ামতের দিন) তার মত কিছু নিয়ে আসতে পারবে না। হ্যাঁ, সে ব্যক্তি ব্যতীত যে তার চেয়েও বেশি আমল করবে [৩]
১০ বার [১] অথবা (অলসতা লাগলে) ১ বার [২] বলবে অথবা একশত বার বলবে,
لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللّٰهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيْكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ، وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ
একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই, তাঁর কোনো শরীক নেই, রাজত্ব তাঁরই, সমস্ত প্রশংসাও তাঁর, আর তিনি সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
[১] নাসাঈ, আমালুল ইয়াওমি ওয়াল-লাইলাহ, নং ২৪। আরও দেখুন, সহীহুত তারগীব ওয়াত তারহীব, ১/২৭২; ইবন বায, তুহফাতুল আখইয়ার পৃ.৪৪। এর ফযীলতের ব্যাপারে আরও দেখন, পৃ.হাদীস নং ২৫৫।
[২] আবূ দাউদ, নং ৫০৭৭; ইবন মাজাহ, নং ৩৭৯৮; আহমাদ নং ৮৭১৯। আরও দেখুন, সহীহুত তারগীব ওয়াত তারহীব, ১/২৭০; সহীহ আবি দাউদ ৩/৯৫৭; সহীহ ইবন মাজাহ ২/৩৩১ ও যাদুল মাআদ ২/৩৭৭।
[৩] বুখারী, ৪/৯৫, নং ৩২৯৩; মুসলিম, ৪/২০৭১, নং ২৬৯১।
*যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পলায়নকারীর ন্যায় গুনাহ মাফ হয়ে যাওয়ার দুআ
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আল্লাহর শপথ, নিশ্চয় আমি দৈনিক সত্তর -এর অধিকবার আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই এবং তাওবা করি।; [১]
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন, ;হে মানুষ, তোমরা আল্লাহর কাছে তাওবা কর, নিশ্চয় আমি আল্লাহর কাছে দৈনিক একশত বার তাওবা করি।[২]
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন, যে ব্যক্তি এই দুআটি পড়বে, আল্লাহ তাকে মাফ করে দিবেন যদিও সে যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পলায়নকারী হয়।; [৩]
أَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ الْعَظيْمَ الَّذِيْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ هُوَ الْحَيُّ القَيُّوْمُ وَأَتُوْبُ إِلَيْهِ
আমি মহামহিম আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাই, যিনি ছাড়া আর কোনো হক্ব ইলাহ নেই, তিনি চিরস্থায়ী, সর্বসত্তার ধারক। আর আমি তাঁরই নিকট তওবা করছি।
[১] বুখারী, ফাতহুল বারীসহ, ১১/১০১, নং ৬৩০৭।
[২] মুসলিম, ৪/২০৭৬, নং ২৭০২।
[৩] আবূ দাউদ ২/৮৫, নং ১৫১৭; তিরমিযী ৫/৫৬৯, নং ৩৫৭৭
*সাগরের ফেনারাশির সমান পাপ মুছে ফেলার দুআ
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যে ব্যক্তি দৈনিক ১০০ বার এই দুআ পড়ে, তার পাপসমূহ মুছে ফেলা হয়, যদিও তা সাগরের ফেনারাশির সমান হয়ে থাকে।
سُبْحَانَ اللّٰهِ وَبِحَمْدِهِ
আমি আল্লাহর সপ্রশংসা পবিত্রতা ঘোষণা করছি
বুখারী ৭/১৬৮, নং ৬৪০৫; মুসলিম ৪/২০৭১, নং ২৬৯১
*কিয়ামতের দিনে আল্লাহর সন্তুষ্টি
যে ব্যক্তি এই দুআ সকাল ও বিকালে তিনবার করে পড়বে, আল্লাহর কাছে তার অধিকার হয়ে যায় তাকে কিয়ামতের দিন সন্তুষ্ট করা।
رَضِيْتُ بِاللّٰهِ رَبًّا، وَبِالْإِسْلاَمِ دِيْنًا وَّبِمُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نَبِيًّا
আল্লাহকে রব, ইসলামকে দীন ও মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে নবীরূপে গ্রহণ করে আমি সন্তুষ্ট।
আহমাদ ৪/৩৩৭; নং ১৮৯৬৭; নাসাঈ, আমালুল ইয়াওমি ওয়াল-লাইলাহ, নং ৪; ইবনুস সুন্নী, নং ৬৮; আবু দাউদ, ৪/৩১৮, নং ১৫৩১; তিরমিযী ৫/৪৬৫, নং ৩৩৮৯। আর ইবন বায রাহিমাহুল্লাহ ;তুহফাতুল আখইয়ার এর ৩৯ পৃষ্ঠায় একে হাসান বলেছেন।
*কিয়ামতের দিন রাসূলের (স) সুপারিশ লাভ
নবী (সা) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সকালে আমার উপর দশবার দরূদ পাঠ করবে এবং বিকাল বেলা দশবার দরূদ পাঠ করবে, কিয়ামতের দিন আমার সুপারিশ দ্বারা সৌভাগ্যবান হবে।
اللّٰهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ عَلَى نَبِيِّنَا مُحَمَّدٍ
হে আল্লাহ! আপনি সালাত ও সালাম পেশ করুন আমাদের নবী মুহাম্মাদের উপর।
তাবরানী হাদীসটি দু সনদে সংকলন করেন, যার একটি উত্তম। দেখুন, মাজমাউয যাওয়ায়েদ ১০/১২০; সহীহুত তারগীব ওয়াত তারহীব ১/২৭৩
*চারটি বাক্য সারা সকাল ইবাদতের চেয়েও ওজনে ভারী
উম্মুল মুমিনিন জুওয়ায়রিয়া (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা) প্রত্যূষে তাঁর নিকট থেকে বের হলেন। যখন তিনি ফজরের সালাত আদায় করলেন তখন তিনি সালাতের জায়গায় ছিলেন। এরপর তিনি দুহার পরে ফিরে এলেন। তখনও তিনি বসেছিলেন। নবী (সা) বললেন, আমি তোমাকে যে অবস্হায় রেখে গিয়েছিলাম তুমি সেই অবস্হায়ই আছো?
তিনি বললেন, হ্যা। তখন নবী (সা) বললেনঃ আমি তোমার নিকট থেকে যাওয়ার পর চারটি কালেমা তিনবার পাঠ করেছি। আজকে তুমি এ পর্যন্ত যা বলেছ তার সাথে ওযন করলে এই কালেমা চারটির ওযনই বেশী হবে।
কালেমাগুলো এই- (তিনবার বলবে)
سُبْحَانَ اللّٰهِ وَبِحَمْدِهِ عَدَدَ خَلْقِهِ، وَرِضَا نَفْسِهِ، وَزِنَةَ عَرْشِهِ، وَمِدَادَ كَلِمَاتِهِ
আমি আল্লাহর প্রশংসাসহ পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছি তাঁর সৃষ্ট বস্তুসমূহের সংখ্যার সমান, তাঁর নিজের সন্তোষের সমান, তাঁর আরশের ওজনের সমান ও তাঁর বাণীসমূহ লেখার কালি পরিমাণ (অগণিত অসংখ্য)
মুসলিম ৪/২০৯০, নং ২৭২৬
*বিষধর প্রাণীর ক্ষতি থেকে নিরাপত্তা
যে ব্যক্তি বিকালে এ দুআটি তিনবার পড়বে, সে রাতে কোনো বিষধর প্রাণী তার ক্ষতি করতে পারবে না।
أَعُوْذُ بِكَلِمَاتِ اللّٰهِ التَّامَّاتِ مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ
আল্লাহর পরিপূর্ণ কালেমাসমূহের ওসিলায় আমি তাঁর নিকট তাঁর সৃষ্টির ক্ষতি থেকে আশ্রয় চাই।
আহমাদ ২/২৯০, নং ৭৮৯৮; নাসাঈ, আমালুল ইয়াওমি ওয়াল লাইলাহ, নং ৫৯০; ইবনুস সুন্নী, নং ৬৮; আরও দেখুন, সহীহুত তিরমিযী ৩/১৮৭; সহীহ ইবন মাজাহ ২/২৬৬; তুহফাতুল আখইয়ার লি ইবন বায, পৃ. ৪৫।
৫/আমার স্ত্রীর হায়েয কয়েক মাস ধরে অনিয়মিত হইতেছে মার্চ মাসে ১ শুরু হয়ে ৬ শেষ হয় আবার ২০তারিখ শুরু হয়। এখন যদি এপ্রিল এর ১তারিখ শুরু হয় তাহলে কি ১ এপ্রিলের সময় থেকে কি হায়েয ধরবে।
৬/সকাল সন্ধ্যার যিকিরের সময় কতক্ষণ থাকে
৭/হায়েয অবস্থায় সহবাস করলে কি কাফের হয়ে যায়