আসসামুআলাইকুম ওরাহমাতুল্লা। নতুন বিয়ে হয়েছে ওদের জন্য এই প্রশ্ন।মেয়েটা অনেক ভেন্গে পরেছে।স্বামীকেও কিছু বলতে পারতেছে না।মেয়েটা এখন ইসলামকে ভালভবে রপ্ত করার চেষ্টা করতেছে।
১।কোন দম্পতির নতুন বিয়ে।মানে বিয়ে হয়েছে ধরেন ১ বছর।আগে শুনেছে শুধু তালাক বললে তালাক হয়।কেনায়া তালাকের ব্যপারে কোনদিন শুনে নাই।কারন বাংংলাদেশে এর সাধারন জনগন এ নিয়ে জানেও না।আর ধরেন ওদের শুধু আকদ হয়েছে এবং কাবিন ও কিন্তুু নামিয়ে নিয়ে যাই নায়।ফোনে বা মেসেজে কথা হয়। কেনায়া তালাকের ব্যপারে শুনার পর যদি বুঝতে পারে ওদের মাঝেও এমন হয়েছে তাহলে কি ওদের তা..... হবে?কারন স্ত্রীটা অনেকবার তালাক চেয়েছিল।কিন্তুু স্বামি তালাক দেয় নাই তাকে।তখন কেনায়া বাক্য বলেছিল কিনা সেটাও জানে না।মেসেজে কথা হয় বললেও পরপর বলেছে কিনা জানে না।মেয়েটা আগের গুণাহ নিয়ে খুবই অনুতপ্ত।সবসময় গুণাহ আর যিনার গুণার ভয়ে আল্লাহর কাছে সিজদাহ পরে কাদতে থাকে মেয়েটা।কারো সাথে কথা বলতেও ভয় হয় তার।নতুন বিয়ে আগে এসব কিছুই জানত না।স্বামী স্ত্রী এই বিষয়ে জানত না।আর মেসেজে কথা হয়।কেউ জানত না স্বামি স্ত্রী কেনায়া তালাক কি,কখন হয় কিভাবে হয়।স্বামীর মনেও নেই আর এই বিষয়ে প্রশ্নও না করতে বলেছে তাকে।আর ওর স্বামী শপথ করে বলেছে তালাকের নিয়তে কোন কথা বলে নি।মেয়েটার ভয় হচ্ছে যে কোন ও তালাক চাইত যে তখন বলেছিল কিনা,জানে না ও।ভয়ে কান্না করে শুধু।স্বামীর ও মনে নাই কথা।আল্লাহ তহ না জেনে গুণাহ ক্ষমা করে দেন ক্ষমা চাইলে।এ বিষয়ে শতর্ক হয়ে ভবিষ্যৎ এ এমন কোন কিছু করবে না বলে ক্ষমা চাইলো আর তওবা করল তখন কি তারা পুনরায় সংসার করতে পারবে? জানার জন্য প্রশ্নটা করলাম।
২।
""তালাকের কথা চিন্তা করল কিন্তু সে শব্দ করে উচ্চারন করল না, তার জিহবা নড়ল না, অর্থাৎ সে মনে মনে বলল, তাহলে তালাক পতিত হবে না। কারণ শুধু অন্তরে উদিত ওয়াসওয়াসা আল্লাহ মাফ করে দিয়েছেন।
ঠোট+জিহবা নাড়িয়ে উচ্চারণ করে তালাক প্রদানের বিষয় স্পষ্ট আকারে স্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে তালাক দিলে তালাক হবে।
এতটুকু আওয়াজ হওয়া চাই,যেক্ষেত্রে ফ্যান বা অন্য কোনো কিছুর আওয়াজ না থাকলে উক্ত উচ্চারিত বাক্যটি নিজ কানে আসতো,এতটুকু আওয়াজ হওয়া চাই। ""
এইটা মহিলাদের জন্যও কি একই মানে যাদেরকে স্বামী তালাকের অধিকার দিয়েছে?