আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
199 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (41 points)
edited by
আসসামুআলাইকুম ওরাহমাতুল্লা। হুজুর একটু পরামর্শ দেন।আমি ভালভাবে সংসার করতে চাই।আগের সব কিছু ভুলে।আমি মারাত্বক টেনশনে ভুগতেছি।আমাদের এখন ঝগড়া ও হয় না হুজুর।মেসেজে বা কলে কথা হয় আমাদের।আমি এখনো বাবার বাড়িতে থাকি।আপনার একটা ফতোয়ায় আমি খুবই উপকৃত হব।কোথাও শান্তি পাচ্ছি না।নিচের বিবরণগুলো পড়ে বুঝিয়ে বললে ভাল হবে হুজুর।৫ নং প্রশ্নটা নিয়ে হুজুর মারাত্বক টেনশনে আছি।আমি প্রশ্ন লিখলেও পরে এডিট করি।অনেক প্রশ্নে করেছিলাম।প্রায়,সব প্রশ্নে।আমার সবগুলো হঠাত মনে পরে না তাই।তাও তালাকের প্রশ্নে।এতে সমস্যা হবে?আমি হুজুর ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত মারাত্বক। প্রশ্নে  উত্তরে হ্যা বললে আমার আরো বেড়ে যায় সন্দেহ।চাই আর প্রশ্ন না করতে কিন্তুু ভয়ে থাকতে পারি না।আমার সব প্রশ্ন পড়ে একটা ফতোয়া দিন হুজুর যাতে আমি টেনশন মুক্ত হয়ে সংসার করতে পারি।আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক।আমিন।আপনার একটা ফতোয়ায় এই বোনের সংসার টিকে যাবে।

১।হুজুর কেনায়া বাক্য,বলার সময় তালাকের মজলিস ছিল কিনা মনে নেই আমার।স্বামীর ও কোন কথা তেমন মনে থাকে না।আমাদের মেসেজে বা কলে কথা হয়।আমি এখনো বাবার বাসায় থাকি।ওনাকে কি আমার জিগ্যেস করা উচিত হবে? যদি না জেনে মিথ্যাশিকারোক্তি দেয়? আর ওনি তালাকের ব্যপারে কোন প্রশ্ন না করতে বলেছে।রেগে যায় তালাকের প্রশ্ন করলে।
আমি তালাক চাইতাম কিন্তুু তালাক দেই নি।আমরা আগে কেনায়া তালাক সম্পর্কে কিছুই জানতাম না।যখন তালাক চাইতাম তখন কেনায়া বাক্য বলত কিনাও আমার মনে নেই।কেনায়া বাক্য বলেছিল কিন্তুু তখন তালাকের মজলিস ছিল কিনা মনে নেই।কিন্তুু  কেনায়া তালাক সম্পর্কে  জানার পর স্বামী শপথ করে বলেছিল ওনি তালাকের নিয়তে বলে নি।স্বামিরও মনে থাকে না।ওনি বলেছিলেন তালাকের ব্যপারে প্রশ্ন না করতে।ওনাকে জিগ্যেস করা কি ঠিক হবে? ওনি রেগে যায়। যদি মিথ্যাশিকারোক্তি দেই তাই ভয় লাগে।আর হুজুর আরেকটা প্রশ্ন স্বামর যদি আমার মা ধরে গালি দেই তাহলে কি তালাক হবে? আগে দিত এখন দেই না।রাগ উঠলে ঠিকি আবার ভাল হয়ে যেত।মনে হয়,মাঝে মাঝে ক্ষমাও চাইত।যেমনঃ তুর মারে  চু.....,,, তুর মার জামাই পাইছস নাকি আমাকে ইত্যাদি ইত্যাদি। এসব গালি কি কেনায়া বাক্য?হুজুর ওনি আমার মার সাথে কোন দিন কথাও বলে নি আজ পর্যন্ত।আমাদের বিয়ে হয়েছে কিন্তুু আমি এখনো বাবার বাড়ি থাকি। এমনিতে ঝগড়া করলে রাগ উঠলে কয়েকবার বলেছিল।কিন্তুু ওনি শপথ করে বলেছে তালাকরে নিয়তে বলে নি।আগে তহ জানতাম না কেনায়া তালাক সম্পর্কে।জানার পর জিগ্যেস করেছি।তালাকের মজলিস ছিল কিনা বা তালাকের কথা হচ্ছিল কিনাও মনে নেই।

২।হুজুর স্বামি আমাকে তালাকের অধিকার দিছে।আমি মাসআালা পড়ার সময় মুখ দিয়ে কথাগুলো বের হলে মানে তালাকের তাহলে কি তালাক হবে? আমি চাই না নিজেকে তালাক দিতে।জানার জন্য প্রশ্নটা করলাম।ভয় হচ্ছে তাই।

৩।স্বামি যদি তালাকের নিয়ত ছাড়া বলে ঐ কাজটা করলে সব শেষ হয়ে যাবে বা সম্পর্ক শেষ হয়ে যাবে। তাহলে কি তালাক হবে ঐ কাজটা স্ত্রী করলে যদি স্বামি তালাকের নিয়তে না বলে?আসলে আমি জানার জন্য প্রশ্নটা করেছি।শুনেছি ওটা কেনায়া বাক্য তালাকের নিয়ত ছাড়া বললে তালাক হবে না তাই।জানার জন্য প্রশ্নটা করেছি। সন্দেহ আছে তাই।

৪।হুজুর ৩ নাম্বার প্রশ্নের সন্দেহটা আগে লিখতে ভুলে গিয়েছিলাম।কিন্তুু জানার জন্য করতেছি ওটা  আগে লিখেছিলাম।সন্দেহের ব্যপারটা পরে উল্লেখ করেছি।আসলে ওটা আমি এমনিতেও জানার জন্য করতেছি।আমার সাথে এমন হয়েছে কিনা  মনে নেই সন্দেহ হয়।সন্দেহের ব্যপারটা পরে উল্লেখ করায়?আর স্বামীর কথা সন্দেহ নিয়ে করেছি প্রশ্ন।

৫।আমাকে স্বামি তালাকের অধিকার দিয়েছে।আপনাদের এখানে সন্দেহ নিয়ে নিজেকে তা....... দেওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন করলে কি নিজের উপর তা.....  পতিত হবে? আমি প্রশ্ন লিখেছিলাম আবার ভয়ে কেটে দিছি।আমি জানার জন্য এবং সন্দেহ নিয়ে প্রশ্নটা করতে চেয়েছিলাম ভয়ে কেটে দিছি।এতে কোন সমস্যা হবে?

হুজুর প্রশ্নটা করার সময় আমি মনে হয় উপরে লিখে দিয়েছিলাম জানার জন্য প্রশ্নটা করতেছি।মনে পরতেছে না।নাকি প্রশ্ন করার পরে লিখতাম মনে নেই।কারন আমি প্রশ্নটা পুরোটা করতে পারি নি।লিখিও নাই ভয়ে।তালাকে  অধিকারটা নিয়ে মারাত্বক ওয়াসওয়াসায় ভুগতেছিলাম।তাই প্রশ্ন করতে চেয়েছিলাম।আর সরাসরি আমি বলি নি স্বামি স্ত্রী বলে লিখেছি।আর সরাসরি তালাকের কথাও লিখি নি।আমি সিওর ছিলাম স্বামী স্ত্রী বলে লিখেছি।তবু সন্দেহ হচ্ছে কেন আমার? ।কেনায়া বাক্যে তালাক হয় কিনা মানে নিজেকে কেনায়া বাক্যে মেয়েরা তালাক দিতে পারে কিনা সেইরকম প্রশ্ন করতে চেয়েছিলাম।  পুরো বাক্য ও লিখি নি শেষের "নিলাম" কথাটাও লিখি নি কেটে দিছি ভয়ে।এতে সমস্যা হবে হুজুর?"নি" এতটুকু লিখেছি মনে হয়।মনে পরতেছে না আমি ভয় পেয়ে গেছিলাম তখন।হুজুর এই প্রশ্নে নিলাম লেখায়,কি কোন সমস্যা,হবে? আমি তহ হুজুর জানার জন্য প্রশ্ন করতেছি।আমার স্পষ্ট মনে আছে প্রশ্নটা পুরো লিখি নি আর স্বামি স্ত্রী দিয়ে লিখেছিলাম।তাও জানার জন্য সন্দেহ নিয়ে।সন্দেহ ওটা পরে লিখতাম কিন্তুু বাক্যটাই পুরো লিখি নাই। ভয়ে।হুজুর এতে কোন সমস্যা হবে?আগের কথা তহ এখন প্রশ্ন করতে চেয়েছিলাম আগের কথা নিয়ে।আমরা তখন কেনায়া তালাকের ব্যপারে জানতাম না।এখন বুঝতেছিনা নিজের দিকে ইন্গিত করেছি না।আমার সন্দেহ হচ্ছিল তাই জানার জন্য প্রশ্ন করতে চেয়েছিলাম তাও আমি বলে লিখি নি স্বামি স্ত্রী বলে লিখেছিলাম।আর পুরো লিখি নাই লাস্টের শব্দটা লিখি নাই ভয়ে।এখন কি করব হুজুর?এখন আবার সন্দেহ হচ্ছে পুরো বাক্য কোন লিখেছি কিনা আমার মনে হচ্ছে পুরো বাক্য লিখি নি ভয়ে।আর তালাক ও লিখি নি কেনায়া শব্দ লিখেছি যেমনঃসরিয়ে বা ছাড়িয়ে।আমি টেনশনে পড়ে গেছি।২ বার লিখতে চাইছি ২ বারই কেটে দিছি।আমার মনে ভয় কাজ করতেছিল তাই।কোন লিখলে নিজের ওপর হবে কিনা ভেবে আর প্রশ্ন করি নি কেটে দিছি।দয়া করে আমাকে একটা ফতোয়া দিন আমার অনেক টেনশন হচ্ছে।তালাকের বাক্যটাও পুরো লিখি নি মনে হয় আর পুরো প্রশ্নটাও।কারন আমি ভয়ে কেটে  দিছি।প্রশ্নটাও পুরো করতে পারি নি।প্রশ্নটা পুরো লিখি নাই ভয়ে কেটে দিছি।আমি এখন টেনশনে পড়ে গেছি কি করব?

৬।হুজুর এই প্রশ্নটাও জানার জন্য করতেছি।আমার দিকে ইন্গিত করে নই।কেউ যদি মনে মনে ভাবে তালাক হয়ে গেছে তাহলে কি তালাক হবে? স্ত্রী যদি স্ত্রীর অধিকার নিয়ে ভাবে তাহলে কি হবে? আমি জানার জন্য প্রশ্ন করলাম।নিজের দিকে ইন্গিত করে নই।টেনশন হচ্ছে

1 Answer

0 votes
by (561,180 points)
edited by
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-


তালাক খুবই জঘন্য একটি শব্দ। নিকৃষ্ট হালাল বলা হয়েছে হাদীসে। 

হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

حَدَّثَنَا كَثِيرُ بْنُ عُبَيْدٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ خَالِدٍ، عَنْ مُعَرِّفِ بْنِ وَاصِلٍ، عَنْ مُحَارِبِ بْنِ دِثَارٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " أَبْغَضُ الْحَلاَلِ إِلَى اللَّهِ تَعَالَى الطَّلاَقُ " .

কাসীর  ইবন  উবায়দ .......... ইবন  উমার  (রাঃ)  নবী  করীম  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম  হতে  বর্ণনা  করেছেন যে,  আল্লাহ্  তা‘আলার  নিকট  নিকৃষ্টতম  হালাল বস্তু  হল  তালাক।

(আবূ দাউদ ২১৭৮, ইরওয়া ২০৪০, যইফ আবু দাউদ ৩৭৩-৩৭৪, আর-রাদ্দু আলাল বালীক ১১৩।) 

এ ভয়ানক শব্দটি নিয়ত থাকুক বা না থাকুক রাগে বলুক আর ভালবেসে বলুক স্ত্রীকে উদ্দেশ্য নিয়ে মুখ দিয়ে এ শব্দ বের হলেই তালাক পতিত হয়ে যায়। 

হাদীসে এসেছে-

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: ” ثَلَاثٌ جِدُّهُنَّ جِدٌّ وَهَزْلُهُنَّ جِدٌّ: الطَّلَاقُ، وَالنِّكَاحُ، وَالرَّجْعَةُ “

হযরত আবূ হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, তিনি বিষয় এমন যে, ইচ্ছেকৃত করলে ইচ্ছেকৃত এবং ঠাট্টা করে করলেও ইচ্ছেকৃত বলে ধর্তব্য হয়। তা হল, তালাক, বিবাহ এবং তালাকে রেজয়ীপ্রাপ্তা স্ত্রীকে ফিরিয়ে নিয়ে আসা। {সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-২০৩৯, সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-২১৯৪}

*****প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই    
তালাক স্পষ্ট বাক্য দ্বারাও হতে পারে,আবার কেনায়া শব্দ,ইঙ্গিতসূচক শব্দ দ্বারাও হতে পারে।
কেনায়া তালাক বলা হয় স্পষ্ট তালাক শব্দ না বলে বরং তালাকের ইঙ্গিতসূচক শব্দ বলে তালাক দেওয়া। 

★★শরিয়তের পরিভাষায় তালাকের ইঙ্গিত সূচক বাক্যে তালাক দেয়াটাকে বলা হয় ‘কেনায়া তালাক’ বা ইঙ্গিতসূচক শব্দ দ্বারা তালাক। আর কেনায়া তালাকের ক্ষেত্রে নিয়ত তথা তালাকের ইচ্ছা থাকা অত্যাবশ্যক। আর কেনায়া তালাক দ্বারা এক তালাকে বায়েন পতিত হয় ৷

সুতরাং যদি কেউ স্ত্রীকে এরূপ কথা বলে এবং তালাকের নিয়ত করে, তবে স্ত্রী তালাক হয়ে যাবে। আর যদি তালাকের নিয়ত না করে তাহলে তালাক হবে না। (ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া, ১/৩৭৫)

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,

(০১)
আপনার স্বামী যেহেতু বলেছে যে তার তালাকের কোনো নিয়ত ছিলোনা।
আর তালাকের মজলিস ছিলো কিনা,তাও আপনারা সন্দিহান।  
তাই প্রশ্নে উল্লেখিত কোনো ছুরতেই তালাক হবেনা।

আপনার মাকে তিনি যে গালি দিয়েছেন,এর কারনেও কোনো তালাক হবেনা।

(০২)
মাসয়ালা পড়তে গিয়ে মাসয়ালার বাক্য হিসেবে মুখ দিয়ে এ ধরনের কিছু বের হলে তালাক হবেনা।

(০৩)
স্বামীর এতে তালাকের নিয়ত না থাকায় তালাক হবেনা। 

(০৪)
এতে তালাক সংক্রান্ত সমস্যা হবেনা।
তবে ওয়াসওয়াসার রুগিদের ক্ষেত্রে সন্দেহ বশত প্রশ্ন না করা উচিত।
কেননা এতে ওয়াসওয়াসা ও সন্দেহ বাড়তেই থাকে।
কমেনা।

(০৫)
প্রশ্নে উল্লেখ রয়েছে যে আপনি শিওর ছিলেন যে  স্বামী স্ত্রী বলে লিখেছেন, তার মানে আপনি এইভাবে লিখেছে যে স্ত্রী বলেছে আমি নিজের নফসের উপর  ,,,,,,, 


সুতরাং আপনি নিশ্চিত থাকুন,কোনো তালাক পতিত হবেনা।

(০৬)
না,তালাক হবেনা। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...