বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
https://www.ifatwa.info/539 নং ফাতাওয়ায় বলেছি যে,
নকল করা, জালিয়াতি করা ইত্যাদি নাজায়েয ও হারাম।চায় তা ক্রয়-বিক্রয়ে হোক বা পরীক্ষায় হোক সর্বাবস্থায় ই নাজায়েয।
যেমন হাদীসে বর্ণিত রয়েছে,
হযরত আবু হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত,
عن ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ قال،قال رسول اللّٰه
ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ : ( ﻣَﻦْ ﻏَﺶَّ ﻓَﻠَﻴْﺲَ ﻣِﻨِّﻲ )
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,যে ব্যক্তি ধোকা দিবে সে আমার উম্মতভূক্ত নয়।(সহীহ মুসলিম-১০২)
বিশেষকরে পরীক্ষায় নকল করার অপরাধ এবং তার অপরাধবোধ দীর্ঘমেয়াদী।শায়েখ উসাইমিন রাহ. এটাকে কবিরা গুনাহের অন্তর্ভুক্ত করেন।কেননা এই নকলকৃত পরীক্ষার উপর ভবিষ্যৎ জীবনের অনেক কিছু নির্ভর করে থাকে।সুতরাং মূল ভিত্তিতে ধোকা থাকলে তার শাখাপ্রশাখায় এর বয়ে যাওয়া ইতিবৃত্ত ধোকার মধ্যেই থাকবে।(অাল্লাহ আমাদের হেফাজত করুক)
সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
(১)
আল্লাহর কাছে তাওবাহ করে নিতে হবে।
(২)
শুধুমাত্র তাওবাহ করে নিলেই হবে।আবার সপ্তম শ্রেণীতে চলে আসতে হবে না।বরং অষ্টম শ্রেণীতে কোনো প্রকাল জালিয়াতি না করে বরং অতীতের জন্য ক্ষমা চেয়ে নিলেই হবে।
(৩)
সহবাসের সময় স্ত্রীর হাত পা বাধা কখনো উচিৎ হবে না।