আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
614 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (81 points)
edited by
আসসালামু ওরাহমাতুল্লা  হুজুর।কেনায়া,তালাকের ব্যপারে জানার পর থেকে খুব চিন্তায় আছি।দয়া করে সবগুলোর উত্তর দিয়েন।মারাত্বক টেনশনে আছি।প্রতিটার উত্তর দিয়েন হুজুর।

১।আমি আর আমার স্বামী আলাদা থাকি।ওনি ওনার বাসায়।আমি আমার বাপের বাড়িতে।আকদ হয়েছে। নামিয়ে নিয়ে যায়,নি।মাঝে মাঝে আমি রাগ করে বলতাম আমি চলে যাব তুমার জীবন থেকে।আমি আসলে অভিমান করে বলতাম।স্বামীও বলত জোর করব না আমি আর,তুমার চলে যেতে ইচ্ছে হলে জোর করব না,তুমি থাকতে না চাইলে চলে যাও।জোর করে কিছু হয় না ।স্বামীর মনেও নাই কি বলত।।এরকমভাবে কি কেনায়া তালাক হবে?

২।আমি যেহেতু আমার বাবার বাসায় থাকি।মনমালিন্য হলে স্বামী বলত তুমাকে আর আনব না,কিছু হবে না তুমার আর আমার মধ্যে আর,সংসার করা হবে না আর।আমার মনে হচ্ছে এইরকম কিছু বলেছে।আমি শুনেছি ভবিষ্যৎ সূচক শব্দে তালাক হয় না।কিন্তু কি উদ্দেশ্যে বলত জানি না।কয়েকবার বলেছিল মনে হয়।কিন্তু তালাকের মজলিস,ছিল কিনা জানি না আমি।স্বামীকে বিভিন্ন প্রশ্ন জিগ্যেস করায় তিনি বলতেছে আর তালাকের ব্যাপারে কিছু বলবা না।আমি তালাকের উদ্দেশ্যে কোনদিন কথা বলি নি।এই কথাগুলো আমার আজ মনে পরছে।এইরকম কিছু বলেছে।স্বামীকেও জিগ্যেস করতে পারতেছি না।ওনার কোন কথা,মনেও থাকে না।হুজুর এখন কি আমাদের তালাক হবে?এই কথা,গুলো  দ্বারা কি আমাদের তালাক হবে?

৩।আবার মাঝে মাঝে বলত ভাল না লাগলে আসিও না আমাদের বাসায়,তুমার যখন ইচ্ছে আসিও,তুমি আসতে না চাইলে জোর করে আনব না, আমি যেইরকম আছি সেইরকমে ভাল লাগলে আসিও নইত আরেকটা করিও বিয়ে/ কর গা, এইসব দ্বারা কি তালাক হবে? কি উদ্দেশ্যে বলত জানি না।আমার মনে হচ্ছে বেশির ভাগ সময় অভিমান করে বলত স্বামী।স্বামীকে জিগ্যেস করতে পারতেছি না।ওনি আগে বলেছিল তালাকের উদ্দেশ্যে বলে নি কোন কথা।এই কথাগুলো এখন মনে পরেছে আমার।আসলে স্বামীর মনেও থাকে না,কি বলে কোনদিন।আমাদের কি তালাক হবে?

৪।আমাদের বিয়ের ব্যাপারে বাসায় জানে না।আমার পরিবারে ব্যাবসা পছন্দ করে না।তবুও ওনি ব্যাবসা করবে বলতেছে।তহ কয়েকবার আমাকে বলেছে স্বামী অনেক কষ্ট তহ করতেছি তুমার মা বাবা মেনে নেই মত।তুমাকে ছোট না করে মত।আর করব না এত্তটুকুতে মেনে নিলে নিবে না নিলে নাই।মানে আমাকে নিয়ে যাবে মেনে না নিলেও।এই কথা দ্বারাও কি তালাক হবে? আসলে অভিমান করে বলত।

৫।মাঝে মাঝে আমি স্বামীকে বলতাম এইরকম হলে আমার বাসায় মেনে নিবে ন।আবার বলতাম মা বাবার পছন্দমত করতাম অনেক ভাল হত বিয়ে।তহ ওনি বলত কর গা মা বাবার পছন্দমত,এত কস্ট হলে কর গা মা বাবার পছন্দমত। ঠিক কোন কথাটা বলত মনে নেই।এইরকম কিছু বলত ।আসলে তালাকের নিয়ত নিয়ে বলত কিনা জানি না।মনে হয় রাগ ও অভিমান করে বলত।আসলে কথাগুলো ওনার মনেও নেই ভাল করে।তাই ওনি কোন নিয়তে বলত আমি জানি না।এখানেও কি আমার ওপর তালাক পতিত হবে?

৬।আবার মাঝে মাঝে ঝগড়া হলে বলত আমি অশিক্ষিত, বিচ্ছিরি আসিও না আমার বাসায়।মা বাবার পছন্দমত শিক্ষিত করিও/ কর গা।আমার মনে হচ্ছে অভিমান করে বলত।ওনার মনে নেই আসলে কি বলেছে।আমিও বলতাম মনে হয় কিজন্য যে বিয়ে করলাম।ওইজন্য বলত মনে হয় অভিমান করে।আমার ও একটু একটু মনে আছে যে।ওনার মনেও নাই।হুজুর এই কথা,দ্বারাও কি তালাক হবে?

৭।আবার মাঝে মাঝে বলত আমি যেইরকম এতটুকুর মধ্যে তুমার ভাল লাগলে, থাক /আসিও /থাকিও/সংসার করিও।আর ভাল না লাগলে, না থাক /আসিও না/ থাকিও না/করিও না সংসার।হুজুর যদ্দুর মনে হয় এটাও অভিমান করে বলত।এইখানে ও কি তালাক হবে?

৮। হুজুর স্বামী আমার কাছ থেকে দূরে থাকে।যদি মনমালিন্য হলে বলে যে ফোন করিও না এইখানে/ ফোন করিও না আর এইখানে, ওইরকম  কি তালাক হবে? আর স্বামী যদি বলে আমার ভাল আমি বুঝব।তুমার বলতে হবে না।এটা দ্বারাও কি তালাক হবে?

৯।মাঝে মাঝে ফোন করলে না স্বামী বলত যেখানে ছিলা সেখানে যাও,থাক ওদের নিয়ে, বিরক্ত লাগলে আর কল দিব না,বিরক্ত করব না।এই রকম কথার দ্বারাও কি হুজুর তালাক পতিত হবে  আমার ওপর?আর যদি বলে তুমার মত মেয়েকে বিয়ে করে ভুল করেছি।তুমি এইরকম জানলে বিয়ে করতাম না,প্রেম ও করতাম না তুমার সাথে।এর দ্বারাও কি তালাক হবে?

পরিশেষে বলতে চাই আমাদের কি এইসব কথা দ্বারা কেনায়া তালাক হয়েছে একটাও?হুজুর এখন আমি কি করব বুঝতেছি না।টেনশনে ভয়ে স্বামীর সাথে কথাও বলতে পারতেছি না।মনে হচ্ছে সারাজীবন যেনা হবে নাত?সবসময়,টেনশনে অসুস্থ হয়ে যায়।সবসময় মনে হয় কেনায়া বাক্য বলেছে মনে হয়।বললেও কি বলেছে স্পষ্ট মনে করতে পারি না।স্বামী আমাকে কিছুদিন আগে কয়েকবার বলেছে তালাকের উদ্দেশ্যে কিছু বলে নি।আমার তবু ভয় হচ্ছে হুজুর।এখন কি উপায় হুজুর?এই চিন্তা মাথা থেকে যাচ্ছে না।সবসময় যেনা হচ্ছে কিনা ভেবে ভয় হয়।

1 Answer

0 votes
by (565,890 points)
edited by
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-


তালাক খুবই মারাত্মক  একটি শব্দ। নিকৃষ্ট হালাল বলা হয়েছে হাদীসে। 

হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

حَدَّثَنَا كَثِيرُ بْنُ عُبَيْدٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ خَالِدٍ، عَنْ مُعَرِّفِ بْنِ وَاصِلٍ، عَنْ مُحَارِبِ بْنِ دِثَارٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " أَبْغَضُ الْحَلاَلِ إِلَى اللَّهِ تَعَالَى الطَّلاَقُ " .

কাসীর  ইবন  উবায়দ .......... ইবন  উমার  (রাঃ)  নবী  করীম  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম  হতে  বর্ণনা  করেছেন যে,  আল্লাহ্  তা‘আলার  নিকট  নিকৃষ্টতম  হালাল বস্তু  হল  তালাক।

(আবূ দাউদ ২১৭৮, ইরওয়া ২০৪০, যইফ আবু দাউদ ৩৭৩-৩৭৪, আর-রাদ্দু আলাল বালীক ১১৩।) 

এ ভয়ানক শব্দটি নিয়ত থাকুক বা না থাকুক রাগে বলুক আর ভালবেসে বলুক স্ত্রীকে উদ্দেশ্য নিয়ে মুখ দিয়ে এ শব্দ বের হলেই তালাক পতিত হয়ে যায়। 

হাদীসে এসেছে-

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: ” ثَلَاثٌ جِدُّهُنَّ جِدٌّ وَهَزْلُهُنَّ جِدٌّ: الطَّلَاقُ، وَالنِّكَاحُ، وَالرَّجْعَةُ “

হযরত আবূ হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, তিনি বিষয় এমন যে, ইচ্ছেকৃত করলে ইচ্ছেকৃত এবং ঠাট্টা করে করলেও ইচ্ছেকৃত বলে ধর্তব্য হয়। তা হল, তালাক, বিবাহ এবং তালাকে রেজয়ীপ্রাপ্তা স্ত্রীকে ফিরিয়ে নিয়ে আসা। {সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-২০৩৯, সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-২১৯৪}


তালাক স্পষ্ট বাক্য দ্বারাও হতে পারে,আবার কেনায়া শব্দ,ইঙ্গিতসূচক শব্দ দ্বারাও হতে পারে।
কেনায়া তালাক বলা হয় স্পষ্ট তালাক শব্দ না বলে বরং তালাকের ইঙ্গিতসূচক শব্দ বলে তালাক দেওয়া। 

★★শরিয়তের পরিভাষায় ইঙ্গিত সূচক শব্দে তালাক দেয়াটাকে বলা হয় ‘কেনায়া তালাক’ বা ইঙ্গিতসূচক শব্দ দ্বারা তালাক। আর কেনায়া তালাকের ক্ষেত্রে নিয়ত তথা তালাকের ইচ্ছা থাকা অত্যাবশ্যক। আর কেনায়া তালাক দ্বারা এক তালাকে বায়েন পতিত হয় ৷

সুতরাং যদি কেউ স্ত্রীকে এরূপ কথা বলে এবং তালাকের নিয়ত করে, তবে স্ত্রী তালাক হয়ে যাবে। আর যদি তালাকের নিয়ত না করে তাহলে তালাক হবে না। (ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া, ১/৩৭৫)

হেদায়া গ্রন্থে আছেঃ 

وَالضَّرْبُ الثَّانِي: الْکِنَايَاتُ، وَلاَيَقَعُ بهَا الطلاَقُ إلاَّبِنِيَةٍ، اَوْ دَلالَةٍ حَالٍ. وَهِيَ عَلَی ضَرْبَيْنِ: مَنْها ثَلاَثَةُ اَلْفَاظٍ يَقَعُ بهَا الطّلاقُ الرَّجْعِيُّ،وَلاَيَقَعُ بهَا إِلا وَاحَدَةٌ، وَهِيَ قَوْلُهُ: اعْتَدِّي، وَاسْتَبْرِئِي رَحِمَکِ، وَاَنْتِ وَاحِدَةٌ، وَبَقِيَةُ الْکِنَايَاتِ إِذا نَوَی بهَا الطلاَقَ کَانَتْ وَاحِدَةً بَائِنَةً، وَإِنْ نَوَی بِهَا ثَلاَثاً کَانَتْ ثَلاَثاً، وَإِنْ نَوَی اثْنَتَيْنِ کَانَتْ وَاحِدَةً، وَهَذَا مِثْلُ قَوْلِهِ: اَنْتِ بَائِنٌ، وَبَتَّةٌ، وَبَتْلَةٌ، وَحَرَامٌ، وَحَبْلُکِ عَلَی غَارِبِکِ، وَالْحَقی بِاَهْلِک، وَخَلِيَةٌ، وَبَرِيّةٌ، وَوَهَبْتُکِ لاهْلِکِ، وَسَرَّحْتُکِ، وَاخْتَارِيْ، وَفارَقْتُکِ، وَاَنْتِ حُرَّةٌ، وَتَقَنَّعِي، وَتَخَمَّرِي، وَاسْتَتِرِيْ، وَاغْرُبِيْ، وَابْتَغِي الاَزْوَاجَ، فَإِنْ لَمْ يَکُنْ لَهُ نِيَةٌ لَمْ يَقَعْ بِهٰذِهِ الاَلْفَاظِ طَلاَقٌ؛ إِلا اَنْ يَکُوْنَا فِيْ مُذَاکَرَةِ الطّلاَقِ؛ فَيَقَعُ بِهَا الطّلاَقُ فِيْ الْقَضَاءِ، وَلاَيَقَعُ فِيْمَابَيْنَةُ وَبَيْنَ اﷲِ تَعَالَی إِلاَّ اَنْ يَنْوِيَهُ، وَإِنْ لَمْ يَکُوْنَا فِيْ مَذَاکَرَةِ الطّلاَقِ، وَکَانافِيْ غَضَبٍ اَوْ خُصُوْمَةٍ، وَقَعَ الطّلاَقُ بِکُلِّ لَفْظٍ لاَ يُقْصَدُ بِهِ السَّبُّ وَالشَّتِيْمَةُ، وَلَمْ يَقَعْ بِمَا يُقْصَدُبِهِ السَّبُّ وَالشَّتِيْمَةُ إِلاَّ اَنْ يَنْوِيَةُ.

احمد بن محمد البغدادي المعروف بالقدوري، مختصر القدوري: 363. 364، موسسة الريان للطباعة والنشر والتوزيع، بيروت
برهان الدين علي المرغيناني، الهداية شرح البداية، 1: 241، المکتبة الاسلامية

সারমর্মঃ  
কেহ যদি তার স্ত্রীকে বলে যে তোমাকে আমি ছেড়ে  দিলাম, যা খুশি তাই করো,তুমি মুক্ত, তুমি স্বাধীন, তুমি স্বামী খুজো,বা স্বামী তালাশ করো,তাহলে এটিও কেনায়া তালাক।
কেনায়া তালাক হলো ইঙ্গিতসূচক শব্দ দ্বারা যেটা হয়।
কেনায়া তালাকের ক্ষেত্রে নিয়ত তথা তালাকের ইচ্ছা থাকা অত্যাবশ্যক। আর কেনায়া তালাক দ্বারা এক তালাকে বায়েন পতিত হয়।

আরো জানুনঃ 

(০১)
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে কেনায়া তালাক হবেনা।

(০২)
এগুলো ভবিষ্যৎ সূচক শব্দ,তাই কেনায়া তালাক হবেনা।

(০৩)
এতে তালাক হবেনা।

(০৪)
এতে তালাক হবেনা।

(০৫)
এটি কেনায়া বাক্য,স্বামীর তালাকের নিয়ত থাকলে তালাক হবে।
তবে উনি যেহেতু আপনাকে বলেছে যে তার কোনো তালাকের নিয়ত ছিলোনা,তাই তালাক হবেনা। 

(০৬)
এটিও কেনায়া বাক্য,স্বামীর তালাকের নিয়ত থাকলে তালাক হবে।
তবে উনি যেহেতু আপনাকে বলেছে যে তার কোনো তালাকের নিয়ত ছিলোনা,তাই তালাক হবেনা। 

(০৭)
এতে তালাক হবেনা।

(০৮)
এটির দ্বারা তালাক হবেনা।

(০৯)
এতে তালাক হবেনা।

প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,  
আপনার স্বামী যেহেতু আপনাকে বলেছে যে উনি যেহেতু আপনাকে বলেছে যে উপরোক্ত কেনায়া বাক্য বলার সময় তার কোনো তালাকের নিয়ত ছিলোনা,তাই তালাক হবেনা। 
আপনাদের বিবাহ সম্পর্ক ছিন্ন হয়নি।
আপনাদের যেনা হচ্ছেনা।
,
যদি তিনি তালাকের নিয়তে ৫.৬ নং বাক্য বলে থাকেন,তাহলে তালাক হবে।
সেই ছুরতে নতুন করে বিবাহ পড়িয়ে নিতে হবে। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...