ওয়া আলাইকুম আসসালাম।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহাম।
জবাবঃ
(১)
যে সমস্ত কারণে ফুকাহায়ে কেরাম সহশিক্ষা ব্যবস্থায় শিক্ষাগ্রহণের অনুমতি দিয়ে থাকেন,সে সমস্ত কারণ বা উদ্দেশ্য যদি না পাওয়া যায়,তখন সহশিক্ষা ব্যবস্থায় শিক্ষাগ্রহণ করা কারো জন্য কখনো বৈধ হবে না। সহশিক্ষা সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুন-
434
সে হিসেবে যদি আপনার সেই উদ্দেশ্য তথা ইসলাম ও মুসলমানের খেদমতের নিয়ত না থাকে,তাহলে আপনার জন্য সহশিক্ষা ব্যবস্থায় শিক্ষা গ্রহণ করা জায়েয না।এ শিক্ষা বাদ দিতে সকল রকম চেষ্টা আপনাকে করতে হবে।তদস্থলে দ্বীনী শিক্ষা গ্রহণে ব্রতী হতে হবে।
(২)
বাবার নিয়তের উপর নির্ভরশীল। বাবা যদি ছেলেকে মালিক বানিয়ে দেয়,তাহলে ছেলে সেটাকে বাবার অনুমতি ব্যতীত বিক্রি করতে পারবে।আর যদি বাবা মালিক বানিয়ে না দেয়,বরং এবাহত তথা ব্যবহার অনুমতি দেয়,তাহলে ছেলে শুধুমাত্র সেটাকে ব্যবহার করতে পারবে বিক্রি করতে পারবে না।