ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহাম।
জবাবঃ-
আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত যে,
عَنْ عَائِشَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " أَيُّمَا امْرَأَةٍ نُكِحَتْ بِغَيْرِ إِذْنِ وَلِيِّهَا فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ فَإِنْ دَخَلَ بِهَا فَلَهَا الْمَهْرُ بِمَا اسْتَحَلَّ مِنْ فَرْجِهَا فَإِنِ اشْتَجَرُوا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لاَ وَلِيَّ لَهُ "
রাসূলুল্লাহ্ বলেছেন, যে কোন মহিলা তার ওলীর অনুমতি ব্যতিরেকে বিয়ে করবে তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল। যদি এরপর স্বামী-তার সাথে সঙ্গত হয় তবে স্ত্রী মহরানার হকদার হবে। যেহেতু তার স্বামী তার লজ্জাস্থানকে হালাল মনে করে ভোগ করেছে। ওলীরা দ্বন্দ্বে লিপ্ত হলে, শাসকই ওলী হবে, যার ওলী নেই। - ইরওয়া ১৮৪০, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ১১০২ [আল মাদানী প্রকাশনী]
( { فإن اشتجروا } ) عائد إلى الأولياء الدال عليهم ذكر الولي والسياق ، والمراد بالاشتجار منع الأولياء من العقد عليها ، وهذا هو العضل ، وبه تنتقل الولاية إلى السلطان إن عضل الأقرب ، وقيل بل تنتقل إلى الأبعد
যদি কোনো মেয়ের অভিভাবদের মধ্যে বিয়ে নিয়ে ঝগড়া বেধে যায়, তাহলে তার অভিভাবক হল, প্রশাসক। (সুবুলুস-সালাম)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
এখানে ঝগড়া দ্বারা উক্ত মেয়ের অভিভাবকত্ব নিয়ে ঝগড়া বুঝানো হয়েছে।