বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
ধোকা এবং প্রতারণা সম্পর্কে হাদীসে ধমকি বর্ণিত হয়েছে,
হযরত আবু-হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত,
عن أبي هريرة رضي الله عنه أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال : ( مَنْ حَمَلَ عَلَيْنَا السِّلَاحَ ، فَلَيْسَ مِنَّا ، وَمَنْ غَشَّنَا ، فَلَيْسَ مِنَّا )
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন-যে ব্যক্তি আমরা মুসলমানদের বিরুদ্ধে অস্র ধরলো, সে আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়।এবং যে কাউকে ধোকা দিলো সেও আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়।(সহীহ মুসলিম-১৪৬)
হযরত আবু-হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত,
عن أبي هريرة رضي الله عنه – أيضاً - ، وفيه : مَنْ غَشَّ ، فَلَيْسَ مِنِّي
ভাবার্থঃ যে কাউকে ধোকা দিলো সে আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়।(সহীহ মুসলিম-১৪৭)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
পরীক্ষায় নকল করা ও করানো এবং নকল করতে সাহায্য করা, সবকিছুই হারাম ও নাজায়েয। জ্বী, আপনাকে তাওবাহ করতে হবে।এবং তাওবাহ করলেই হবে। বাকী পরীক্ষা দিবেন।
(২)
এই মিথ্যা বলার দ্বারা যদি কোনো বান্দার হক নষ্ট না হয়, তাহলে আপনাকে শুধু তাওবাহ করলেই হবে।নতুবা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির নিকট তাওবাহ করতে হবে।