বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
জবাবঃ-
হাদীস শরীফে এসেছে
جُمْعَةُ بْنُ عَبْدِ اللهِ حَدَّثَنَا مَرْوَانُ أَخْبَرَنَا هَاشِمُ بْنُ هَاشِمٍ أَخْبَرَنَا عَامِرُ بْنُ سَعْدٍ عَنْ أَبِيهِ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم مَنْ تَصَبَّحَ كُلَّ يَوْمٍ سَبْعَ تَمَرَاتٍ عَجْوَةً لَمْ يَضُرَّه“ فِي ذ‘لِكَ الْيَوْمِ سُمٌّ وَلاَ سِحْرٌ.
সা‘দ তাঁর পিতা হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি প্রত্যেকদিন সকালবেলায় সাতটি আজওয়া উৎকৃষ্ট খেজুর খাবে, সেদিন কোন বিষ ও যাদু তার ক্ষতি করবে না। [বুখারী শরীফ ৫৭৬৮, ৫৭৬৯, ৫৭৭৯]আধুনিক প্রকাশনী- ৫০৪২, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৯৩৮)
,
وَعَنْ عَائِشَةَ - رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا - أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - قَالَ : " إِنَّ فِي عَجْوَةِ الْعَالِيَةِ شِفَاءً ، وَإِنَّهَا تِرْيَاقٌ أَوَّلَ الْبُكْرَةِ " .
‘আয়িশাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মাদীনার উচ্চভূমির ‘আজওয়াহ্ খেজুরের মধ্যে রোগের নিরাময় রয়েছে। আর প্রথম ভোরে তা (খাওয়া) বিষের প্রতিষেধক।
সহীহ : মুসলিম (৫৪৬২)-২৭, সহীহুল জামি‘ ৩৮৯৮, সিলসিলাতুস্ সহীহাহ্ ৩৫৩৯, মুসনাদে আহমাদ ২৪৭৩৭, মুসান্নাফ ইবনু আবূ শায়বাহ্ ২৩৪৮০।
★★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
দৈনন্দিন ৩ টি করে আজওয়া খেজুর খেলেও উক্ত ফায়েদা হাসিল হবে,ইনশাআল্লাহ।
২য় হাদীসটি সেটির পক্ষে প্রমান বহন করে।
তবে নিয়মিত প্রত্যেহ সকালে বাঁশি পেটে খেলে বেশি ফায়েদা পাওয়া যাবে।
আরো জানুনঃ