জবাব
بسم الله الرحمن الرحيم
আরশ পর্যন্তই সমস্ত সৃষ্টির শেষ নয়।
আরশের উপরে মহান আল্লাহ তায়ালা লাওহে মাহফুজ সৃষ্টি করেছেন।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيْدٍ حَدَّثَنَا مُغِيْرَةُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْقُرَشِيُّ عَنْ أَبِي الزِّنَادِ عَنْ الأَعْرَجِ عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم لَمَّا قَضَى اللهُ الْخَلْقَ كَتَبَ فِيْ كِتَابِهِ فَهُوَ عِنْدَهُ فَوْقَ الْعَرْشِ إِنَّ رَحْمَتِيْ غَلَبَتْ غَضَبِي
আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ যখন সৃষ্টির কাজ শেষ করলেন, তখন তিনি তাঁর কিতাব লাওহে মাহ্ফুজে লিখেন, যা আরশের উপর তাঁর নিকট আছে। নিশ্চয়ই আমার রহমত আমার ক্রোধের উপর প্রবল। (বুখারী শরীফ ৭৪০৪, ৭৪১২, ৭৪৫৩, ৭৫৫৩, ৭৫৫৪) (মুসলিম ৪৯/৪ হাঃ ২৭৫১, আহমাদ ৯৬০৩) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ২৯৫৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ২৯৬৪)
আরো জানুনঃ
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
সৃষ্টির শেষ সিমানা কতটুকু,তাহা একমাত্র সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ ই ভালো জানেন।
আমাদের জন্য যতটুকু জানা প্রয়োজন, মহান আল্লাহ তায়ালা তাহা জানিয়ে দিয়েছেন।
,
যেহেতু প্রশ্নে উল্লেখিত বিষয়টির সাথে আমাদের আমলের কোনো সম্পৃক্ততা নেই,আখেরাতেও বিষয়টি সম্পর্কে আমাদের জিজ্ঞাসিত করা হবেনা।
তাই আমাদের জন্য এ জাতীয় প্রশ্নের পিছনে না পড়ে যে কাজে দুনিয়া আখেরাতের কল্যান রয়েছে,সে কাজে সময় ব্যায় করা উচিত।