بسم الله الرحمن الرحيم
জবাব,
ধোকা এবং প্রতারণা সম্পর্কে
হাদীসে ধমকি বর্ণিত হয়েছে,
হযরত আবু-হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত,
عن أبي هريرة رضي الله عنه أن
رسول الله صلى الله عليه وسلم قال : ( مَنْ حَمَلَ عَلَيْنَا السِّلَاحَ ،
فَلَيْسَ مِنَّا ، وَمَنْ غَشَّنَا ، فَلَيْسَ مِنَّا )
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন-যে ব্যক্তি আমরা মুসলমানদের বিরুদ্ধে অস্র
ধরলো, সে আমাদের অন্তর্ভুক্ত
নয়।এবং যে কাউকে ধোকা দিলো সেও আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়।(সহীহ মুসলিম-১৪৬)
হযরত আবু-হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত,
عن أبي هريرة رضي الله عنه –
أيضاً - ، وفيه : مَنْ غَشَّ ، فَلَيْسَ مِنِّي
ভাবার্থঃ যে কাউকে ধোকা দিলো সে আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়।(সহীহ
মুসলিম-১৪৭)
* দস্তরখানা
বিছিয়ে খাওয়া। রাসুল (সা.) খাওয়ার সময় দস্তরখানা বিছিয়ে খেতেন। এটা অনেক বড় এক সুন্নাত।
তিনি এ ব্যাপারে অনেক যত্নশীল ছিলেন। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমার খালাম্মা একবার রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়া সাল্লামের দরবারে গুইসাপ, কাঁধের গোশত ও দুধ হাদিয়া পাঠালেন।
তিনি গুইসাপকে দস্তরখানার ওপরে রাখলেন। তিনি
এটা খাননি। তিনি দুধ পান করলেন। এবং ছাগলের গোশত খেলেন। এই হাদিস দ্বারা বুঝে আসে,
রাসুল (সা.) দস্তরখানা বিছিয়ে খেতেন। অন্য এক হাদিসে আছে, তিনি খাবারগুলো দস্তরখানার ওপরে রাখলেন। (তুহফাতুল ক্বারি ১০/৩৫৬)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
১. জ্বী ইশরাকের পরে সালাতুল হাজত পড়া যাবে।
২.সুস্পষ্ট ভাবে যদিও কোন হাদিসে নিষেধ করা হয়নি কিন্তু অনেক
ডাক্তার একই সময় দুই বা ততোধিক আইটেমের খাবার গ্রহণ করা কোন কোন ক্ষেত্রে স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর
বলে থাকেন । তবে তা জায়েয আছে কিন্তু স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর হলে তা গ্রহণ না করাই
শ্রেয়।
৩.পরীক্ষায় নকল করা ও করানো এবং নকল করতে সাহায্য করা, সবকিছুই হারাম ও নাজায়েয। সুতরাং যে নকল করতেছে এবং তাকে নকল করতে সাহায্য করতেছে তারা উভয়ে গুনাহগার
হবে। এমনকি যদি কোন শিক্ষক নকল করার অনুমতি দেয় বা নকল করতে সহযোগিতা করে তিনিও গুনাহগার
হবেন ।