بسم الله الرحمن الرحيم
জবাব,
জন্মদিন পালন করা অমুসলিদের রীতিনীতি ও তাদের আবিস্কৃত বিষয়।সুতরাং জন্মদিন পালন করা কখনো জায়েয হবে না।
হাদীসে অমুসলিমদের আদর্শ চাল চলন কে অনুসরণ করতে কঠোরভাবে নিষেধ করা হয়েছে।
ﻋَﻦْ ﺍﺑْﻦِ ﻋُﻤَﺮَ ﻗَﺎﻝَ : ﻗَﺎﻝَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﻣَﻦْ ﺗَﺸَﺒَّﻪَ ﺑِﻘَﻮْﻡٍ ﻓَﻬُﻮَ ﻣِﻨْﻬُﻢْ
অনুবাদঃ
হযরত ইবনে উমর রাঃ থেকে বর্ণিত,রাসুলুল্লাহ বলেন যে ব্যক্তি অন্য গোত্রে (অমুসলিম)-র অনুসরণ করবে সে তাদের-ই অন্তর্ভুক্ত হবে।
{আবু-দাউদ-৩৫১২}
প্রশ্নকারী প্রিয় দ্বীনি ভাই / বোন!
প্রশ্নেল্লিখিত বিষয়টি নিয়তের উপর নির্ভরশীল।মিষ্টি, খেজুর বা কেক খাওয়ার মধ্য দিয়ে যদি কোন মসজিদ বা অন্য কোন প্রতিষ্ঠান উদ্ভোদন করা হয় এবং এতে কেবল আনন্দ প্রকাশ ও আল্লাহর শুকরিয়া আদায়ের উদ্দেশ্যে হয় তাহলে কোনও আপত্তি নাই।
কিন্তু উক্ত কাজটিকে যদি কেউ ইবাদতের অংশ হিসেবে করে তাহলে তা বেদআত হবে, যা ইসলাম কখনই সমর্থন করে না। যারা এমন আক্বীদা লালন করবে তারা বেদআতী হিসেবে পরিগনিত হবে। কিন্তু জন্মদিন পালন করার ব্যাপারে উলামায়ে কেরাম নিষেধ করে থাকেন। কারণ, এটি একটি বিজাতীয় সংস্কৃতি যা পরিহার করা আবশ্যক।